গত সংখ্যার সাধারণ জ্ঞান (ইসলামী)-এর সঠিক উত্তর

১. মক্কার হেরা গুহায়।

২. অহী

৩. জিব্রীল (আঃ)।

৪. দু’প্রকার। (ক) অহীয়ে মাতলূ (খ) অহীয়ে গায়র মাতলূ।

৫. দু’টি। যথা (ক) মাধ্যম বিহিন (খ) ফেরেশতাদের মাধ্যমে।

গত সংখ্যার সাধারণ জ্ঞান (বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি)-এর সঠিক উত্তর

১. ১৩,৯৪,০০০ কিলোমিটার।

২. হাইড্রোজেন (৫৫%), হিলিয়াম (৪৫%) ও অন্যান্য (১%)।

৩. ১৩ লক্ষ গুণ।

৪. ২০০ কোটি ভাগের ১ ভাগ।

৫. মিল্কিওয়েতে।

চলতি সংখ্যার সাধারণ জ্ঞান (ইসলামী)

১. অহীয়ে মাতলূ কাকে বলে এবং এর বৈশিষ্ট্য কি?

২. অহীয়ে গায়রে মাতলূ কাকে বলে এবং এর বৈশিষ্ট্য কি?

৩. মাধ্যম ছাড় অহী অবতরণের পদ্ধতি কয়টি ও কি কি?

৪. মহানবী (ছাঃ)-এর নিকটে কয়টি পদ্ধতিতে অহী নাযিল হ’ত?

৫. মহানবী (ছাঃ)-এর নিকটে অহী নাযিলের পদ্ধতি সমূহ কি কি?

চলতি সংখ্যার সাধারণ জ্ঞান (বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি)

১. আকাশে রংধনু সৃষ্টির কারণ কি?

২. রংধনুতে কয়টি রং থাকে?

৩. রংধনুর সাতটি রংয়ের মধ্যে মধ্যম রং কোনটি? 

৪. রংধনুতে হলুদ রংয়ের পাশের দু’টি রং কি কি?

৫. পশ্চিমাকাশে রংধনু দেখা যায় কোন সময়?

সংগ্রহে : বযলুর রহমান

 কেন্দ্রীয় সহ-পরিচালক, সোনামণি।

সোনামণি সংবাদ

দেবনগর, সাতক্ষীরা ২৬ অক্টোবর শুক্রবার : অদ্য বাদ আছর দেবনগর আহলেহাদীছ জামে মসজিদে এক সোনামণি সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। ‘আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ’ আখড়াখোলা এলাকার সাধারণ সম্পাদক মাওলানা শহীদুল্লাহ্র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ‘সোনামণি’র কেন্দ্রীয় সহ-পরিচালক বযলুর রহমান। বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরা সদর উপযেলা ‘আন্দোলন’-এর সাধারণ সম্মাদক মুহাম্মাদ মুযাফফর রহমান। অনুষ্ঠানে পবিত্র কুরআন তেলাওয়াত, আযান ও ইসলামী জাগরণী বিষয়ে সোনামণি প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।

সোনামণি কেন্দ্রীয় সম্মেলন ২১০২

নওদাপাড়া, রাজশাহী ১৯ অক্টোবর শুক্রবার : অদ্য সকাল ৯-টায় ‘সোনামণি’ কেন্দ্রের উদ্যোগে প্রতি বছরের ন্যায় এবারও আল-মারকাযুল ইসলামী আস-সালাফী, নওদাপাড়া, রাজশাহীতে ‘সোনামণি কেন্দ্রীয় সম্মেলন ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান ২০১২’ অনুষ্ঠিত হয়। ‘আহলেহাদীছ আনেদালন বাংলাদেশ’-এর মুহতারাম আমীরে জামা‘আত ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় আরবী বিভাগের সিনিয়র প্রফেসর এবং ‘সোনামণি’র প্রধান পৃষ্ঠপোষক প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার-এর মাননীয় শিল্প প্রতিমন্ত্রী আলহাজ্জ ওমর ফারূক চৌধুরী (এম.পি)

