কৃত্রিম অগ্ন্যাশয়!

যেসব শিশু ডায়াবেটিকস ১ টাইপে ভুগছে তাদের জন্য একটি সুখবর অপেক্ষা করছে। ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা ডায়াবেটিকসে আক্রান্ত শিশুদের দেহে কৃত্রিম অগ্ন্যাশয় সংযোজন করে চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। সাধারণত ডায়াবেটিকস রোগীর শরীরের রক্তে সুগারের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য ইনসুলিন গ্রহণ করা হয়ে থাকে। তাদের দেহে এই কৃত্রিম অগ্ন্যাশয় সংযুক্ত করে এক্ষেত্রে একটি ইতিবাচক ফলাফল পাওয়া সম্ভব। বৈজ্ঞানিকরা বলছেন, ডায়াবেটিকস টাইপ ১ একটি  স্থায়ী শারীরিক শিক্ষা এবং টাইপ ১ ডায়াবেটিকস রোগীর দেহের অগ্ন্যাশয় থেকে জারক রস তৈরী হয় না। তাই তাদের দেহে কৃত্রিম অগ্ন্যাশয় সংযোজন করা গেলে সুফল পাওয়া যাবে।

সূর্যের ২০ গুণ বড় কৃষ্ণগহবরের সন্ধান

যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানীরা সূর্যের চেয়েও ২০ গুণ বড় একটি কৃষ্ণগহবর বা ব্ল্যাক হোলের সন্ধান লাভ করেছেন। এই কৃষ্ণগহবর আমাদের সৌরজগৎ থেকে ৬০ লাখ আলোকবর্ষ দূরে ছায়াপথে অবস্থিত। চিলির মাউন্ট পারানালে অবস্থিত পৃথিবীর সবচেয়ে বড় টেলিস্কোপ ভিএলটির সাহায্যে এই গহবরের সন্ধান পাওয়া গেছে।

নতুন ৫টি গ্রহের সন্ধান লাভ

যাত্রা শুরু করার আট-নয় মাসের মধ্যে সফলতা পেল মহাকাশ দূরবীণ কেপলার। এটি সৌরমন্ডলের বাইরে পাঁচটি নতুন গ্রহের খোঁজ পেয়েছে। আমাদের এ পৃথিবীর মতো ছোট আকারের গ্রহের সন্ধানেই এক বছর আগে মার্কিন গবেষণা সংস্থা ‘নাসা’ তৈরী করেছিল এটি। নাসা বলছে, আমাদের জানামতে এই পাঁচটি গ্রহ এতটা উত্তপ্ত যে, সেখানে জীবনধারণ অসম্ভব। বিশাল আকৃতি এবং প্রচন্ড উত্তাপের কারণে সদ্য আবিষ্কৃত এ গ্রহগুলোকে উত্তপ্ত বৃহষ্পতি বলে ডাকা হচ্ছে। এ গ্রহগুলোতে উত্তাপ দু’হাযার দু’শ’ থেকে তিন হাযার ডিগ্রী ফারেনহাইট, যা গলিত লাভার চেয়েও গরম বলে জানিয়েছে নাসা। তাদের কক্ষপথ তিন থেকে পাঁচ দিনের সমান। এর অর্থ হচ্ছে এগুলো সূর্যের চেয়ে গরম এবং বৃহত্তর নক্ষত্রগুলোর কাছাকাছি পথ অনুসরণ করে চলে। এ গ্রহগুলোর মধ্যে সবচেয়ে ছোট গ্রহটি সৌরমন্ডলের চতুর্থ বৃহত্তম গ্রহ নেপচুনের আকারের সমান। আর সবচেয়ে বড় গ্রহটি সৌরমন্ডলের বৃহত্তম গ্রহ বৃহষ্পতির সমান।

এইচআইভির নতুন ভ্যাকসিন

আবিষ্কার হ’ল এইচআইভি সংক্রমণবিরোধী নতুন ভ্যাকসিন। এ ভ্যাকসিন এইচআইভি সংক্রমণকে ৩১.২ শতাংশ আটকাতে সক্ষম হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ১৬ হাযার থাইল্যান্ডবাসীর উপর এই প্রতিষেধক টিকা পরীক্ষামূলক প্রয়োগ করা হয়। নতুন এই ভ্যাকসিনটির আবিষ্কারক মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ অ্যালার্জি অ্যান্ড ইনফেশাস ডিজিজের একদল চিকিৎসাবিজ্ঞানী।






আরও
আরও
.