গ্রিনহাউস গ্যাসখেকো গাছ!

গাছ কী খেয়ে বাঁচে? মাটির ভেতর থেকে শেকড়ের সাহায্যে জল আর লবণ। সূর্যের আলো। মানুষের নিঃশ্বাসে ছেড়ে দেওয়া কার্বণ ডাই-অক্সাইড আর গাড়ির কালো ধোঁয়ায় থাকা কার্বণ মনো-অক্সাইড খায় গাছ। এই গ্যাসগুলোকে বলে গ্রিনহাউস গ্যাস। এরা উষ্ণতা বৃদ্ধির জন্য দায়ী। কিন্তু গাছ যদি এদের খেয়েই ফেলে, তাহ’লে তাপমাত্রা বাড়ছে কেন? কারণ আনুপাতিক হারে গাছের সংখ্যা কমছে। বাড়ছে মানুষ ও বাড়ছে গাড়ি। ফলে বিশ্ব উষ্ণায়ন রোধে কলম্বিয়া বিশ্বদ্যিালয়ের বিজ্ঞানীরা এক ধরনের কৃত্রিম গাছ বানিয়েছেন। একটা আসল গাছের চেয়ে হাযার গুণ বেশী গ্রিনহাউস গ্যাসখেকো এই গাছ। পুরো দিনে ২০টি গাড়ি যে পরিমাণ কালো ধোঁয়া বের করে, তার সবটুকু শোষণ করে নিতে সক্ষম এই কৃত্রিম গাছ।

ফোন করা যাবে টেলিভিশন থেকে

এক নতুন ধরনের টেলিভিশন তৈরী করেছে এলজি ইলেকট্রনিক্স। এ টেলিভিশন থেকে ভিডিও ফোন করা যাবে। ভিডিও কলিং সেবাপ্রতিষ্ঠান স্কাইপের সহযোগিতায় এ টেলিভিশনটি তৈরী করেছে এলজি। এতে রয়েছে দ্রুতগতির ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধা। ফলে একই সঙ্গে টেলিভিশনটিতে ভিডিও ফোন এবং ইন্টারনেট ব্যবহার করা সম্ভব। এতে আরো রয়েছে ক্যামেরা এবং মাইক্রোফোন। এর সাহায্যে ব্যবহারকারীরা টেলিভিশনের মাধ্যমেই ভিডিও ফোন করতে পারবেন।

আইপড টাচে গাড়ি নিয়ন্ত্রণ

আপনার কাছে যদি একটি আইপড থাকে তবে তাকে গাড়ি চালনায় সহায়তার জন্য ব্যবহার করতে পারেন। আইপড দিয়ে গাড়ি নিয়ন্ত্রণ করে এর কার্যকারিতা দেখিয়েছেন আলোচিত গাড়ি হ্যাকার ডেভ ফিল্প। তিনি আইপড টাচ দিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ১৯৬৯ পেথিয়াক জিটিং কনভার্টিবল নিয়ন্ত্রণ করে দেখিয়েছেন। এভাবে তিনি গাড়ির সব সিস্টেমের সবকিছুই নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন বলে জানা গেছে। আইপড টাচে নিয়ন্ত্রণ করতে গাড়িকে প্রথমে ওয়্যারলাস নেটওয়ার্কের আওতায় আনা হয়। সেখান থেকে আইপড টাচে সংযোগ পায় ওয়াই-ফাই সংকেত। এক্ষেত্রে  রাউটার অন্যান্য কন্ট্রোলরের সাথেও যোগাযোগ রাখতে পারে। এ পদ্ধতিতেই নিয়ন্ত্রণ করা যায় গাড়ি।

বৈদ্যুতিক চোখ

দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের জন্য কিছুটা হ’লেও আশার আলো দেখাচ্ছে এমআইটি। পুরোপুরি চোখের আলো ফেরাতে না পারলেও কারও মুখ চেনা কিংবা ঘরে একা একা চলাফেরা করার সুযোগ করে দিচ্ছে তারা। বিশেষ এক বৈদ্যুতিক চোখ উদ্ভাবন করেছে এমআইটি। ক্ষুদ্র একটি চিপ ব্যবহার করা হয়েছে এ চোখে। চিপটি বসানো হয় রোগের  অক্ষিগোলক। আর তা পুরোটাই টাইটেনিয়াম ধাতুতে মোড়ানো, যাতে পানিতে ভিজে গিলেও কোন সমস্যা না হয়। ছোট্ট এ চিপটি কাজ করবে তখন, যখন রোগী ছোট্ট ক্যামেরাযুক্ত একটা চশমা পরবে। চশমার ক্যামেরায় ধারণকৃত ছবি চলে যাবে চিপে, এরপর চিপ সেই ছবিকে সংকেতে রূপান্তরিত করে সরাসরি রোগীর মস্তিষ্কে পাঠাবে।






আরও
আরও
.