উত্তর : অমুসলিমদের মধ্যে ইহূদী-খৃষ্টানরা আল্লাহর নামেই পশু যবেহ করে থাকে। তাই প্রবল ধারণার ভিত্তিতে আল্লাহর নামে যবেহ করা হয়েছে বলে মনে হলে তা বিসমিল্লাহ বলে খাওয়া জায়েয। একদা মদীনার গ্রাম অঞ্চলের নও মুসলিমরা মদীনা শহরে গোশত বিক্রি করতে আসলে এবং ছাহাবীগণ বিসমিল্লাহ বলা হয়েছে কিনা সন্দেহ করলে, রাসূল (ছাঃ) তাদের যবেহ করা পশুর গোশ্ত বিসমিল্লাহ্ বলে খাওয়ার অনুমতি দিয়েছিলেন (বুখারী হা/৭৩৯৮; মিশকাত হা/৪০৬৯)। তবে মূর্তিপূজক, নাস্তিক প্রভৃতি যারা আল্লাহকে বিশ্বাস করে না এবং আল্লাহ ব্যতীত অন্যের নামে যবেহ করে, তাদের যবেহকৃত পশু খাওয়া যাবে না (বাক্বারাহ ১৭৩; মায়েদাহ ৩)। কোনরূপ সন্দেহ হ’লে গোশত বাদ দিয়ে অন্য কিছু খেতে হবে।






প্রশ্ন (৪০/৪৪০) : শিশুকালে পিতা-মাতার সম্পর্ক ছিন্ন হয়ে যাওয়ায় আমি মামার বাড়িতে মানুষ হই। পিতা কখনো আমার কোন দায়িত্ব পালন করেননি। আর আমার সাথে কথা বলতে চাইলেও আমি কখনো বলিনি। এতে আমার কোন গোনাহ হবে কি? তিনি আমার ব্যাপারে কোন দায়িত্ব পালন না করায় তার প্রতি আমার কোন দায়িত্ব আছে কি? - -বদরুদ্দোজা শেখঝাড়খন্ড, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত।
প্রশ্ন (১৮/৪১৮) : অনেক সময় কোন ছেলে কোন মেয়েকে পসন্দ করে কিন্তু পিতা-মাতা রাযী থাকেন না। এ সময় করণীয় কী?
প্রশ্ন (১০/২৯০) : অর্থ সংকটের কারণে পিতা অর্থ উপার্জন করতে বলেন। কিন্তু আমি পড়াশুনা করতে চাই। এক্ষণে আমার করণীয় কি?
প্রশ্ন (১৩/১৭৩) : জনৈক ব্যক্তি বলেন, ছালাতে মাইক ব্যবহারের কারণে মুকাবিবর প্রথা বিলুপ্ত হয়ে গেছে। ফলে একটা সুন্নাতী আমল থেকে মানুষ বঞ্চিত হচ্ছে। এর জবাব কি?
প্রশ্ন (২০/১৮০) : জনৈক ব্যক্তি বলেন, ছাহাবীগণ দাওয়াতী কাজের জন্য দীর্ঘ সফরে বের হতেন। আর এখান থেকেই ইলিয়াসী তাবলীগের নিয়ম-পদ্ধতি গ্রহণ করা হয়েছে। উক্ত বক্তব্য কি সঠিক?
প্রশ্ন (২০/২০) : একজন মেয়ে আল্লাহর কসম করে বলেছে, কোন গায়ের মাহরাম ছেলেদের সাথে কখনো কথা বলবে না। কিন্তু তাকে বাইরে যেতে হয়। অনেক সময় ছেলেদের সাথে যেমন রিকশাওয়ালাদের সাথে প্রয়োজনীয় কথা বলতে হয়। এক্ষণে তার করণীয় কি? তাকে কি নিয়মিত কাফফারা দিতে হবে নাকি একবার কাফফারা দিলেই যথেষ্ট হবে?
প্রশ্ন (২১/৩০১) : পিতার অবর্তমানে আমার অমতে বড় ভাই আমাকে বিবাহ দেন। বিবাহে আমি কবুল বলিনি এবং কাবিননামায় স্বাক্ষর করিনি। এরপর সংসার হয়, সন্তান হয়। একসময় আমরা আলাদা হওয়ার সিদ্ধান্ত নেই। কিন্তু স্বামী তালাক দিতে রাযী নন। আর আমার পরিবার ডিভোর্সের ব্যাপারে রাযী নয়। পরে সরকারী নিয়ম অনুযায়ী খোলা তালাকের চিঠি দেই। তারপর বড় ভাইয়ের অনুমতি ছাড়া নিজে ব্যক্তিগতভাবে অন্যজনের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হই। পরে জানতে পারি অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া বিবাহ জায়েয নয়। বর্তমানে আলাদা আছি। অভিভাবকের সম্মতি আদায়ের চেষ্টা চলছে। কিন্তু তাদের কথা পূর্বের স্বামীর কাছে ফিরে না গেলে তারা কোন সম্পর্ক রাখবে না। এক্ষণে আমার করণীয় কি?
প্রশ্ন (৩১/৪৩১) : মহিলাদের গার্মেন্টসে চাকুরী করা শরী‘আতসম্মত হবে কি?
প্রশ্ন (৩৪/১৯৪) : সূরা যিলযাল দু’বার পড়লে কুরআন মাজীদ খতমের নেকী পাওয়া যায় কি?
প্রশ্ন (৩/২৮৩) : অমুসলিম কেউ মুসলিম হ’তে চাইলে একাকী কালেমা পাঠ করে ইসলাম গ্রহণ করতে পারবে কি?
প্রশ্ন (১৫/৫৫): ছিয়াম অবস্থায় রক্ত দান করা যাবে কি?
প্রশ্ন (২১/২২১) : ছগীরা গুনাহ কাকে বলে? কয়েকটি ছগীরা গুনাহের উদাহরণ দিলে উপকৃত হব। - -নাসীম, বখশী বাযার, ঢাকা।
আরও
আরও
.