উত্তর : গ্রন্থটির প্রকৃত নাম ‘তালখীছুল হাবীর ফী তাখরীজি আহাদীছির রাফেঈ আল-কাবীর’। তবে সাখাভী ও বেক্বাঈ  ‘আত-তালখীছুল হাবীর’ নাম বলেছেন। এটি সংকলন করেছেন হাফেয ইবনু হাজার আসক্বালানী (রহঃ)। ৪ খন্ডে বিভক্ত এ গ্রন্থটি শাফেঈ মাযহাবের প্রসিদ্ধ ফিক্বহ গ্রন্থ ‘আশ-শারহুল কাবীর’ (যেটি ইমাম গাযালীর ‘আল-ওয়াজীয’ কিতাবের ব্যাখ্যা)-এর তাখরীজ গ্রন্থ। মূল কিতাবের সংকলক ইমাম আবুল কাসেম আর-রাফেঈ (মৃ. ৬২৩হিঃ)। তিনি এই কিতাবে ‘আহকাম’ সংক্রান্ত হাদীছসমূহ সংকলন করেছেন (তালখীছুল হাবীর, মুক্বাদ্দামা ১/১১৫-১১৬)। হাদীছ ও ফিক্বহ শাস্ত্রের পাঠক ও গবেষকদের জন্য কিতাবটি অতীব গুরুত্বপূর্ণ।






প্রশ্ন (২/৩২২) : ঈদের ছালাতের দু’একদিন আগে ফিৎরা বণ্টন করা যাবে কি?
প্রশ্নঃ (৯/৩৬৯): ফিৎরা কি ছিয়ামের সাথে সম্পৃক্ত? যদি তাই হয় তাহলে যারা ছিয়াম পালন করে না, তাদের ফিৎরা নেওয়া যাবে কি?
প্রশ্ন (২৭/৪২৭) : হজ্জকারী ব্যক্তি হজ্জের দো‘আসমূহ সঠিকভাবে পড়তে না পারলে তার হজ্জ কবুল হবে কি?
প্রশ্ন (৩৫/৩১৫) : ছিয়াম অবস্থায় ইনজেকশনের মাধ্যমে ঔষধ বা স্যালাইন দেওয়া হ’লে ছিয়াম ভঙ্গ হবে কি? - -আলতাফ হোসেন, গুরুদাসপুর, নাটোর।
প্রশ্ন (২৮/৬৮) : রাসূল (ছাঃ) স্বীয় জীবদ্দশায় কতবার হজ্জ এবং ওমরাহ পালন করেছিলেন?
প্রশ্ন (৪০/১২০) : সর্বপ্রথম জানাযার ছালাত শুরু করেন কে? মৃত ব্যক্তি ছিলেন কে?
প্রশ্ন (৭/৪৭) : শুক্রবারে হজ্জ হওয়ার বিশেষ কোন ফযীলত আছে কি? অনেকে এটাকে ‘আকবরী হজ্জ’ বলে থাকেন। এর ব্যাখ্যা কি?
প্রশ্ন (১৯/২৯৯) : কোন ছেলে যদি কোন অসহায় মেয়েকে ‘ধর্ম বোন’ বানায় এবং নিজের বোনের মত তাকে দেখাশোনা করে, তবে সেটি জায়েয হবে কি? - -আশরাফুল ইসলাম, পাঁচবিবি, জয়পুরহাট।
প্রশ্ন (৩৬/৩৫৬) : কাদিয়ানীদের বই-পুস্তক পাঠ করা যাবে কি? - -রবীউল ইসলাম, রসূলপুর, নিয়ামতপুর, নওগাঁ।
প্রশ্ন (১৮/৩৭৮) : প্রচলিত আছে যে, রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, তোমার কাছে দু’টাকা থাকলে এক টাকা দিয়ে খাদ্য ক্রয় কর আরেক টাকা দিয়ে ফুল ক্রয় কর। এর কোন সত্যতা আছে কি?
প্রশ্ন (২৭/২৬৭) : জুম‘আর আযান চলাকালে কেউ উপস্থিত হ’লে সে কি আযানের জওয়াব দিবে? নাকি তাহিইয়াতুল মাসজিদ আদায় করবে? - -আবু রাযীন, মোহনপুর, রাজশাহী।
প্রশ্ন (২৮/৪২৮) : আমরা জানি, মেঘের উপরে থাকে পজিটিভ চার্জ আর নীচে থাকে নেগেটিভ চার্জ। যেহেতু বিপরীতধর্মী চার্জ পরস্পরকে আকর্ষণ করে। তাই এই পজিটিভ চার্জ ও নেগেটিভ চার্জ পরস্পরের সংস্পর্শে আসলে উপর থেকে নীচের দিকে চার্জের নির্গমন ঘটে। এর ফলে শক্তির নিঃসরণ ঘটে, শব্দ হয় ও আলোর ঝলকানি সৃষ্টি হয়। কিন্তু হাদীছে (তিরমিযী হা/৩১১৭) এই শব্দকে ফেরেশতাদের হাকডাক বলা হয়েছে এবং বলা হয়েছে যে, এ হাকডাক দিয়েই মেঘমালাকে নির্দিষ্ট দিকে নিয়ে যাওয়া হয়। এ ব্যাপারে বিস্তারিত জানতে চাই।
আরও
আরও
.