চীনের ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টি জানিয়েছে, দুর্নীতির কারণে ২০১৫ সালে দেশটির প্রায় ৩ লাখ সরকারী কর্মকর্তাকে সাজা দিয়েছে চীনা কর্তৃপক্ষ। এদের মধ্যে ২ লাখ কর্মকর্তাকে অপেক্ষাকৃত কম সাজা দেয়া হয়েছে। বাকি ১ লাখ কর্মকর্তাকে চরম সাজা দেয়া হয়েছে। এরই মধ্যে আগামীতে আরো ৮০ হাযার সরকারী কর্মকর্তার নাম দুর্নীতির তালিকায় রাখা হয়েছে। এদের সাজা ধারাবাহিকভাবে দেয়া হবে বলে জানাচ্ছে কর্তৃপক্ষ। চীনের রাষ্ট্রপতি শি জিনপিং ক্ষমতায় এসেই দেশজুড়ে দুর্নীতিবিরোধী অভিযান শুরু করেন। চীনা রাষ্ট্রপতির অন্যতম এজেন্ডা ছিল দুর্নীতি দমন করা। আর এই অভিযানে এসব দুর্নীতিবাজ সরকারী কর্মকর্তাদের নাম একে একে উঠে আসে। সরকারের দুর্নীতিবিরোধী অভিযানে বহু উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাও ইতিমধ্যে ফেঁসে গেছেন। পর্যবেক্ষকদের মতে, জিনপিংয়ের মত শক্তিশালী ও নীতিবান নেতৃত্বের কারণেই দলীর সরকার হওয়া সত্তেব্ও এভাবে শাস্তি প্রদান সম্ভব হচ্ছে। কারণ চীনের প্রেসিডেন্ট ও কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক শি জিনপিংয়ের মতো শক্তিমান নেতা গত কয়েক দশকের মধ্যে চীনের দৃশ্যপটে আর আসেননি। যিনি পার্টির প্রয়াত শীর্ষস্থানীয় ও ত্যাগী নেতা শি জোংশুন-এর সন্তান এবং অল্প বয়স থেকে দলটির বিভিন্ন স্তরে দায়িত্ব পালন করে এসেছেন।





বিষয়সমূহ: রাজনীতি
১০০ কোটি মানুষ দারিদ্র্যসীমার ওপরে
ফারাক্কা বাঁধের বিরূপ প্রভাব : চুক্তির পর স্মরণকালের সর্বনিম্ন পানি পেল বাংলাদেশ
যাত্রাপথে ছালাতের বিরতি বাধ্যতামূলক করল এনা পরিবহন
মৃত্যুর সময় সামান্য পানি চেয়েও পেলেন না নারায়ণগঞ্জের কোটিপতি ব্যবসায়ী
জন্মহার কমে যাওয়ার পরিণতি : জাপানে খালি পড়ে আছে ৯০ লাখ বাড়ি
‘দলীল যার, জমি তার’ বিল পাশ হ’ল সংসদে
উদ্বোধন হ’ল পদ্মা সেতু : ঢাকার সাথে সড়কপথে যুক্ত হ’ল দেশের এক-তৃতীয়াংশ
সোনার মেডেল সহ ১০ লাখ টাকার চেক দিয়ে ঘোড়ার গাড়িতে চড়িয়ে প্রিয় শিক্ষককে বিদায়
করোনায় জাতীয় অধ্যাপক ড. আনিসুজ্জামানের মৃত্যু
নিউইয়র্কের মুসলমানদের কবর দেওয়ার জায়গা নেই!
সিগারেট নিষিদ্ধ করার উদ্যোগ নিয়েছে নিউজিল্যান্ড
মৃত্যুই শেষ নয়, পরবর্তীতেও রয়েছে অনন্ত জীবন
আরও
আরও
.