উত্তর : মৃত প্রাণীর গোশত খাওয়া যাবে না। কারণ এটি হারাম (মায়েদাহ ৫/৩)। তবে দুর্ঘটনার পর জীবিত থাকলে তাকে যবেহ করে খাওয়া যাবে। হালাল প্রাণীর বর্ণনা দিয়ে আল্লাহ বলেন, হিংস্র জন্তুতে খাওয়া পশু, তবে যা তোমরা যবেহ দ্বারা হালাল করেছ, তা ব্যতীত (মায়েদাহ ৫/৩; ইবনু কুদামাহ, আল-মুগনী ৯/৩২২; ইবনু কাছীর, তাফসীর উক্ত আয়াত দ্রষ্টব্য)

প্রশ্নকারী : শাকীল যামান, সারিয়াকান্দি, বগুড়া।








বিষয়সমূহ: বিধি-বিধান
প্রশ্ন (২৩/২৩) : কাবিননামা রেজিস্ট্রারে আমার অজান্তেই কাযী ছাহেব তাকে তালাক গ্রহণের ক্ষমতা দিয়েছিলেন। তার ভিত্তিতে আমার স্ত্রী কিছু না জানিয়েই হঠাৎ আমাকে ডিভোর্স দিয়েছে। এক্ষণে আমি গ্রহণ না করলে এর কার্যকারিতা আছে কি?
প্রশ্ন (৫/৮৫) : প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত কুকুরকে ‘বিসমিল্লাহ’ বলে ছেড়ে দিলে, হালাল পশু শিকার করে মৃত অবস্থায় আনলে খাওয়া যাবে এবং কুকুরকে বাড়িতে রাখলে এক ওহোদ পাহাড় পরিমাণ নেকী নষ্ট হয়ে যাবে। এসব কথা কি সত্য?
প্রশ্ন (৩/২৮৩) : নযর লাগা কি সত্য? এর প্রতিকার কিভাবে সম্ভব? জনৈক লেখক ‘ইসলামী আক্বীদা ও ভ্রান্ত মতবাদ’ নামক বইয়ে লিখেছেন, নযর লাগার আশঙ্কা হলে মুখ-হাত ধুয়ে ফেলবে অর্থাৎ গোসল করবে। রেফারেন্স হিসাবে তিনি ছহীহ বুখারী ও মুসলিম উল্লেখ করেছেন। বিষয়টা কি ঠিক?
প্রশ্ন (৩৩/১৯৩) : সন্তানের নাম রাখার ব্যাপারে শরী‘আতের কোন দিক-নির্দেশনা আছে কি? আমার ‘বিপ্লব’ নামের ব্যাপারে কোন পরামর্শ আছে কি?
প্রশ্ন (২/২) : কবরস্থানে নিজের কবরের জন্য নির্দিষ্ট স্থান ক্রয় করা যাবে কি? যেন সে স্থানে অন্য কারো কবর না হয়? - -রফীকুল ইসলাম, নোয়াপাড়া, যশোর।
প্রশ্ন (৪০/১৬০) : মাকরূহ বলে শরী‘আতের কোন উৎস আছে কি? - -নাসীম আহমাদ, শিকটা, জয়পুরহাট।
প্রশ্ন (২৫/৩০৫) : হক-বাতিল প্রকাশের ক্ষেত্রে বড়দের মর্যাদার প্রতি লক্ষ্য রাখার প্রয়োজনীয়তা আছে কি? এছাড়া বড়দের নাম ধরে ডাকায় শরী‘আতে কোন বাধা আছে কি?
প্রশ্ন (২১/২১) : হারানো বস্ত্তর সন্ধান লাভ, রোগের কারণ ও চিকিৎসা সম্পর্কিত দিক নির্দেশনা ইত্যাদি কাজে জিনের সহযোগিতা নেওয়া যাবে কি? - -ইমরান হোসাইন, বিরল, দিনাজপুর।
প্রশ্ন (১১/৯১) : কারো উপর অন্যায়ভাবে আক্রমণ করা হ’লে সেক্ষেত্রে প্রতিহত করা না ছবর করা উত্তম হবে?
প্রশ্ন (৪০/৪৮০) : রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, ‘বনু আদমের অন্তর সমূহ একটি কলবের ন্যায় আল্লাহর দু’আঙ্গুলের মাঝে রয়েছে। তিনি যেভাবে খুশী সেটাকে পরিচালিত করেন’ (মুসলিম)। উক্ত হাদীছের ব্যাখ্যা ও তাৎপর্য জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (১৯/২১৯) : আমার স্বামীর একাধিক স্ত্রী আছে। এক্ষণে আমার কাছে না থাকার দিনে আমি স্বামীর অনুমতি ব্যতীত নফল ছিয়াম পালন করতে পারব কি?
প্রশ্ন (২১/৩০১) : পিতার অবর্তমানে আমার অমতে বড় ভাই আমাকে বিবাহ দেন। বিবাহে আমি কবুল বলিনি এবং কাবিননামায় স্বাক্ষর করিনি। এরপর সংসার হয়, সন্তান হয়। একসময় আমরা আলাদা হওয়ার সিদ্ধান্ত নেই। কিন্তু স্বামী তালাক দিতে রাযী নন। আর আমার পরিবার ডিভোর্সের ব্যাপারে রাযী নয়। পরে সরকারী নিয়ম অনুযায়ী খোলা তালাকের চিঠি দেই। তারপর বড় ভাইয়ের অনুমতি ছাড়া নিজে ব্যক্তিগতভাবে অন্যজনের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হই। পরে জানতে পারি অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া বিবাহ জায়েয নয়। বর্তমানে আলাদা আছি। অভিভাবকের সম্মতি আদায়ের চেষ্টা চলছে। কিন্তু তাদের কথা পূর্বের স্বামীর কাছে ফিরে না গেলে তারা কোন সম্পর্ক রাখবে না। এক্ষণে আমার করণীয় কি?
আরও
আরও
.