প্রধান অতিথি তাঁর ভাষণে বলেন, এই প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে যে ধারণা আমার ছিল, সেটি এখানে এসে আমার ভেঙ্গে গেল। সত্যি! এখান থেকে বাংলাদেশের জন্য ভবিষতে আলোকিত মানুষ সৃষ্টি করার একটি সঠিক উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে বলে আমি বিশ্বাস করি। আমি ধন্যবাদ জানাই সে মহাপ্রাণদেরকে, যারা নিজেদেরকে এই সোনামণি সৃষ্টির কাজে নিয়োজিত করেছেন। আমি স্যালুট জানাই তাদেরকে, যারা সোনামণি তৈরী করে এদেশকে সোনার বাংলায় রূপান্তরিত করতে পারবেন। আর তারা এটা পারবেন, এই বিশ্বাস আমি এখান থেকে নিয়ে যাচ্ছি। তিনি বলেন, বিশ্বনবী (ছাঃ)-এর চাইতে মেধাসম্পন্ন, মহান আদর্শ, উন্নত চিন্তা-ভাবনার এই জাতীয় মানুষ পৃথিবীতে সৃষ্টি হয়নি আর ভবিষ্যতেও হবে না। তাঁর আদর্শের চেয়ে ভাল কোন আদর্শ আজ পর্যন্ত বিশ্বের সামনে নেই। সুতরাং সেই আদর্শে আলোকিত মানুষ সৃষ্টি এখান থেকে হচ্ছে। এই ধারণা আমার কখনই ছিল না। আসলে আজকে এই অনুষ্ঠানে আসতে পেরে আমার নিজের জীবনকে ধন্য মনে হচ্ছে। আজকে যদি না আসতাম তাহ’লে হয়তোবা আমার জীবনটা অপূর্ণ থেকে যেতো। তিনি আরো বলেন, আমি এই ছোট্ট সোনামণি এবং তাদের যারা পরিচালনা করছেন তাদেরকে সাধুবাদ জানাচ্ছি এবং এই সোনামণিদের কাছে আমি বিনীত অনুরোধ করছি, যারা ইসলামকে নিয়ে খেলা করছে তাদেরকে তোমাদের রুখতে হবে। কারণ তারা ইসলামের শত্রু। আমি যখন টিভিতে দেখি, ইসলামকে ও একজন মুসলমানকে জঙ্গির সাথে তুলনা করা হয়, তখন একজন মুসলমান হিসাবে আমার খুব কষ্ট হয়। কারণ ইসলামের সাথে জঙ্গিবাদের কোন সম্পর্ক নেই। ইসলাম জঙ্গিবাদে বিশ্বাস করে না। ইসলামকে আন্তর্জাতিকভাবে যারা জঙ্গিবাদে রূপান্তরিত করেছে তাদেরকে আমাদের সম্মিলিতভাবে রুখতে হবে। পরিশেষে তিনি বলেন, এই ছোট্ট সোনামণিদের দিকে ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ তাকিয়ে আছে। এই সোনামণিরা কবে সোনার মানুষে পরিণত হবে এবং এই বাংলাদেশ ফুলে-ফলে, সুখে-শান্তিতে ভরে দেবে? তাই তোমদেরকে সত্যিকার সোনার মানুষ হয়ে গড়ে উঠতে হবে। তিনি সোনামণি সংগঠনের উত্তরোত্তর মঙ্গল কামনা করেন। তিনি বিষ্ময়ের সুরে বলেন, মন্ত্রীরা কোথাও গেলে জনগণ অনেক কিছু দাবী করে। কিন্তু এখানে কোন দাবীনামা পেলাম না। তবে আমার কাছে পরে কোন দাবী আসলে আমি তা অবশ্যই পূরণ করার চেষ্টা করব।

