উত্তর : রাসূল (ছাঃ) নিজে সর্বদা দাজ্জালের ফিৎনা থেকে পানাহ চেয়েছেন। তিনি স্বীয় উম্মতকে এ ব্যাপারে সতর্ক করেছেন এবং তার অনিষ্ট থেকে পানাহ চাওয়ার দো‘আ শিখিয়েছেন (বুখারী, মুসলিম, মিশকাত হা/২৪৫৯ ‘দো‘আ সমূহ’ অধ্যায়)। কেবল আমাদের নবীই নন বরং সকল নবীই স্ব স্ব উম্মতকে দাজ্জালের ব্যাপারে সাবধান করে গেছেন (আবুদাউদ হা/৪৩১৬)। কারণ দাজ্জাল ক্বিয়ামতের পূর্বে আসলেও ক্বিয়ামত কখন হবে, সে ব্যাপারে কারু জানা নেই। আল্লাহ বলেন, তারা একে দূরে মনে করে। অথচ আমরা একে নিকটে মনে করি’ (মা‘আরেজ ৭০/৬-৭)। রাসূল (ছাঃ) ক্বিয়ামতের ব্যাপারে সর্বদা ভীত থাকতেন বলেই দাজ্জালের ফিৎনা থেকে পানাহ চাইতেন। সুতরাং আমাদেরকেও সর্বদা দাজ্জালের ফিৎনা থেকে পানাহ চাইতে হবে এবং ক্বিয়ামতের সেই ভয়াবহ দিবস আসন্ন বিবেচনা করে প্রস্ত্ততি গ্রহণ করতে হবে।

প্রশ্নকারী : মাযহারুল ইসলাম, শিবগঞ্জ, বগুড়া






বিষয়সমূহ: বিবিধ
প্রশ্ন (২৮/৩৪৮) : ঈদের চাঁদ দেখার পর এবং ঈদের দিন সকালে ছালাতের পূর্ব পর্যন্ত মসজিদের মাইকে উচ্চস্বরে তাকবীর পাঠ করা শরী‘আতসম্মত কি?
প্রশ্ন (১৪/১৩৪) : বীর্য যদি অপবিত্র না হয়, তাহ’লে আমরা ফরয গোসল করি কেন? কেবল ধুয়ে ফেললেই যথেষ্ট হ’ত। সঠিক উত্তর জানতে চাই। - -মীযান, মিরপুর, ঢাকা।
প্রশ্ন (২৯/৬৯) : আমরা হানাফী মসজিদে ছালাত আদায় করতাম। সেখানে ছালাত আদায়ে সুন্নাতী আমল করতে বিভিন্ন প্রশ্নের সম্মুখীন হ’তে হয়। এক্ষণে সাময়িকভাবে জনৈক ব্যক্তির অনুমতিক্রমে তার জমিতে জুম‘আ ও অন্যান্য ছালাত আদায় করা যাবে কী?
প্রশ্ন (১০/৪১০) : জনৈক ব্যক্তি বলেন, ওযূ করার জন্য যে পানির পাত্র ব্যবহার করা হয়, তা পেশাব-পায়খানায় ব্যবহার করলে চল্লিশ দিনের ইবাদত কবুল হবে না। এর কোন ভিত্তি আছে কি?
প্রশ্ন (২১/১৪১) : মসজিদ কর্তৃপক্ষ শুদ্ধভাবে আযান ও ইক্বামত দেওয়ার লোক থাকা সত্ত্বেও অশুদ্ধ উচ্চারণকারী ব্যক্তিকে দিয়ে একাজ করিয়ে থাকে। এক্ষণে এর জন্য কর্তৃপক্ষের পরণতি কি হবে? - -যাকারিয়া খান, কুমিল্লা।
প্রশ্ন (৩/২০৩) : শীত থেকে বাঁচতে টাখনুর নিচে পায়জামা পরা যাবে কি?
প্রশ্ন (২৩/২৬৩) : প্রতি রাক‘আতে সূরা ফাতিহা ব্যতীত অন্য সূরা না পড়লে উক্ত ছালাত শুদ্ধ হবে কি?
প্রশ্ন (৩৯/২৭৯) : কোন ব্যক্তির যদি অসুস্থতার কারণে হাত বা পা কেটে ফেলা হয় এবং এরপর যদি তিনি মারা যান, তবে হাশরের মাঠে তিনি বিকলাঙ্গ অবস্থাতেই উত্থিত হবেন কি?
প্রশ্ন (৩৮/৩৫৮) : চাকুরী শেষে ছাত্র-ছাত্রী কর্তৃক শিক্ষককে যে উপঢৌকন প্রদান করা হয়, তা নেওয়া জায়েয হবে কি?
প্রশ্ন (১৯/৩৭৯) : পরীক্ষার কারণে আমি কয়েকটি ছিয়াম রাখতে পারিনি। এক্ষেত্রে আমাকে কি ক্বাযা ও কাফফারা দু’টোই দিতে হবে? - -আনীসুল হক, বৃ-কুষ্টিয়া, বগুড়া।
প্রশ্ন (১৬/৯৬) : জনৈক আলেম বলেন, সাত প্রকারের ঘুম আছে। যেমন ১. নাওমুল গাফেলীন, ওয়ায মাহফিলে ঘুমানো। ২. নাওমুল আশক্বিয়া, ছালাতের সময় ঘুমানো। ৩. নাওমুল মালঊনীন, ফজরের ছালাতের সময় ঘুমানো। ৪. নাওমুল মু‘আয্যিবীন, ফজরের আযান থেকে সূর্যোদয় পর্যন্ত ঘুমানো। ৫. নাওমুর রাহাহ অর্থ প্রশান্তির ঘুম। এসময়ের স্বপ্ন সত্য হয়। ৬. নাওমুল মারখূছ, মাগরিব ও এশার ছালাতদ্বয়ের পরে ঘুমানো। এসময় ঘুমানোয় কোন দোষ নেই। ৭. নাওমুল হাসরাহ অর্থ ক্ষতির ঘুম। এটি হ’ল জুম‘আর রাতের ঘুম। এমন ভাগাভাগির কোন শারঈ ভিত্তি আছে কি? - -আনছারুল ইসলাম, ঠাকুরগাঁও।
প্রশ্ন (৬/৮৬) : আমরা মেসে ৫জন একত্রে থাকি ও খাই। আমাদের মধ্যে একজন অমুসলিম। শিডিউল অনুযায়ী সবাই রান্না করে। এক্ষণে অমুসলিম বন্ধুর রান্না করা খাবার খাওয়া যাবে কি?
আরও
আরও
.