ইসলাম শান্তি ও নিরাপত্তার ধর্ম। এর প্রতিটি বিধানের মধ্যে লুকিয়ে আছে জানা-অজানা নানা বৈজ্ঞানিক তথ্য। ইসলামের বিধান সমূহ মেনে চললে শুধু যে ক্ষতি থেকে বাঁচা যায় তা নয়; বরং তা অনেক উপকারী। বিজ্ঞানীরা বিভিন্ন গবেষণার মাধ্যমে এখন তা প্রমাণ করেছেন। চিকিৎসাবিজ্ঞানের দৃষ্টিতে রামাযান এক মহা তাৎপর্যময় মাস। প্রত্যেক মুসলমান নর-নারীর উপর ইসলামী ক্যালেন্ডারের নবম মাসে অর্থাৎ রামাযান মাসে সূর্যোদয় হ’তে সূর্যাস্ত পর্যন্ত ছিয়াম পালন করাকে ফরয করা হয়েছে। ইসলামের মৌলিক পাঁচটি স্তম্ভের মধ্যে এটি অন্যতম স্তম্ভ। আলোচ্য নিবন্ধে ছিয়ামের বৈজ্ঞানিক দিকগুলো তুলে ধরার চেষ্টা করা হ’ল।

ছিয়াম উপবাস নয়; বরং খাদ্য গ্রহণের সময়ের একটু পরিবর্তন মাত্র। অমুসলিম ও দুর্বল মনের মুসলমানরা মনে করে যে, ছিয়াম শরীরের জন্য ক্ষতিকর। এই অহেতুক সন্দেহ দূর করার জন্য ১৯৫৮ সাল থেকে ১৯৬৩ সাল পর্যন্ত রামাযান মাসে ডাঃ মুহাম্মাদ গোলাম মুয়ায্যাম ও তার কয়েকজন সহযোগী রাজশাহী ও ঢাকা মেডিক্যাল কলেজে ছিয়ামের বিভিন্ন দিক নিয়ে গবেষণা চালান। তাদের এ গবেষণার ফলাফল বিভিন্ন আন্তর্জাতিক জার্নালে প্রকাশিত হয়। নিম্নে উক্ত গবেষণার সার-সংক্ষেপ উল্লেখ করা হ’ল।

(১) সুস্থ ছিয়াম পালনকারীদের মধ্যে কোন প্রকার ক্ষতির লক্ষণ পাওয়া যায়নি। এদের রক্তচাপ, ECG, Blood Biochemistry সহ সবরকম পরীক্ষার ফলাফল স্বাভাবিক পাওয়া গেছে।

(২) শতকরা প্রায় ৮০ জনের শরীরের ওযন কিছুটা কমেছে। এই ওযন হ্রাসের পরিমাণ এক মাসে এক থেকে দশ পাউন্ড পর্যন্ত। কিন্তু কোন ছায়েম এতে দুর্বলতার অভিযোগ করেননি। বরং বেশী ওযনের লোকেরা সামান্য ওযন হ্রাসে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। প্রায় ১২% ছায়েমের ওযন এক থেকে চার পাউন্ড পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে এবং বাকী ৮% ছায়েমের ওযন স্থির থেকেছে।

(৩) পাকস্থলির অম্লরসের উপর প্রভাব শতকরা প্রায় ৮০ জন ছায়েমের বেলায় গ্যাষ্ট্রিক এসিড স্বাভাবিক পাওয়া গেছে। প্রায় ৩৬% অস্বাভাবিক এসিডিটি স্বাভাবিক হয়েছে। প্রায় ১২% ছায়েমের এসিড একটু বাড়লেও কারোর ক্ষতিকর পর্যায়ে পৌঁছেনি।

সুতরাং বলা যায় যে, ছিয়ামের প্রভাবে পেপটিক আলসার হয় না। পেট খালি থাকলে অম্লরস হ্রাস পায়, আর পেপটিক আলসারে অম্লরস বৃদ্ধি পায়। অবশ্য কারো যদি আলসার চরম পর্যায়ে থাকে, তবে সে ব্যক্তি পরে তা সুবিধামত ক্বাযা করে নিবে। এজন্যই মহান আল্লাহ বলেছেন, ‘কেউ অসুস্থ থাকলে কিংবা সফরে থাকলে অন্য সময় এই সংখ্যা পূরণ করবে’ (বাক্বারাহ ২/১৮৫) তথা ক্বাযা করবে।

