উত্তর : শুধু আমাদের নামই মুসলিম নয়; বরং সকল নবীর উম্মতের নাম ছিল মুসলিম। আল্লাহ তা‘আলা তাঁর একনিষ্ঠ বান্দাদের নাম রেখেছেন মুসলিম। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ‘এবং জিহাদ কর আল্লাহর পথে যেভাবে করা উচিত; তিনি তোমাদের  মনোনীত করেছেন। তিনি দ্বীনের ব্যাপারে তোমাদের উপর কোন কঠোরতা আরোপ করেননি; এটা তোমাদের পিতা ইবরাহীমের মিল্লাত। পূর্ব হতেই  তিনি তোমাদের নাম রেখেছেন মুসলিম’ (হজ্জ ৭৮)

উল্লেখ্য, ইবরাহীম (আঃ) আমাদের নাম ‘মুসলিম’ রেখেছেন মর্মে যে কথা চালু আছে তা সঠিক নয়। আয়াতে উল্লেখিত ‘হুয়া’ সর্বনাম দ্বারা আল্লাহ্কে বুঝানো হয়েছে যেমন পূর্বের ‘হুয়া’ দ্বারা আল্লাহকে বুঝানো হয়েছে। মুজাহিদ বলেন, এর অর্থ হ’ল, আল্লাহ তোমাদের নাম রেখেছেন ‘মুসলিম’ হিসাবে পূর্ববর্তী কিতাব সমূহে এবং এই কিতাবে (অর্থাৎ কুরআনে)। (তাফসীরে ইবনে কাছীর উক্ত আয়াতের ব্যাখ্যা দ্রঃ)। তবে এ নাম হ’ল আক্বীদা ও আদর্শগত। কেননা আক্বীদাগতভাবে বিশ্বের সকল মানুষ মূলতঃ দু’ভাগে বিভক্ত মুসলিম ও কাফির (তাগাবুন ২)। মুসলিমগণ আল্লাহতে বিশ্বাসী এবং কাফিরগণ অবিশ্বাসী। এরপরেও মূসা ও ঈসার উম্মতকে আল্লাহ ইয়াহূদ ও নাছারা হিসাবে পরিচয় দিয়েছেন। উম্মতে মুহাম্মাদীর মধ্যে মুহাজির ও আনছারদেরকে স্ব স্ব বৈশিষ্ট্যগত নামে আল্লাহ প্রশংসা করেছেন (তওবা ১০০)। একইভাবে অনন্য বৈশিষ্ট্যগত কারণে আল্লাহর রাসূল (ছাঃ) পরবর্তী বংশধরগণকে ‘আহলুল হাদীছ’ নামে প্রশংসা করেছেন (হাকেম ১/৮৮ প্রভৃতি; ছাহীহাহ হা/২৮০)। আর এসব নাম মূলত: পরিচিতির জন্য (হুজুরাত ১৩)। তবে বস্ত্ততঃ সর্বোত্তম সেই ব্যক্তি, যিনি সর্বাধিক আল্লাহভীরু (হুজুরাত ১৩)






প্রশ্ন (১২/৪৫২) : আমার ভাইয়েরা প্রতিনিয়ত আমার ক্ষতি করে যাচ্ছে। আমি মারা গেলে আমার স্ত্রী-সন্তানদেরও ভরণপোষণ তারা করবে না। আমি ও আমার স্ত্রী খেয়ে না খেয়ে কিছু কিছু সঞ্চয় করছি। এর অধিকাংশ অবদান আমার স্ত্রীর। এক্ষণে আমি মারা গেলে আমার ভাইয়েরা কি সম্পদের অংশ পাবে? - -ফযলে রববী, আল-ফাহাদ ট্রেড লাইন্স, ঢাকা।
প্রশ্ন (৩৩/৪৩৩) : সঊদী আরবের সাথে সারা দুনিয়ার মানুষ এক সঙ্গে ছিয়াম পালন করতে পারে কি?
প্রশ্ন (২২/১০২) : আমাদের এখানে চোর ধরা পড়লে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশের নিকটে হস্তান্তর করা হয়। কারণ অধিকাংশ ক্ষেত্রেই পুলিশের নিকট থেকে কিছু ঘুষ দিয়ে এরূপ অপরাধী ছাড়া পেয়ে যায়। এভাবে প্রহারের পর পুলিশে সোপর্দ করা সঠিক কি?
প্রশ্ন (৩৬/২৩৬) : রাস্তায় পড়ে পাওয়া টাকার মালিক পাওয়া না গেলে করণীয় কি? জনৈক আলেম বলেছেন, তার দ্বিগুণ দান করতে হবে।
প্রশ্ন (১৩/২১৩) : রাসূল (ছাঃ) কি কখনো আযান দিয়েছেন? না দিলে তার কারণ কি? - -এস.কে. আযহার, কলিকাতা, ভারত।
প্রশ্ন (৩/৮৩) : যোহর ও আছর ছালাতে ইমামের পিছনে কি সূরা ফাতিহা ও অন্যান্য সূরা পাঠ করতে হবে?
প্রশ্ন (১৫/২৫৫) : পিতা-মাতার কথা মনে আসলে তাদের জন্য আমি দু’রাক‘আত ছালাত আদায় করি। এরূপ আমল শরী‘আতসম্মত কি?
প্রশ্ন (৫/৩৬৫) : আযানের দো‘আ হিসাবে আমাদের দেশে যে অতিরিক্ত অংশ পাঠ করা হয় তা সঠিক কি? - -মুনীরুল আলমরাজশাহী কলেজ, রাজশাহী।
প্রশ্ন (২৩/৬৩) : হজব্রত পালনরত অবস্থায় কেউ মৃত্যুবরণ করলে তার জন্য বিশেষ কোন ফযীলত আছে কি? - -সফীউদ্দীন আহমাদপাঁচদোনা, নরসিংদী।
প্রশ্ন (৩৪/৩৫৪) : জনৈক ব্যক্তি রামাযান মাসে ৪০০/৫০০ ছায়েমকে ইফতার করাবেন বলে নিয়ত করেছেন। এরূপ নিয়ত করা কি শরী‘আত সম্মত? - -রবীউল আলম, নরসিংদী।
প্রশ্ন (৩৭/৩১৭) : আমার কাছে ৩ লক্ষ ৫০ হাযার টাকা আছে। আমি এই টাকা ব্যাংকে রেখে সূদ নিয়ে তা গরীব মাদ্রাসা ছাত্রীকে দিতে পারবো কি?
প্রশ্ন (১৯/৯৯) : মালাকুল মউত তথা মৃত্যুর ফেরেশতা কি একজন? যদি তিনি একজন হন তবে কিভাবে একই সময়ে পুরো বিশ্বের হাযারো মানুষের জান কবয করেন?
আরও
আরও
.