স্বদেশ

কুরআন মাজীদের বিশুদ্ধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে কৃত রিট খারিজ
কুরআন মাজীদের বিশুদ্ধতা চ্যালেঞ্জ করে দায়েরকৃত রিট গত ৫ আগষ্ট হাইকোর্টে খারিজ হয়েছে। হযরত ইসমাঈল (আঃ) নন, হযরত ইসহাক (আঃ)-কে কুরবানী করেছিলেন হযরত ইবরাহীম (আঃ)-এ দাবী করে পাঠ্যপুস্তকে সন্নিবেশিত তথ্যের সংশোধন চেয়ে এ রিট করেছিলেন বিশ্বশান্তি পরিষদের সভাপতি দেব নারায়ণ মহেশ্বর। রিটে শিক্ষা সচিব, ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব, জাতীয় পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের চেয়ারম্যানসহ ৪ জনকে বিবাদী করা হয়। গত ১ আগষ্ট বিচারপতি আব্দুল ওয়াহ্হাব মিঞা এবং বিচারপতি রেযাউল হকের ডিভিশন বেঞ্চে প্রাথমিক শুনানি হয়। শুনানি করেন দেব নারায়ণ মহেশ্বর নিজেই। পরে রিটটি খারিজ করেন হাইকোট। একই সঙ্গে তাকে ৫ হাযার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
ক্ষুদ্রঋণে কাঙ্খিত দারিদ্র্য বিমোচন হয়নি
-অর্থমন্ত্রী
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহীত বলেছেন, আমাদের দেশে ক্ষুদ্রঋণ ব্যাপকহারে প্রসার লাভ করেছে। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, বর্তমানে সারাদেশে ক্ষুদ্রঋণ গ্রহীতার সংখ্যা প্রায় ৩ কোটি। দেশের মোট জনসংখ্যার একটি বিরাট অংশই ক্ষুদ্রঋণ নিচ্ছে। যে হারে ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম সম্প্রসারিত হয়েছে, সে হারে দারিদ্র্য বিমোচন হয়নি। এখনও দেশের ৪০ শতাংশ মানুষ দারিদ্র্যসীমায় বসবাস করছেন। গত ৪ আগষ্ট ঢাকায় অনুষ্ঠিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে একশ’ কোটি ডলারের ঋণ সহায়তা চুক্তি
বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে একশ কোটি ডলারের ঋণ সহায়তা চুক্তি গত ৭ আগষ্ট রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় স্বাক্ষর হয়েছে। বাংলাদেশের পক্ষে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব মুহাম্মাদ মোশাররফ হোসেন ভুইয়া এবং ভারতের এক্সিম ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক টিসিএ রঙ্গনাথ নিজ নিজ দেশের পক্ষে চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেন। সেখানে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রণব মুখার্জি, বাংলাদেশের অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহীত প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। এ ঋণের বিপরীতে এক দশমিক ৭৫ শতাংশ হারে সূদ, কমিটমেন্ট ফী নামে অতিরিক্ত সূদ এবং খেলাফী হ’লে আরও ২ শতাংশ হারে জরিমানা দিতে হবে। ২০ বছর মেয়াদী এ ঋণ পরিশোধে বাংলাদেশ সরকার ব্যর্থ হ’লে সূদের দ্বিগুণ জরিমানা গুণতে হবে। এছাড়া শর্ত অনুযায়ী প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নে ব্যর্থ হ’লে বাস্তবায়নকারী সংস্থাকে বার্ষিক ফি’র অতিরিক্ত দশমিক ৫০ শতাংশ জরিমানা দিতে হবে। প্রস্তাবিত চুক্তিতে সব ধরনের পণ্য ও সেবা ভারত থেকে সরবরাহের কথা বলা হয়েছে। ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রণব মুখার্জি বাংলাদেশে ৩ লাখ টন চাল এবং ২ লাখ টন গম সরবরাহ করা হবে বলেও জানান। স্বাক্ষরিত চুক্তির অধীনে সড়ক, নৌ ও রেলপথের অবকাঠামোগত উন্নয়ন, কয়েকটি সেতু নির্মাণ প্রভৃতি কাজে এ ঋণ ব্যয় হবে। উল্লেখ্য, বিশ্বব্যাংক, এডিবি বা আইএমএফ শতকরা পয়েন্ট ২৫ থেকে ১ ভাগ সূদে ঋণ দেয়।
হারিয়ে গেল তালপট্টি!