প্রধান অতিথির ভাষণের পর মাননীয় সভাপতি মুহতারাম আমীরে জামা‘আত তাঁর ভাষণে বলেন, দেশের একটি বড় সিটি করপোরেশনের বুকে বালক ও বালিকা পৃথক দু’টি প্রতিষ্ঠানের প্রায় বিশ বিঘা জমির উপরে প্রতিষ্ঠিত এই বিশাল ইসলামিক কমপ্লেক্সের পিছনে এযাবত সরকারের দশটি পয়সাও নেই। মাদরাসা নিবন্ধিত। কিন্তু এমপিওভুক্ত নয়। এখানে যা কিছু দেখছেন সবকিছু দানশীল মুমিন ভাই-বোনদের মাধ্যমে গড়ে উঠেছে। এখান থেকে দেশের বিভিন্ন মারকাযে আমাদের বর্তমানে প্রায় পাঁচশত ইয়াতীম ছেলে-মেয়ে প্রতিপালিত হচ্ছে। অতএব সরকার স্বেচ্ছায় কিছু দিলে আমরা সাদরে গ্রহণ করব। কিন্তু চাওয়া-পাওয়ার বিড়ম্বনায় আমরা পড়তে চাই না। কারণ আমরা যেমন কোন ইসলামী দলের লেজুড় নই; তেমনি কোন সেক্যুলার দলেরও লেজুড় নই। আমরা স্রেফ এবং স্রেফ পবিত্র কুরআন ও ছহীহ হাদীছের অনুসরণ করি। আর এটাই হচ্ছে আমাদের বৈশিষ্ট্য। তিনি বলেন, ‘আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ’ পবিত্র কুরআন ও ছহীহ হাদীছের আলোকে জীবন গড়ার আন্দোলনে বিশ্বাসী। তিনি বলেন, আমরা ‘আলোকিত মানুষ’ বলতে বুঝি কুরআন ও হাদীছের আলোয় যারা আলোকিত। অন্য কোন মতাদর্শের আলোয় আলোকিত মানুষ প্রকৃত অর্থে আলোকিত নয়। তিনি আরো বলেন, মানুষের শক্তির চেয়ে বড় শক্তিধর হচ্ছেন মহান আল্লাহ এবং তাঁর বাণী চিরন্তন সত্য। যতবড় জ্ঞানী আমরা হই না কেন আমাদের জ্ঞান কস্মিনকালেও পূর্ণতা পাবে না, যতক্ষণ না তা অহী-র জ্ঞানের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ হবে। তিনি বলেন, আমি আপনার মাধ্যমে মাননীয়া প্রধানমন্ত্রীকে সংবাদ পৌঁছাতে চাই, দয়া করে আপনি জনগণের অন্তরে প্রবেশ করুন। আল্লাহ্র আইনকে নিজেদের গড়া আইনের উপরে স্থান দিন। তিনি বলেন, কুরআন ও হাদীছকে এড়িয়ে গিয়ে যতই শান্তির বুলি আওড়ান না কেন, কোন সরকারই মুসলমানদের কাছে শ্রদ্ধার আসন পাবে না। তিনি বলেন, ছালাত, ছিয়াম, হজ্জ, যাকাত, রাজনীতি ও অর্থনীতি সহ মানুষের সার্বিক জীবন হবে পবিত্র কুরআন ও হাদীছ অনুযায়ী। তবেই  তো আমার এই দেহটা জান্নাতে যাবে। তিনি বলেন, নবীগণ সবাই শ্রেষ্ঠ ছিলেন। কিন্তু তাঁরা কখনও খানকার পীর ছাহেব ছিলেন না। বর্তমান পীরদের সাথে নবীগণের তুলনা করা ঠিক নয়। এরা ওরস করে আর তাবীয বিক্রি করে মানুষের ঈমান চুরি করছে। এরা কস্মিনকালেও ইসলামের আদর্শ নয়। তিনি বলেন, যারা এদেশে ইসলামের নামে রাজনীতি করছেন তাদের দ্বারাই আমাদের এবং ইসলামের সবচেয়ে বেশী ক্ষতি হয়েছে। কারণ তারা যে ইসলাম মেনে চলেন That is popular Islam and our Islam is pure Islam. পিওর এবং পপুলার কখনো এক হ’তে পারে না। তিনি বলেন, এদেশের স্বাধীনতার মূল চেতনা হ’ল ইসলাম। তাকে ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা যেন করা না হয়। তিনি বলেন, যতদিন ইবরাহীমের মত পিতা তৈরী না হবে, হাজেরার মত মা তৈরী না হবে, আর ইসমাঈলের মত সোনামণি তৈরী না হবে, ততদিন পর্যন্ত আদর্শ সমাজ গঠিত হবে না।

পরিশেষে তিনি মাননীয় প্রতিমন্ত্রীকে মারকাযে আসার জন্য ধন্যবাদ জানান এবং প্রাণপ্রিয় সোনামণিদেরকে ভবিষ্যতে উত্তম আদর্শ হিসাবে গড়ে ওঠার আহবান জানান ও আল্লাহ্র নিকটে দো‘আ করেন।

সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টারের উপ-প্রধান চিকিৎসক জনাব ডাঃ হেলালুদ্দীন এবং ‘আন্দোলন’-এর কেন্দ্রীয় গবেষণা ও প্রকাশনা সম্পাদক ও মারকাযের নির্বাহী সভাপতি অধ্যাপক আব্দুল লতীফ।