ডাঃ ক্লীভ 'Peptic Ulcer' নামক একটি গবেষণামূলক পুস্তকে যে বিবরণ দিয়েছেন, তাতে বিশ্বের মুসলিম অধ্যুষিত এলাকায় পেপটিক আলসার অনেক কম। অথচ দক্ষিণ ভারত, জাপান, ইংল্যান্ড ও দক্ষিণ নাইজেরিয়ায় এই রোগ অনেক বেশী। এর কারণ হিসাবে চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা দু’টি বিষয় উল্লেখ করেছেন। (১) রামাযান মাসে মুসলমানদের নিয়মিত ছিয়াম পালন এবং (২) তাদের খাবার মেন্যুতে এ্যালকোহল না থাকা। ডাঃ গ্রাহাম বলেন, আলসার (Peptic Ulcer) ও তজ্জনিত ফুলো রোগ এবং প্রদাহ ছিয়াম পালনের কারণে দ্রুত উপশম হয়। ডাঃ ক্লীভ জোর দিয়ে বলেন, Fasting does not Produce organic disease.

আধুনিক বিজ্ঞান মতে দীর্ঘ জীবন লাভ ও সুস্বাস্থ্যের জন্য খাওয়ার প্রয়োজন বেশী নয়, বরং কম। বছরে একমাস ছিয়াম পালন করলে শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের বিশ্রাম ঘটে। প্রতিদিন প্রায় ১৫ ঘণ্টা সময় এই বিশ্রামে লিভার, প্লীহা, কিডনী, মূত্রথলী সহ দেহের অভ্যন্তরীণ অঙ্গ-প্রত্যঙ্গগুলো দীর্ঘ এক মাস ব্যাপী বেশ বিশ্রাম পায়। এটা অনেকটা কারখানার মেশিনকে বাৎসরিক বিশ্রাম দেয়ার মতই। এতে করে মানবদেহ রূপ মেশিনের কর্মক্ষমতা আরো বৃদ্ধি পায়। সারা বছরে দেহের অভ্যন্তরে যে জৈব (Toxin) বিষ সৃষ্টি হয়, তা এক মাসের ছিয়াম সাধনায় পুড়ে ভষ্মীভূত (Detoxicate) হয়ে যায়।

ছিয়াম ব্লাডপ্রেসার নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। দিনের বেলা ছিয়াম পালন করার ফলে রক্তের পরিমাণ কিছুটা হ্রাস পায়। কিন্তু এটি কোনভাবেই ক্ষতিকর নয়। এর প্রভাবে যকৃত পায় বিশ্রাম। ছিয়াম দ্বারা Diastolic প্রেসারের মাত্রা সর্বদা কম থাকে। ছিয়াম পালনকালে রক্তের ধমনীর উপর গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব পড়ে। এর ফলে রক্ত ধমনী সমূহ কুঞ্চিত হওয়া থেকে রক্ষা পায়। এছাড়া ছিয়ামের দ্বারা রক্তের পরিচ্ছন্নতা ঘটে। হাড়ের মজ্জার (Bone narrow) মধ্যে রক্ত তৈরী হয়। শরীরে যখন রক্তের প্রয়োজন পড়ে, তখন এক প্রকার স্বয়ংক্রিয় উত্তেজনা হাড়ের মজ্জাকে আন্দোলিত করে তোলে। ছিয়াম পালনকালে যখন রক্তের মধ্যে খাদ্যের পদার্থ সর্বনিম্ন স্তরে পৌঁছে যায়, তখন হাড়ের মজ্জা আন্দোলিত হ’তে থাকে। এভাবে একজন দুর্বল লোক ছিয়াম পালনের মাধ্যমে সহজেই নিজের দেহে রক্ত বৃদ্ধি করে নিতে পারে প্রায় বিনা মূল্যে ও বিনা চিকিৎসায়। ছিয়ামের সাথে সংশ্লিষ্ট অনেক প্রকারের প্রাণ সমৃদ্ধ পদার্থের বদৌলতে একজন শীর্ণকায় মানুষ হয়ে উঠতে পারে স্বাভাবিক, স্থূলকায় মানুষও হ্রাস করে নিতে পারে তার স্থূলকায় দেহ।

