যুদ্ধবিধ্বস্ত সিরিয়ায় গত ৮ বছরে কমপক্ষে ৩৩০টিরও বেশী রাসায়নিক হামলা চালানো হয়েছে বলে দাবী করেছে জার্মানভিত্তিক থিংক ট্যাংক গ্লোবাল পাবলিক পলিসি ইনস্টিটিউট। ‘নোহোয়্যার টু হাইড : দ্য লজিক অব কেমিসরের‌্যাল ওয়েপন্স ইউজ ইন সিরিয়া’ শীর্ষক প্রতিবেদনে তারা এ দাবী করে। সংস্থাটির প্রতিবেদনে বলা হয়, সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত ৩৩৬টি রাসায়নিক হামলার আলামত পাওয়া গেছে। এ হামলাগুলো বেশিরভাগই দেশটির সরকারী বাহিনী চালিয়েছে। আইএসও সেখানে ছয়টি রাসায়নিক হামলা চালিয়েছে। ২০১৩ সালের আগস্টের পর থেকেই সিরিয়ায় ৯০ শতাংশ রাসায়নিক হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে প্রাণ হারিয়েছে শত শত মানুষ। সংঘাতের প্রথম তিন বছরে যুক্তরাষ্ট্রের সিরিয়া-নীতি পরবর্তীতে পরিবর্তন হয়েছে। ২০১৮ সালের ১৯শে ডিসেম্বর ট্রাম্প ঘোষণা দেন সিরিয়া থেকে সব মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের। ২০১৬ সালে আইএসের কাছ থেকে মানবিজ দখল করে যুক্তরাষ্ট্র সমর্থিত বিদ্রোহী গোষ্ঠী সিরিয়ান ডেমোক্র্যাটিক ফোর্সেস (এসডিএফ)। এ জোটে রয়েছে মার্কিন সমর্থিত কুর্দিশ ওয়াইপিজি। তুরস্ক ওয়াইপিজিকে নিষিদ্ধ ঘোষিত কুর্দিস্তান ওয়ার্কার্স পার্টির (পিকেকে) শাখা সংগঠন মনে করে। উল্লেখ্য, ২০১১ সালে শুরু হওয়া গৃহযুদ্ধে সিরিয়ায় কয়েক লাখ মানুষ নিহত হয়েছে। বাস্তুচ্যুত হয়েছে ১০ লাখের বেশী মানুষ।






আরও
আরও
.