সাতক্ষীরা যেলার শ্যামনগর উপযেলার সর্বদক্ষিণের জনপদটির নাম তালপট্টি। আর এ তালপট্টির দক্ষিণে জেগে ওঠা দ্বীপটির নাম দক্ষিণ তালপট্টি। এর দৈর্ঘ্য সাড়ে তিন কিলোমিটার ও প্রস্থ তিন কিলোমিটার। ১৯৭০ সালের নভেম্বর মাসে প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড় দক্ষিণ উপকূলে আঘাত হানার পর এ ভূখন্ড জেগে ওঠে। ১৯৭১ সালে নয়াদিল্লী এ ভূখন্ড তাদের বলে দাবী করে এর নাম রাখে ‘পূর্বাশা’ বা নিউ মুর আইল্যান্ড। এ প্রেক্ষিতে ১৯৭৪ সালে দুই দেশের মধ্যে যৌথ আলোচনার আহবান জানানো হয়। ঐ আহবান ব্যর্থ হ’লে ১৯৭৯ সালে দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী পর্যায়ে আলোচনা হয়। পরে ১৯৮০ সালে যৌথ বিবৃতি প্রকাশ করে পুনরায় দ্রুত আলোচনায় বসার সিদ্ধান্ত হয়। কিন্তু ১৯৮১ সালের ১১ মে এ বিবৃতি উপেক্ষা করে ভারত সরকার তাদের নৌবাহিনীর ‘আইএসএন সন্ধাক’ নামের একটি জাহাজ পাঠিয়ে দ্বীপটিতে ভারতের পতাকা উত্তোলন করে। ১৩ মে প্রেসিডেন্ট যিয়াউর রহমান পাল্টা নৌবাহিনী পাঠান। এ নিয়ে প্রচন্ড উত্তেজনা সৃষ্টি হ’লে ভারত সেখান থেকে তাদের সৈন্য  প্রত্যাহার করে নেয়। প্রাপ্ত তথ্য-উপাত্ত থেকে জানা গেছে, সেখানে এখনো ভারতীয় পতাকা উড়ছে।  অথচ  ভারতীয়  বিজ্ঞানীদের  উদ্ধৃতি  দিয়ে আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় প্রচার করা হচ্ছে, এ দ্বীপের আর কোন অস্তিত্ব নেই।
ঢাকায় যানজটে বছরে ১২ হাযার কোটি টাকা ও দৈনিক ৮০ লাখ কর্মঘণ্টা নষ্ট হয়
ঢাকায় যানজটের কারণে বাস, কার, টেক্সিক্যাব, সিএনজি চালিত অটোরিকশাসহ বিভিন্ন যানবাহনের যাত্রীদের বছরে ক্ষতি হয় প্রায় ১২ হাযার কোটি টাকা। এর সঙ্গে পরিবেশ দূষণ, ব্যবসায়িক স্বার্থসংক্রান্ত ক্ষতি এবং দুর্ঘটনা হিসাবে আনলে যানজটের কারণে বছরে ক্ষতি হয় সাড়ে ১৯ হাযার কোটি টাকা। যানজটে দেড় কোটি নগরবাসীর দৈনিক কর্মঘণ্টা থেকে ৮০ লাখ ঘণ্টা নষ্ট হয়। গত ২১ জুলাই ‘ঢাকা শহরে যানজট ও অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে এর প্রভাব : প্রতিকারের উপায়’ শীর্ষক এক সেমিনারে এ তথ্য উপস্থাপন করা হয়।
এদেশে মিথ্যা মামলার প্রবণতা সবচেয়ে বেশী
-আইন প্রতিমন্ত্রী
আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট মুহাম্মাদ কামরুল ইসলাম বলেছেন, আমাদের দেশে মিথ্যা মামলা করার প্রবণতা সবচেয়ে বেশী। কারো মাধ্যমে প্রভাবান্বিত হয়ে মামলা দায়ের করা হয়। এজন্য আমাদের মানসিকতা পরিবর্তন করতে হবে। গত ১০ জুলাই টাঙ্গাইল শিল্পকলা একাডেমীতে ‘আইনগত সহায়তা প্রদানে জনপ্রতিনিধিদের ভূমিকা’ শীর্ষক এক সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন।