সম্মেলনে উদ্বোধনী ভাষণ দেন ‘সোনামণি’-এর কেন্দ্রীয় পরিচালক ইমামুদ্দীন, স্বাগত ভাষণ দেন ‘সোনামণি’-এর কেন্দ্রীয় সহ-পরিচালক আব্দুর রশীদ। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য পেশ করেন ‘সোনামণি’ সংগঠনের কেন্দ্রীয় ১ম পরিচালক মুহাম্মাদ আযীযুর রহমান (খুলনা), ‘আন্দোলন’-এর কেন্দ্রীয় দফতর ও যুববিষয়ক সম্পাদক অধ্যাপক মুহাম্মাদ আমীনুল ইসলাম, ‘বাংলাদেশ আহলেহাদীছ যুবসংঘ’-এর কেন্দ্রীয় সভাপতি ও সোনামণি’র পৃষ্ঠপোষক মুযাফফর বিন মুহসিন, সোনামণি সাতক্ষীরা যেলার সহ-পরিচালক মুহাম্মাদ অলীউর রহমান, বংপুর যেলার পরিচালক মুহাম্মাদ আলমগীর, জয়পুরহাট যেলার পরিচালক মুহাম্মাদ মুন‘এম হোসেন প্রমুখ। অনুষ্ঠানে সঞ্চালক ছিলেন ‘সোনামণি’র কেন্দ্রীয় সহ-পরিচালক গোলাম কিবরিয়া। সম্মেলনে ‘নৈতিক অবক্ষয়ের পথে শিশুশিক্ষা’ বিষয়ের উপর একটি রম্য সংলাপ পরিবেশিত হয়।

কেন্দ্রীয় সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতায় বিজয়ী সোনামণিদের মাঝে মাননীয় প্রধান অতিথি পুরস্কার তুলে দেন। উল্লেখ্য, পাঁচটি বিষয়ের উপর প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। মোট ১৮ যেলা থেকে বিজয়ী সোনামণিরা উক্ত কেন্দ্রীয় প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে। বিজয়ীরা হ’ল :

১. অর্থসহ বিশুদ্ধ কুরআন তেলাওয়াত ও হাদীছ মুখস্থকরণ। বালক গ্রুপ : ১ম- ইউনুস (কুমিল্লা), ২য়-  আব্দুশ শাফী (বগুড়া), ৩য়- শরীফুল ইসলাম (দিনাজপুর)। বালিকা গ্রুপ : ১ম- হাবীবা বিনতে আতীক (কুমিল্লা), ২য়- মুসাম্মাৎ জান্নাতী (বগুড়া), ৩য়- ফারযানা (বাগেরহাট)।

২. আক্বীদা বিষয়ক ২৭ টি প্রশ্নোত্তর। বালক গ্রুপ : ১ম- মিনহাজ (দিনাজপুর), ২য়- সিরাজুল ইসলাম (ঝিনাইদহ), ৩য়- জামীলুর রহমান (বগুড়া)। বালিকা গ্রুপ : ১ম- ফারযানা (বাগেরহাট), ২য়- সুমাইয়া খাতুন (সিরাজগঞ্জ), ৩য়- যুলেখা (সাতক্ষীরা)।

৩. সাধারণ জ্ঞান। বালক গ্রুপ : ১ম- সিরাজুল ইসলাম (ঝিনাইদহ), ২য়- রিয়াযুল ইসলাম (নওগাঁ), ৩য়- মাযহারুল ইসলাম (দিনাজপুর)। বালিকা গ্রুপ : ১ম- মারযিয়া খাতুন (সিরাজগঞ্জ), ২য়- সুমাইয়া খাতুন (ঐ), ৩য়- নিশাত আখতার (রাজশাহী)।

৪. সোনামণি জাগরণী। বালক গ্রুপ : ১ম- আশফাক (সুনামগঞ্জ), ২য়- আব্দুল হাসীব (গাইবান্ধা), ৩য়- ইলিয়াস (বগুড়া)। বালিকা গ্রুপ : ১ম- লিজা খাতুন (সিরাজগঞ্জ), ২য়- সাবরিনা খাতুন তাসমিয়া (রাজশাহী), ৩য়-  সুমাইয়া শিমু (দিনাজপুর)।

৫. প্রাকৃতিক ছবি অংকন। বালক গ্রুপ : ১ম- কামরুল হাসান (বগুড়া), ২য়- অলীউর রহমান (গাইবান্ধা), ৩য়-  আসাদুল্লাহ আল-গালিব (চাঁপাই নবাবগঞ্জ)। বালিকা গ্রুপ : প্রথম- নিশাত আখতার (রাজশাহী), ২য়- তাহমীদা খাতুন (ঐ), ৩য়- রেযওয়ানা (ঐ)।






আরও
আরও
.