ছিয়ামের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব হ’ল শরীরে প্রবাহমান পদার্থ সমূহের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখা। মুখের লালাযুক্ত ঝিল্লীর উপরের অংশে সম্পৃক্ত কোষ থাকে, যাকে প্রাপথেলীন কোষ বলা হয়। এগুলো দেহের আর্দ্র পদার্থ নিষ্কাশনে নিয়োজিত থাকে। ছিয়ামের মাধ্যমে এদের কার্যকারিতা আরও বৃদ্ধি পায়।

লালা তৈরীকারী মাংসগ্রন্থিসমূহ, গর্দানের মাংসগ্রন্থি ও অগ্ন্যাশয়ের মাংসগ্রন্থি সমূহ অধির আগ্রহে বিশ্রামের অপেক্ষায় থাকে, রামাযানে তারা কিছুটা বিশ্রাম পায়। ছিয়ামের সময় দিনে মদ, ধূমপান প্রভৃতি বদ অভ্যাস ও উত্তেজক জিনিস হ’তে বিরত থাকার কারণে লাঞ্ছ ক্যান্সার (Lung Cancer), হৃদযন্ত্রের দুর্বলতা (Heart Weakness) ও অন্যান্য কঠিন রোগ থেকে মানুষের মুক্তি ঘটে।

রামাযান মাসে যকৃত (liver) ও মূত্রাশয় সম্পূর্ণ বিশ্রাম লাভ করে। চার্লস ই.পেজ বলেন, ‘ছিয়ামের ফলে যকৃতের ফোড়া আরোগ্য হয়। এর জন্য অবশ্য এক মাসের মতো ছিয়াম পালন করা লাগে’। মূত্রাশয়ের নানা উপসর্গও এই ছিয়ামের দ্বারা উপশম হয় বলে ডাঃ এম. এ. রাহাত মত প্রকাশ করেন।

ডাঃ লাষ্ট বারনার বলেন, ‘ফুসফুসে কাশি, লোবার নিউমোনিয়া, কঠিন কাশি, সর্দি এবং ইনফ্লুয়েঞ্জা প্রভৃতি রোগ ছিয়ামের দ্বারা আরোগ্য হয়’। এছাড়াও একজন সুস্থ মানুষের জন্যও ছিয়ামের গুরুত্ব কোন অংশেই কম নয়। এ সময় অবাধ গতিতে বাতাস ফুসফুসে প্রবেশ করতে পারে। ছিয়াম পালনকালে মস্তিষ্ক ও স্নায়ুতন্ত্র সর্বাধিক উজ্জীবিত হয়।

যাদের শরীরে চর্বির আধিক্য দেখা যায়, তাদের রক্তে কোলেষ্টেরল বেশী থাকে। রক্তে এর পরিমাণ বৃদ্ধি পেলে হাই ব্লাড প্রেসার (Hypertension) ও বহুমূত্র (Diabetes mellitus) হয়ে থাকে। এ প্রসঙ্গে "The Principle and Practice of medicine" গ্রন্থে স্যার স্ট্যানলী ডেভিডসন এবং জন ম্যাকলিও বলেন, "Obesity is associated with an increased tendency to hypertension. The association of obesity and diabetes has long been reco†gvnised, but it is still uncertain whether obesity is the result or the cause of diabetes" ছিয়াম পালন করলে মানবদেহে চর্বি ও কোলেষ্টেরল এর মাত্রা স্বাভাবিক থাকে।

ছিয়াম পালনকালে যথাসম্ভব ভাজাপোড়া এড়িয়ে চলা উচিৎ। খাদ্য দ্রব্যাদি তেলে ভাজার সময় তেলকে একাধিকবার ব্যবহার করা হয়। এই তেল আবার ফুটানো হয় ৩০০-৪০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায়, অথচ তেলের স্বাভাবিক তাপমাত্রা ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তেল হচ্ছে এক প্রকার স্নেহ (Lipid) জাতীয় পদার্থ। এটি উচ্চ তাপমাত্রায় 'Acrolene' নামের এক ধরনের জৈব হাইড্রোকার্বন তৈরী করে। এটি স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। এটি ধীরে ধীরে মানুষের হজম শক্তি দুর্বল করে ফেলে। ফলে পেটের পীড়া যেমন- বদ হজম, ডায়রিয়া, পাকস্থলি জ্বালাপোড়া প্রভৃতি দেখা দেয়।