দেশে আইনের শাসন নেই
-জাতীয় মানবাধিকার কমিশন চেয়ারম্যান
‘বর্তমানে দেশে আইনের শাসন নেই’- এ অভিমত ব্যক্ত করেছেন জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান। তিনি বলেন, দেশে আইনের শাসন সম্পূর্ণভাবে অনুপস্থিত। আইনের শাসন বলে এখন কিছুই অবশিষ্ট নেই। যেখানে মানুষের বিচার পাওয়ার সুযোগ নেই সেখানে কিসের বিচার। এখানে গরীব মানুষের জন্য আইন। যারা বড়লোক, ক্ষমতাসীন তাদের জন্য আইন নয়। জেল-যুলুম সেটা গরীব মানুষের জন্য। গত ১১ আগষ্ট ‘বিচার বিভাগ : পলিসি নোট’ প্রকাশন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি আদালতে বাংলা ভাষা চালুরও দাবী করেন।

বিদেশ

প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনায় হিরোশিমা ট্র্যাজেডি
মানবতার করুণ পরাজয়
১৯৪৫ সালের ৬ আগষ্ট জাপানের হিরোশিমায় আণবিক বোমা ফেলা হয়। সেই দিনের ধ্বংসলীলা থেকে প্রাণে বেঁচে যান মিচিহিকো হাচিয়া নামের এক চিকিৎসক। ১৯৫৫ সালে স্বচক্ষে দেখা ঘটনাবলী নিয়ে তাঁর স্মৃতিচারণমূলক ‘হিরোশিমা ডায়েরী’ প্রকাশিত হয়। সেই ডায়েরীতে তিনি সেই দিনের বীভৎসতা তুলে ধরে বলেন, ‘ঝকঝকে রোড চারিদিকে। হঠাৎ এক আলোর ঝলকানি আমার চোখ ধাঁধিয়ে দিল। চারদিকে বিকট আওয়ায। সবকিছু যেন ভেঙ্গে পড়ছে? আমি বাড়ী থেকে বেরিয়ে যেতে চাইলাম। লক্ষ্য করলাম, আমার শরীরের ডান দিকটা অবশ হয়ে আসছে। দুই হাত রক্তাক্ত। ঘাড়ে যেন ধরালো কিছু বিঁধে গেছে। আমি ততক্ষণে বুঝে গেছি, ভূমিকম্প বা প্রাকৃতিক কোন ব্যাপার নয়, হিরোশিমাবাসী বিশ্বযুদ্ধের ভয়ংকর এক মানবসৃষ্ট দুর্যোগের শিকার হয়েছে। কোনমতে স্ত্রীকে নিয়ে বাড়ির বাইরে এলাম। আমি হাঁটতে পারছি না। স্ত্রীর দিকে তাকিয়ে দেখি, তাঁর সারা শরীর রক্তাক্ত। পোশাক ছিঁড়ে গেছে। সেও আহত। আমাকে টেনে নিয়ে যাওয়ার মতো শারীরিক শক্তি তাঁরও নেই। রাস্তায় আমার চারপাশে সে এক নারকীয় অবস্থা। প্রাণভয়ে লোকজনের চিৎকার, ছোটাছুটি। সবাই রক্তাক্ত, ক্ষতবিক্ষত। একজনকে দেখলাম, কনুই থেকে দু’টো হাতই আলাদা হয়ে গেছে। চামড়ার সঙ্গে সেগুলো কেবল ঝুলছে। আগুনে পুড়ে অঙ্গার হয়ে যাওয়া লাশ যে কয়টা দেখলাম, তার কোন হিসাব নেই’।
টুইন টাওয়ারের কাছে মসজিদ নির্মাণ অনুমোদন
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে ১১ সেপ্টেম্বর হামলাস্থলের কাছের একটি পুরাতন ভবনকে ঐতিহাসিক স্থাপনার মর্যাদা না দেয়ায় সেখানে মসজিদ নির্মাণের বাধা দূর হয়েছে। ঐ পুরাতন ভবনটিকে ভেঙ্গে সেখানে ১৩ তলা ইসলামিক সংস্কৃতি কেন্দ্র ও মসজিদ নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে। ভবনটি ১১ সেপ্টেম্বরের সন্ত্রাসী হামলায় ধ্বংস হওয়া টুইন টাওয়ারের অবস্থান থেকে মাত্র কয়েকশ’ ফুট দূরে অবস্থিত।
