বিচারাধীন বন্দী তথা হাজতীর সংখ্যায় এশিয়ার মধ্যে শীর্ষে এবং বিশ্বে পঞ্চম অবস্থানে উঠে এসেছে বাংলাদেশের নাম। আন্তর্জাতিক মানদন্ড অনুযায়ী একটি দেশের কারাগারে সর্বোচ্চ ৩৪ শতাংশ বিচারাধীন বন্দী থাকলে সেটিকে আদর্শ মান হিসাবে ধরা হয়। কিন্তু সরকারী হিসাব মতে, ৩১শে আগস্ট পর্যন্ত দেশের ৬৮টি কারাগারে বন্দীর সংখ্যা ৭৭.৯ শতাংশ। যা আদর্শ মানের দ্বিগুণেরও বেশী। মোট বন্দী সংখ্যা ৮৩ হাযার ৮৬০। এর মধ্যে বিচারাধীন ৬৫ হাযার ৩৯২ জন।

এক্ষেত্রে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারত এবং সবচেয়ে কম রয়েছে পাকিস্তানে। আর বৈশ্বিক তালিকার প্রথমে রয়েছে মধ্য ইউরোপের ক্ষুদ্র রাষ্ট্র লিচেনস্টেইন।

উল্লেখ্য যে, বিচারাধীন আসামীদের মধ্যে শুধু মাদক মামলায় গ্রেফতার আসামীর সংখ্যাই মোট আসামীর ৩৭ শতাংশ। আইনানুযায়ী এসব আসামীর ছয় মাস থেকে সর্বোচ্চ এক বছর শাস্তি হ’তে পারে। কিন্তু বিচারের অপেক্ষায় সে সময়ের চেয়ে অনেক বেশী দিন থাকতে হয় এসব বন্দীর। এছাড়াও মামলাজট, দীর্ঘসূত্রিতা এবং অন্যান্য কারণে দেশের কারগারগুলিতে বন্দীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে।






মোবাইল টাওয়ারের ক্ষতিকর রেডিয়েশন : আন্তর্জাতিক সংস্থার মতামত নিতে হাইকোর্টের নির্দেশ
২০ সেকেন্ড আগে ট্রেন ছাড়ায় দুঃখ প্রকাশ
জাপানে জনসংখ্যা কমে যাচ্ছে উদ্বেগজনক হারে
কলকাতা হাইকোর্টে ‘মাই লর্ড’ সম্বোধন বাতিল
ভারতে উচ্চবর্ণের হিন্দু ব্যক্তির বাইক ছোঁয়ায় গণপিটুনির শিকার হ’ল দলিত শ্রেণীর যুবক
দুর্নীতি বিরোধী অভিযানে তোলপাড় চলছে দেশের রাজনীতিতে
অযোধ্যায় তৈরি হ’তে চলেছে ভারতের বৃহত্তম মসজিদ
যুগান্তকারী রায় : সংসারজীবনে ফিরলেন ৫০ দম্পতি
স্বদেশ-বিদেশ
দেশে শিক্ষিত জনগোষ্ঠীর মধ্যে এক-তৃতীয়াংশ বেকার
মৃত্যুই শেষ নয়, পরবর্তীতেও রয়েছে অনন্ত জীবন
ইংল্যান্ডের বর্ষসেরা চিকিৎসক নির্বাচিত হ’লেন বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত হিজাবী নারী ফারযানা
আরও
আরও
.