জনাব ফিরোজ রাজ মহাত্মা গান্ধির জীবনী গ্রন্থে লিখেছেন যে, তিনি ছিলেন ছিয়াম রাখার পক্ষপাতী। তিনি বলতেন যে, ‘মানুষ খেয়ে-খেয়ে স্বীয় শরীরকে অলস বানিয়ে ফেলে, আর অলস শরীর না জগদ্বাসীর আর না মহারাজের (সৃষ্টিকর্তার)। যদি তোমরা শরীরকে সতেজ ও সচল রাখতে চাও তাহ’লে শরীরকে দাও তার ন্যূনতম আহার আর পূর্ণ দিবস ছিয়াম রাখ’।

ডাঃ লুথরেজম (ক্যামব্রিজ) ছিলেন একজন ফারমাকোলজী বিশেষজ্ঞ। একবার তিনি ক্ষুধার্ত (ছায়েম) মানুষের পাকস্থলীর আর্দ্র পদার্থ (Stomach secretion) নিয়ে তার ল্যাবরেটরীতে টেস্ট করে দেখতে পেলেন যে, তাতে সেই খাদ্যের দুর্গন্ধময় উপাদান যার দ্বারা পাকস্থলী রোগ-ব্যাধি গ্রহণ করে পাকস্থলীর রোগ নিরাময় করে।

সিগমন্ড নারায়ড ছিলেন একজন বিখ্যাত মনোবিজ্ঞানী। তিনি মাঝে মাঝে অভুক্ত (ছিয়াম) থাকার পক্ষপাতী ছিলেন। তিনি বলেন, ‘ছিয়াম মনস্তাত্ত্বিক ও মস্তিষ্ক রোগ নির্মূল করে দেয়। মানবদেহে আবর্তন-বিবর্তন আছে। কিন্তু ছায়েম ব্যক্তির শরীর বারংবার বাহ্যিক চাপ (External Pressure) গ্রহণ করার ক্ষমতা অর্জন করে। ছায়েমের দৈহিক খিচুনী (Body congestion) ও মানসিক অস্থিরতা (Mental depression) হয় না’। ডাঃ আলেক্স হেইগ বলেন, ‘ছিয়াম হ’তে মানুষের মানসিক শক্তি ও বিশেষ বিশেষ অনুভূতিগুলো উপকৃত হয়- স্মরণশক্তি বাড়ে, মনোসংযোগ এবং যুক্তিশক্তি পরিবর্ধিত হয়’। ডঃ হেনরিক ষ্টার্ন ছিয়ামের উপকারিতা সম্পর্কে বলতে গিয়ে বলেন, ‘মানসিক ও স্নায়ুবিক বৈকল্যে ছিয়ামের উপকারিতা দেখে থ’ হয়ে যেতে হয়। পক্ষাঘাত এবং আধা-পক্ষাঘাত রোগ ছিয়ামের বদৌলতে অতিদ্রুত সেরে যায়। স্নায়ুবিক দৌর্বল্য, এমনকি অনেক সময় উন্মত্ততা রোগও ছিয়ামের কারণে ভাল হয়ে যায়’।

ডাক্তার জয়েল্শ বলেন, ‘যখনই এক বেলা খাওয়া বন্ধ থাকে, তখনই দেহ সেই মুহূর্তটিকে রোগমুক্তির সাধনায় নিয়োজিত করে’। ডাক্তার আইজাক জেনিংস বলেন, ‘যারা আলস্যের খনি এবং যারা অতিভোজন দ্বারা তাদের সংরক্ষিত জীবনীশক্তিকে আলস্যে ভারাক্রান্ত করে রাখে, তারা হাঁটিহাঁটি পা-পা করে আত্মহত্যার দিকেই এগিয়ে যায়। অধিক ভোজনে দেহে যে বিষক্রিয়ার সৃষ্টি হয়, তা সমগ্র দেহের স্নায়ুতন্ত্রকে দূষিত করে দেয়। ফলস্বরূপ দেহে এক অস্বাভাবিক রকমের ক্লান্তিবোধ ও জড়তা নেমে আসে’। ডাক্তার ডিউক বলেছেন, ‘জীর্ণ-ক্লিষ্ট-রুগ্ন মানুষের পাকস্থলী থেকে সব খাদ্য সরিয়ে ফেলো, দেখবে রুগ্ন মানুষটি উপোস থাকছে না, উপোস থাকছে প্রকৃতপক্ষে তার রোগটি’। এ কারণেই বহু শতাব্দী পূর্বে (মেডিসিনের জনক) ডাঃ হিপোক্রেটিস বলেছিলেন, "The more you nourish a diseased body, the worse you make". রামাযানের ছিয়াম দেহযন্ত্রের বিরতিকালে শরীরে রোগ নিরাময়ে কার্যকর ভূমিকা পালন করে।

আল্লাহ পাক আমাদেরকে ছিয়ামের তাৎপর্য জানা-বুঝা ও তদনুযায়ী আমল করার তাওফীক্ব দান করুন- আমীন!