৭ কোটিরও বেশী মার্কিনী অতিরিক্ত মোটা
যুক্তরাষ্ট্রে ৭ কোটি ২০ লাখ প্রাপ্তবয়ষ্ক ব্যক্তি অতিরিক্ত মোটা। এই সংখ্যা মোট জনসংখ্যার ২৬ দশমিক ৭ শতাংশ। সেই সঙ্গে প্রতি বছরে দেশটিতে মোটা ব্যক্তির সংখ্যা ১ শতাংশ হারে বাড়ছে। মার্কিন সরকার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়।
ওবামার নীতিতে হতাশ ৬৪ ভাগ আরব
৬৪ শতাংশ আরব এখন আর পছন্দ করে না মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামাকে। যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ডে ছয়টি আরব দেশের ৩ হাযার ৯৭১ জনের উপর জরিপ চালিয়ে এ তথ্য জানা গেছে। দেশগুলো হ’ল মিসর, জর্ডান, মরক্কো, সঊদী আরব, লেবানন ও সংযুক্ত আরব আমিরাত। গত জুন ও জুলাই মাস জুড়ে এ জরিপ অনুষ্ঠিত হয়। মধ্যপ্রাচ্যে ইসরাঈলের বেপরোয়াপনা এবং তাতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মুখে কুলুপ এঁটে থাকা আরবরা ভাল চোখে দেখছে না। তাছাড়া ক্ষমতা গ্রহণের পর ওবামা তাঁর ভাষণে মুসলিম বিশ্বের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নের যে আশার বাণী শুনিয়েছিলেন, তাও অনেকটা ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়েছে বলে তারা মনে করেন। মধ্যপ্রাচ্য বিশেষজ্ঞ লেখক মার্ট লিলচ বলেছেন, আরবদের বিশ্বাস ওবামা তার প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে পারবেন না।
ইরাকে ব্যাপকবিধ্বংসী অস্ত্র ছিল না
-ব্লিক্স
২০০৩ সালে ইরাক আক্রমণের কারণ হিসাবে ব্যাপকবিধ্বংসী যে অস্ত্রের কথা বলা হয়েছে, সে বিষয়ে ঘোর সন্দেহ প্রকাশ করেছেন জাতিসংঘের সাবেক অস্ত্র পরিদর্শক হ্যান্স ব্লিক্স। যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেনকে হুঁশিয়ার করে তিনি ২৭ জুলাই বলেন, ২০০৩ সালে ব্রিটেনের তদন্তে ইরাককে হুমকি হিসাবে যে সুপারিশ করা হয়েছিল, তা সঠিক ছিল না। ইরাকে মানববিধ্বংসী (ডব্লিউএমডিএস) অস্ত্রের খোঁজে জাতিসংঘের পরিদর্শক দলের নেতৃত্ব দেন হ্যান্স ব্লিক্স। তিনি জানান, তার দল ইরাকে এ ধরনের কোন অস্ত্রের হদিস পায়নি।
বিশ্বের দ্বিতীয় অর্থনৈতিক শক্তি চীন
জাপানকে টপকে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনৈতিক শক্তিতে পরিণত হয়েছে চীন। বিশ্ব ব্যাংকের গোল্ডম্যান স্যাচের ধারণা, ২০২৫ সাল নাগাদ চীন বিশ্বের প্রধান অর্থনৈতিক শক্তি যুক্তরাষ্ট্রকে টপকে এক নম্বর আসন দখল করবে।
পানির অধিকারকে মানবাধিকার হিসাবে ঘোষণা
