প্রজনন বাড়াতে পরামর্শ দিচ্ছেন হিন্দু নেতারা

‘পিও রিসার্চ সেন্টার’ নামে একটি গবেষণা সংস্থার রিপোর্টে জানানো হয়েছে, ২০৫০ সাল নাগাদ বিশ্বের সবচেয়ে বেশী মুসলিম নাগরিকের দেশ হিসাবে ইন্দোনেশিয়াকে টপকে যাবে ভারত। ধর্মীয় মাপকাঠির ভিত্তিতে চালানো সমীক্ষায় ধরা পড়েছে যে, গোটা পৃথিবীর সামগ্রিক জনসংখ্যার তুলনায় সংখ্যায় দ্রুত বাড়বে মুসলিমরা। ২০৫০ সাল নাগাদ হিন্দুরা সংখ্যায় তৃতীয় বৃহৎ জনগোষ্ঠী হয়ে উঠবে বলেও সমীক্ষাটিতে  জানানো হয়েছে।

এই রিপোর্টের পরিপ্রেক্ষিতে গভীরভাবে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছে দেশটির হিন্দু নেতারা। বিশ্ব হিনদু পরিষদ (ভিএইচপি) নেতা চম্পত রাই বলেছেন, হিন্দুদের বেশী বেশী সন্তান জন্ম দিতে হবে। নইলে ভারত মুসলিমদের দখলে চলে যাবে।

আর বিজেপি নেতা গিরিরাজ সিংয়েরও একই পরামর্শ। তার মতে, আরো সন্তানের জন্ম দেয়া উচিত হিন্দুদের। তিনি বলেন, বর্তমানে এ দেশে ৭৬ শতাংশ হিন্দু রয়েছে। মুসলিম রয়েছে ২৪ শতাংশ। অথচ দেশ ভাগের সময় ভারতবর্ষে ৯০ শতাংশ হিন্দু ছিল। আর মুসলিম ছিল ১০ শতাংশ। কিন্তু এখন মুসলিমদের সেই সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ২৪ শতাংশ। পাশাপাশি পাকিস্তানে দিনের পর দিন হিন্দুদের সংখ্যা কমে যাচ্ছে বলে অভিযোগ করে তিনি বলেন, আগে পাকিস্তানে ২২ শতাংশ হিন্দু ছিল। কিন্তু সেই সংখ্যা এখন কমে এক শতাংশে পৌঁছেছে বলে দাবী করেন তিনি।

[সংখ্যা বেশী হ’লেই বিজয়ী হওয়া যাবে না। যে দেশের ৪০ হাযার সৈন্য পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধের ভয়ে এ বছর এক সাথে ছুটি নেয়, সে দেশে জনসংখ্যা বৃদ্ধিতে কোন লাভ নেই। অতএব ইসলাম কবুল করুন এবং আল্লাহর উপর ভরসা রেখে সৎসাহসী হৌন! (স.স.)]






উত্তর কোরিয়ায় ভোট গ্রহণ
স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের লিখিত বক্তব্যে ১ পৃষ্ঠায় ৪৮টি বানান ভুল
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধে ১৫ মাসে ১৫১ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
বাংলাদেশীরা সাঁতরে ইতালী যাবে, তবুও ভারতে নয় - -দিল্লীতে বাংলাদেশ হাইকমিশনার
পশ্চিমবঙ্গের অনেক মানুষ উন্নত জীবনের আশায় বাংলাদেশে আসতে চান
ফারাক্কা বাঁধের বিরূপ প্রভাব : চুক্তির পর স্মরণকালের সর্বনিম্ন পানি পেল বাংলাদেশ
ঢাকা শহরে মাটির নিচে হবে চার লেনের সড়ক
রামাযানে ৯৮ শতাংশ যাত্রী নৈরাজ্যের শিকার
মুসলিম নয়, কেবল শিখরা দাড়ি রাখতে পারবে ভারতীয় সেনাবাহিনীতে!
ন্যাটো জোটভুক্ত দেশগুলোকে ধ্বংস করতে রাশিয়ার প্রয়োজন মাত্র ৩০ মিনিট
কাতারের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করল সঊদী আরব সহ পাঁচটি মুসলিম দেশ
ব্রয়লার মুরগীতে অ্যান্টিবায়োটিকের বিকল্প খুঁজে পাওয়ার দাবী বাকৃবির গবেষকদের
আরও
আরও
.