গত ৬০ বছরের অধিক সময়ে পাঁচ শতাধিক লোক মহাকাশে গিয়েছেন। তাদের মধ্যে অন্তত ১৫ জন মুসলিম নভোচারী রয়েছেন। মহাকাশে অবস্থানকালে ওযূ ও ছালাত পড়ার পদ্ধতি সম্পর্কে অনেকেরই কৌতুহল রয়েছে। সম্প্রতি এমন প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন সঊদী আরবের নভোচারী আলী আল-কারনী। তিনি বলেন, ‘মূলত মহাকাশে নভোচারীরা সব সময় ভাসমান থাকেন। তাই নির্দিষ্ট প্রক্রিয়ায় পা স্থির করে কিবলা নির্ধারণ করা হয়। ওযূ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, মহাকাশ স্টেশনে বিশেষ ব্যাগে পানি রাখা হয়। সেখান থেকে তা বুদবুদের মতো হয়ে বের হয়। অতঃপর বুদবুদগুলো একটি তোয়ালেতে একত্র করলে তাতে সিক্ততা তৈরি হয়। সেই ভেজা তোয়ালে দিয়ে শরীরের অঙ্গ মোছা হয়। মূলত মাসাহ পদ্ধতিতে ওযূর প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়।

গত ২১শে মে সঊদী আরবের প্রথম নারী নভোচারী রায়ানা বারনাভী এবং আলী আল-কারনী মহাকাশের উদ্দেশ্যে যাত্রা করেন এবং ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশনে (আইএসএস) বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর গত ৩১শে মে ফ্লোরিডার কেনেডি স্পেস সেন্টারে ফিরে আসেন।

তারা সেখানে বৈজ্ঞানিক গবেষণার পাশাপাশি ছালাত, ছিয়াম পালন করেছেন ও কুরআন পড়েছেন। উল্লেখ্য, ১৯৮৫ সালে প্রথম আরব ও মুসলিম নভোচারী হিসাবে সঊদী যুবরাজ সুলতান বিন সালমান মহাকাশে যান।







ব্যাংকিং খাতে সূদভিত্তিক লেনদেন পুরোপুরি বাদ দিয়েছে আফগানিস্তান
এবার শত শত মানুষের সামনে নিজের মাকে হত্যা করল আইএস চরমপন্থী
রিয়াদে বালুঝড়ে পন্ড হ’ল কে পপ কনসার্ট
ড্রোনে করে হজ্জের স্বপ্ন, পূরণ হ’ল যেভাবে
বিশ্বে বাড়ছে হালাল পণ্যের বাজার
সউদী আরবে মিলল ২ হাযার বছর আগের পাথর খোদাই করে তৈরিকৃত শহর
সঊদী প্রিন্সের মৃত্যুদন্ড কার্যকর
ইন্দোনেশিয়ার আচেহ প্রদেশে ধর্মীয় পরিবেশ বজায় রাখতে জারী হ’ল নতুন আইন
মুসলিম জাহান
আফগানিস্তানে মাদকসেবীদের যেখানে পাচ্ছে সেখানেই আটক করছে তালেবান
মুসলিম রোগীর চিকিৎসা করতে গিয়ে ইসলাম গ্রহণ করলেন মার্কিন ডাক্তার অরিভিয়া
কুশতেপা খাল : তালেবানের মেগা প্রজেক্টে বদলে যাচ্ছে আফগানিস্তান
আরও
আরও
.