সুপেয় পানি পাওয়ার অধিকারকে মানবাধিকার হিসাবে ঘোষণা করল জাতিসংঘ। জাতিসংঘে প্রস্তাবটি উত্থাপন করে বলিভিয়া। এর পক্ষে ভোট পড়ে ১২১টি। ভোটদান থেকে বিরত ছিল ৪১টি সদস্য দেশ। জাতিসংঘের হিসাবে, বিশ্বের প্রায় ৯০টি মানুষের জন্য পানীয় জলের কোন নির্ভরযোগ্য উৎস নেই। ফলে প্রতিবছর প্রায় ১৫ লাখ শিশু প্রাণ হারাচ্ছে দূষিত পানির কারণে।
ব্রিটেনে অফিসে মেয়েদের মিনি স্কার্ট নিষিদ্ধ
ব্রিটেনে অফিসে কর্মরত মেয়েদের মিনি স্কার্ট পরে কাজে আসা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। কর্তৃপক্ষ বলছে, বিশেষ করে যাদেরকে সরাসরি কাষ্টমারদের সাথে প্রত্যক্ষ যোগাযোগ করতে হয়, তাদেরকে শিশু ও পরিবারের প্রতি সম্মান প্রদর্শনের স্বার্থে আরো পেশাদারিত্বের চিত্র ফুটিয়ে তুলতে শালীন পোষাক পরতে হবে। সাউদাম্পটন সিটি কাউন্সিলের শিশু সেবা দপ্তরে কর্মরত প্রায় ৪শ’ স্টাফকে অফিসিয়াল ড্রেস সম্পর্কিত একটি স্মারকলিপি দেয়া হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, মেয়েরা পাজামা বা সাধারণ যেকোন পোশাক এমনকি স্কার্টও পরতে পারবে। তবে তা অবশ্যই গ্রহণযোগ্য সাইজের হ’তে হবে।
হিজাব পরায় লন্ডনে বাস থেকে নামিয়ে দেয়া হ’ল দুই ছাত্রীকে
লন্ডনে দুই মুসলিম ছাত্রী অভিযোগ করেছেন, তাদের একজন হিজাব পরিধানের কারণে তাদের বাসে চড়তে দেয়া হয়নি। বার্কশায়াবের স্লোগের এই দুই ছাত্রী রাসেল স্কোয়ার থেকে পেডিংটন যাওয়ার জন্য মেট্রোবাসে উঠলে এ ঘটনা ঘটে। তারা বলেন, বাসে উঠে টিকিট দেখালে ড্রাইভার তাদের তার নিজের ও যাত্রীদের জন্য হুমকি বলে উল্লেখ করে তাদের বাস থেকে নেমে যাওয়ার নির্দেশ দেয়।






ইতিহাসের সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে বিশ্বের বাস্ত্তহারাদের সংখ্যা
ব্রিটিশ রাণী দ্বিতীয় এলিজাবেথ, অর্থনীতিবিদ আকবর আলী খান এবং জাতীয় সংসদের উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর মৃত্যু
বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম ফল সংগ্রহশালা ময়মনসিংহে
হিজাবকে সরকারী ইউনিফর্মে অন্তর্ভুক্ত করল স্কটল্যান্ড
আদালতের রায়ে ৪৫ দম্পতির মুখে হাসি
বিশ্বে মাস্কের চাহিদার ৪০ শতাংশ দিচ্ছে চীন
কেরাণীগঞ্জে এশিয়ার বৃহত্তম ও সর্বাধুনিক কারাগার উদ্বোধন
কীটনাশকের বিকল্প হিসাবে কাজ করছে হাঁস!
স্বদেশ-বিদেশ
ধনী-গরীবের বৈষম্য ও ঋণখেলাপির সংখ্যা বাড়ছে (আট বছরে ৫০ হাযার নতুন কোটিপত)
দুবাই বিশ্ব কুরআন প্রতিযোগিতায় হাফেয ত্বরীকুল ইসলামের ১ম স্থান লাভ
যুক্তরাষ্ট্রের মূল্যবোধ ও স্বাধীনতার কেন্দ্রে রয়েছে ধর্মীয় বিশ্বাস
আরও
আরও
.