উত্তর : এটা পরবর্তীতে যুক্ত হয়েছে। বেলাল (রাঃ) হ’তে বর্ণিত, একদা তিনি ফজরের আযান দেওয়ার জন্য রাসূল (ছাঃ)-এর নিকটে আসলেন। তাকে বলা হ’ল যে, তিনি ঘুমিয়ে আছেন। তখন বেলাল (রাঃ) বললেন,الصَّلاَةُ خَيْرٌ مِنَ النَّوْمِ (ঘুম থেকে ছালাত উত্তম)। অতঃপর এই শব্দাবলী ফজরের আযানের সাথে যুক্ত করে দেওয়া হ’ল এবং বিষয়টি এভাবেই সাব্যস্ত হয়ে গেল’ (ইবনু মাজাহ হা/৭১৬, সনদ ছহীহ)। উল্লেখ্য যে, যে কারণেই চালু হৌক না কেন আল্লাহ বা তাঁর রাসূলের অনুমোদন পাওয়া ব্যতীত তা শরী‘আত হিসাবে গণ্য হয় না। ওমর (রাঃ) ও অন্যান্য ছাহাবীদের প্রস্তাবক্রমে এমনকি কুরআনের কয়েকটি আয়াতও নাযিল হয়েছে। তার অর্থ এই নয় যে, ছাহাবীগণের কথাই কুরআন বা হাদীছ। অতএব আযানের বিষয়টি রাসূল (ছাঃ)-এর নিয়মিত সুন্নাত হিসাবে গৃহীত।




বিষয়সমূহ: বিধি-বিধান
প্রশ্ন (৩৫/৩৫৫) : চাঁদ উঠেছে এই ধারণায় ছিয়াম রাখি। কিন্তু পরেরদিন যদি জানতে পারি যে চাঁদ উঠেনি। সেক্ষেত্রে আমার করণীয় কি? - -কাবীর হোসাইন, মুন্সীগঞ্জ।
প্রশ্ন (২২/১০২) : একদিন গভীর রাতে ওমর (রাঃ) বাড়ী ফিরার সময় শুনতে পেল জঙ্গলের মধ্যে ছোট্ট কুঠিরে এক মহিলা বিরহের গান বলছে। তখন তিনি রেগে বাড়ীর ভিতরে ঢুকে বললেন তুমি এ গান গেয়ে অপরাধ করেছ। প্রতি উত্তরে মহিলা বলল আপনি দু’টি অপরাধ করেছেন। ১টি হ’ল আমার বেড়ার বাড়ী ভেঙ্গেছেন, অপরটি হ’ল বিনা অনুমতিতে আমার বাড়ীর ভিতরে প্রবেশ করেছেন। এ সময় ওমর (রাঃ) কি বলেছিলেন তা জানতে চাই।
প্রশ্ন (১৮/২১৮) : কেউ ওমরাহ পালন শেষে বাড়িতে আসলে ৪০ দিন বাড়ি থেকে বের হ’তে পারবে না একথা সঠিক কি? হজ্জ বা ওমরাহ থেকে বাড়ি ফিরে বিশেষ কিছু করণীয় আছে কি?
প্রশ্ন (২৯/১০৯) : সরকারী-বেসরকারী অফিস কর্তৃক জিপিএফ ফান্ডে জমাকৃত অর্থ থেকে ঋণ গ্রহণ করা জায়েয হবে কি?
প্রশ্ন (২৭/১০৭) : জোববা ও পায়জামা পরিহিত অবস্থায় তা টাখনুর নীচে নেমে গেলে গোনাহগার হ’তে হবে কি? - -যয়নাল আবেদীন, চারঘাট, রাজশাহী।
প্রশ্ন (২৫/৪২৫) : চাচা-চাচী, ভাই-ভাবী মিলে যৌথ পরিবার। এক্ষণে পর্দার বিধান কিভাবে মেনে চলতে হবে?
প্রশ্ন (২৯/৩০৯) : কারো উপর মিথ্যা অপবাদ লাগিয়ে প্রচার করা কিরূপ পাপের অন্তর্ভুক্ত?
প্রশ্ন (২৩/২৩) : ভুলে গিয়ে ফরয গোসল না করেই কয়েক ওয়াক্ত ছালাত আদায় করেছি। এক্ষণে আমার করণীয় কি?
প্রশ্ন (১০/১৭০) : সূরা হূদের ১১৪ আয়াতের তাফসীর জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (১৬/৪১৬) : জনৈক আলেম বলেন, একজন আলেমকে সম্মান করলে ২৫ জন নবী-রাসূলকে সম্মান করা হয়। একথা সত্য কি?
প্রশ্ন (১৬/৯৬) : জনৈক আলেম বলেন, সাত প্রকারের ঘুম আছে। যেমন ১. নাওমুল গাফেলীন, ওয়ায মাহফিলে ঘুমানো। ২. নাওমুল আশক্বিয়া, ছালাতের সময় ঘুমানো। ৩. নাওমুল মালঊনীন, ফজরের ছালাতের সময় ঘুমানো। ৪. নাওমুল মু‘আয্যিবীন, ফজরের আযান থেকে সূর্যোদয় পর্যন্ত ঘুমানো। ৫. নাওমুর রাহাহ অর্থ প্রশান্তির ঘুম। এসময়ের স্বপ্ন সত্য হয়। ৬. নাওমুল মারখূছ, মাগরিব ও এশার ছালাতদ্বয়ের পরে ঘুমানো। এসময় ঘুমানোয় কোন দোষ নেই। ৭. নাওমুল হাসরাহ অর্থ ক্ষতির ঘুম। এটি হ’ল জুম‘আর রাতের ঘুম। এমন ভাগাভাগির কোন শারঈ ভিত্তি আছে কি? - -আনছারুল ইসলাম, ঠাকুরগাঁও।
প্রশ্ন (২৬/৩৮৬) : হজ্জ ফরয হয়েছে। কিন্তু শারীরিকভাবে অসুস্থ। এক্ষণে কাউকে দিয়ে বদলী হজ্জ করানো আবশ্যক কি? অথবা সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও হজ্জ পালনের পূর্বেই পিতা মারা গেছেন। অছিয়ত করে যাননি। এক্ষণে সন্তানদের জন্য বদলী হজ্জ করা আবশ্যক কি? - -মাহমূদুল হাসান, উপশহর, রাজশাহী।
আরও
আরও
.