উত্তর : স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে সুসম্পর্ক বজায় রাখার জন্য স্ত্রীর মধ্যে প্রধানতঃ যে গুণগুলি থাকা আবশ্যক তা হ’ল (১) স্বামীর সাথে সর্বদা হাসি মুখে কথা বলা (২) স্বামীর আদেশ-নিষেধ মেনে চলা। যদি তা শরী‘আতের পরিপন্থী না হয় (৩) নিজের ইয্যত রক্ষা করা (৪) স্বামীর ধন-সম্পদ হেফাযত করা (৫) অল্পে তুষ্ট থাকা। আল্লাহ বলেন, সতী-সাধ্বী স্ত্রীগণ হয় (স্বামীর) অনুগত এবং আল্লাহ যা হেফাযতযোগ্য করে দিয়েছেন লোকচক্ষুর অন্তরালেও তার হেফাযত করে’ (নিসা ৩৪)। রাসূল (ছাঃ) সর্বোত্তম স্ত্রী সম্পর্কে বলেন, উত্তম স্ত্রী সেই, যার দিকে তাকিয়ে স্বামী আনন্দিত হয়। স্বামী কোন আদেশ করলে তা পালন করে এবং নিজের ক্ষেত্রে ও নিজ সম্পদের ক্ষেত্রে স্বামী যা অপসন্দ করেন, সে তা করেনা’ (নাসাঈ, মিশকাত হা/৩২৭২)

-ছালেহা, বাগমারা, রাজশাহী।







প্রশ্ন (২৬/২২৬) : কবর থেকে বরকত গ্রহণ করা যদি শিরক হয়, তাহ’লে ইমাম বুখারী রাসূল (ছাঃ)-এর কবরের পাশে বসে বুখারীর তরজমাতুল বাব রচনার কারণ কি? - মীযান, ফরিদপুর।
প্রশ্ন (১৮/১৭৮) : জনৈক বক্তা বলেন, ওযর ব্যতীত হজ্জ থেকে বিরত থাকা ব্যক্তি ইহূদী বা খ্রিষ্টান অবস্থায় মৃত্যুবরণ করবে। একথা কোন সত্যতা আছে কি? - -সাইফুদ্দীন, মান্দা, নওগাঁ।
প্রশ্ন (৩১/২৩১) : সময়ের মূল্য সম্পর্কে শরী‘আতে কোন গুরুত্বারোপ করা হয়েছে কি?
প্রশ্ন (৪/১৬৪): মসজিদে বা কোন স্থানে দলবদ্ধভাবে যিকর করায় শরী‘আতে কোন বাধা আছে কি?
প্রশ্ন (১১/২১১) : মুহুরীর পেশা গ্রহণ করা যাবে কি?
প্রশ্ন (২৯/৩৮৯) : বর-কনে বাসর ঘরে জামা‘আতে ২ রাক‘আত ছালাত আদায় করবে কি? করতে হ’লে এর নিয়ম কি?
প্রশ্ন (২৭/১৮৭) : আমাদের দেশে প্রচলিত অমুসলিমদের তৈরী বিভিন্ন নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য যেমন সাবান, শ্যাম্পু ইত্যাদি ব্যবহার করা জায়েয হবে কি? - -ছালাহুদ্দীন তুহীন, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া।
প্রশ্ন (১৫/৪১৫) : বাদ্যযন্ত্র ছাড়া যেকোন গান গাওয়া শরী‘আত সম্মত কি?
প্রশ্ন (২০/১৮০) : পিতা-মাতাকে তুই বা তুমি বলে ডাকা যাবে কি?
প্রশ্ন (৩৩/৩৯৩) : আমাদের মসজিদের ইমাম দীর্ঘক্ষণ মুছল্লীদের দিকে ফিরে বসে থাকেন। ফলে মুছল্লীগণ বিরক্ত বোধ করেন। এক্ষণে ফরয ছালাত শেষ হওয়ার পর ইমাম কোন মুখী হয়ে বসবেন?
প্রশ্ন (৮/২৮৮) : ইমাম রুকূতে যাওয়া অবস্থায় জামা‘আতে শরীক হ’লে সূরা ফাতিহা পড়ে শরীক হ’তে হবে, না ইমাম যে অবস্থায় আছেন সে অবস্থায় শরীক হ’তে হবে?
প্রশ্ন (২৩/১০৩) : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ খুব জঘন্য। একদিকে হলের বাধ্যতামূলক অসুস্থ রাজনীতি, অন্যদিকে নগ্নতার ছোবল। নাস্তিকতার আগ্রাসন তো আছেই। এমন প্রতিকূল পরিবেশের সাথে লড়াই করা সত্ত্বেও ঈমান হারানোর ঝুঁকি থাকে। এমতাবস্থায় সাধারণভাবে আমল করে টিকে থাকা উত্তম হবে, না ভাল পরিবেশে থাকা উত্তম হবে? এ জন্য অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করলে তাক্বদীরের কোন পরিবর্তন হবে কি ?
আরও
আরও
.