বিজ্ঞানীরা
বলছেন, সাপের বিষ দিয়ে ব্যথা উপশম সম্ভব। তাদের বক্তব্য, দেহে সবচেয়ে লম্বা
বিষের গ্রন্থি রয়েছে এমন একটি সাপের বিষে লুকনো রয়েছে মানব দেহের ব্যথা
উপশমের সমাধান। ইংরেজি নাম লঙ গ্যানডেড কোরাল স্নেক, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায়
এই সাপকে ডাকা হয় ‘কিলার অফ কিলার্স’ নামে। কারণ শঙ্খচূড়ের মত বড় ও বিষধর
সাপ এদের খাবার। গড়ে সাড়ে ছয় ফুট লম্বা এই কোরাল সাপের বিষ এতই তীব্র যে
দেহে প্রবেশের সাথে সাথে সেটি কার্যকর হয় এবং দেহে খিঁচুনি শুরু হয়।
বিষাক্ত দ্রব্যের ওপর ম্যাগাজিন টক্সিনে প্রকাশিত নতুন এক গবেষণাপত্রে বলা হয়েছে, এই সাপের বিষ মানব দেহের স্নায়ুর রিসেপ্টরকে আঘাত করে। ফলে এই বিষ ব্যবহার করে ব্যথা উপশম সম্ভব বলে গবেষকরা আশাবাদী।
সাপের বিষ ছাড়াও বিজ্ঞানীরা কাকড়াবিছার বিষ নিয়ে গবেষণা করেছেন। তবে এ সাপ সচরাচর দেখা যায় না। এই গবেষণা প্রকল্পে ড. ফ্রাইএর সাথে কাজ করছেন চীন, যুক্তরাষ্ট্র এবং সিঙ্গাপুর থেকে আসা একদল বিজ্ঞানী।
[আল্লাহ যে কোন কিছুই বৃথা সৃষ্টি করেননি (আলে-ইমরান ৩/১৯১) এটা তার অন্যতম প্রমাণ। অতএব আল্লাহর প্রতি অনুগত হউন (স.স.)]