আ.স.ম. ওয়ালীউল্লাহ

বায়ো কেমিষ্ট্রি বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।


তথ্যপঞ্জী :

১। A Board of Researchers, Scientific Indications in the Holy Quran (Dhaka : Islamic Foundation Bangladesh, 1995), P. 61-63.

২। ঐ বঙ্গানুবাদ : আল-কুরআনে বিজ্ঞান (ঢাকা : ইফাবা, ২য় সংস্করণ, ২০০৭), পৃঃ ৮২-৮৪।

৩। ডাঃ মুহাম্মাদ তারেক মাহমূদ, সুন্নাতে রাসূল (ছাঃ) ও আধুনিক বিজ্ঞান (ঢাকা : আল-কাউসার প্রকাশনী, ১৪২০ হিঃ), পৃঃ ১৪০-৫৯)।

৪। ডাঃ মুহাম্মাদ গোলাম মুয়ায্যাম, স্বাস্থ্যবিজ্ঞান ও ইসলাম (ঢাকা : আধুনিক প্রকাশনী, ১৯৯৭), পৃঃ ৮-১০।

৫। ডাঃ এইচ.এম.এ.আর. মামুনূর রশীদ, রোযায় পেপটিক আলসার ভীতি : বিজ্ঞান ও ইসলামী দৃষ্টিতে সমাধান, স্বাস্থ্যশিক্ষা ও ইসলাম (ঢাকা : ইফাবা, ৩য় সংস্করণ, ২০০৯), পৃঃ ৭০-৭৩।

৬। অধ্যাপক সাইদুর রহমান, মাহে রমযানের শিক্ষা ও তাৎপর্য (ঢাকা : ১৯৮৫), পৃঃ ১১-২০, ‘রোযা ও স্বাস্থ্য বিজ্ঞান’ অধ্যায়।

৭। নূরুল ইসলাম, সামাজিক ও স্বাস্থ্যগত দৃষ্টিভঙ্গিতে ছিয়াম সাধনা, আত-তাহরীক, নভেম্বর ২০০১, পৃঃ ৩-৬।






বিষয়সমূহ: ছিয়াম-রামাযান
আহলেহাদীছ একটি বৈশিষ্ট্যগত নাম (৬ষ্ঠ কিস্তি) - আহমাদুল্লাহ - সৈয়দপুর, নীলফামারী
সুন্নাত আঁকড়ে ধরার ফযীলত (শেষ কিস্তি) - মুহাম্মাদ মীযানুর রহমান
কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে ঈমান (শেষ কিস্তি) - হাফেয আব্দুল মতীন - পিএইচ.ডি গবেষক, আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, মালয়েশিয়া
কুরআন-হাদীছের আলোকে ভুল - রফীক আহমাদ - বিরামপুর, দিনাজপুর
মানব জাতির সাফল্য লাভের উপায় (৬ষ্ঠ কিস্তি) - হাফেয আব্দুল মতীন - পিএইচ.ডি গবেষক, আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, মালয়েশিয়া
আদর্শ পরিবার গঠনে করণীয় (৫ম কিস্তি) - ড. মুহাম্মাদ কাবীরুল ইসলাম
গরীব ও দুর্বল শ্রেণী : সমাজে অবনত মর্যাদায় উন্নত - ড. মুহাম্মাদ সাখাওয়াত হোসাইন
হিজামা : নবী (ছাঃ)-এর চিকিৎসা - মুহাম্মাদ আবু তাহের, পরিচালক, কিউসেট ইনস্টিটিউট, সিলেট।
ব্রেলভীদের কতিপয় আক্বীদা-বিশ্বাস - মুহাম্মাদ নূর আব্দুল্লাহ হাবীব
মানবাধিকার ও ইসলাম (৪র্থ কিস্তি) - শামসুল আলম
আশূরায়ে মুহাররম - আত-তাহরীক ডেস্ক
আল্লাহর প্রতি বিশ্বাসে শিথিলতা : আমাদের করণীয় - মুহাম্মাদ আব্দুল মালেক
আরও
আরও
.