‘ব্রি-৮৪’ ধানের ভাত শরীরে জিংকের অভাব ৭০ শতাংশ পর্যন্ত পূরণ করবে। বিশেষ করে নিম্ন আয় ও অপুষ্টিতে ভোগা মানুষের জন্য উপকারী হবে। বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের উদ্ভাবিত ধানের উক্ত জাতের ক্ষেত্রে বলা হচ্ছে, এটি জিংক ও আয়রনসমৃদ্ধ। যেহেতু দেশের অধিকাংশ মানুষই তিন বেলা ভাত খায়। তাই এ জাতের ধান জিংক ও আয়রনের অভাব দূর করবে। জিংকের অভাবে শারীরিক বৃদ্ধি ব্যাহত হয়। গর্ভবতী মায়েদের শরীরে দেখা দেয় দুর্বলতা। শিশুর স্নায়ুতন্ত্রও ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

জাতটির নাম দেওয়া হয়েছে ব্রি-৭৪, ৮৪, ৬২ ও ৭২। প্রথম দু’টি জাত বোরো ও পরের দু’টি আমন মৌসুমে চাষের উপযোগী। ২০১৭ সালে উদ্ভাবিত এই ধান ইতিমধ্যে রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপযেলার মাঠে চাষ শুরু হয়েছে। ইনস্টিটিউটের শস্যমান ও পুষ্টি বিশেষজ্ঞ মুহাম্মাদ আলী বলেন, চারটি জাতের মধ্যে ব্রি-৮৪ সবচেয়ে ভালো। এতে আধুনিক উফশী ধানের বৈশিষ্ট্য আছে। ভাত ঝরঝরে হয়।  প্রতি বিঘায় এর সম্ভাব্য ফলন ২৫ মণ।






ভারতের অন্ধ্র প্রদেশে আইন পাস : ধর্ষণের ২১ দিনের মধ্যেই ফাঁসি
রোহিঙ্গা সংকট নিরসনে জাতিসংঘে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পেশকৃত ৪টি প্রস্তাব
গাইবান্ধায় চরের বালুতে মিলল মূল্যবান ছয় খনিজ
হিফয প্রতিযোগিতায় ১১১টি দেশের মধ্যে তৃতীয় স্থানের অধিকারী বাংলাদেশের ‘তাকরীম’
ভারতে পবিত্র কুরআনের আয়াত বাতিলের আবেদন খারিজ : রিটকারীর জরিমানা
চীনের জিনজিয়াং প্রদেশে ঘরে কুরআন রাখতে নিষেধাজ্ঞা
ফ্রান্সে বন্ধ করে দেয়া হচ্ছে দেড় শতাধিক মসজিদ!
পেটের দায়ে জরায়ু কেটে ফেলছেন মহারাষ্ট্রের নারীরা
মোহরানা হিসাবে বই নিয়ে প্রশংসা কুড়াল ভারতীয় মুসলিম তরুণী
যে গ্রামে গালি-গালাজ করলেই জরিমানা গুনতে হয়
বাংলাদেশে গণপরিবহনে চলাচলের সময় ৮৪ শতাংশ নারী যৌন হয়রানির শিকার
দাখিল পাশ মাদ্রাসা ছাত্রের কৃতিত্ব (কম্পিউটার, মিনি কপ্টার ও উড়োজাহায তৈরি)
আরও
আরও
.