পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদনের সঊদী পরিকল্পনা

সঊদী আরব আগামী ১০ বছরের মধ্যে পারিমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিকল্পনা করেছে। বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জ্বালানি হিসাবে মূল্যবান তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাসের বিকল্প হিসাবে পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদনে যাওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে সঊদী সরকার। উল্লেখ্য সঊদী আরব ২০০৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বেসামরিক পারমাণবিক প্রযুক্তি সহযোগিতা বিষয়ে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে এবং গত বছর ফ্রান্স ও রাশিয়ার সঙ্গেও অনুরূপ চুক্তি স্বাক্ষর করেছে।

মার্কিন নৃশংসতার শিকার পাকিস্তানী নিওরোলোজিস্ট ড. আফিয়া ছিদ্দীকী

মার্কিন নির্মমতা ও নৃশংসতার শিকার হার্ভাড ইউনিভার্সিটি থেকে পিএইচ.ডি ডিগ্রীধারী নিওরোলোজিস্ট ড. আফিয়া ছিদ্দীকী। ২০০৩ সালের মার্চ মাসে তিন সন্তানসহ করাচী থেকে রাওয়ালপিন্ডি যাবার পথে পাকিস্তানী গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যদের সহায়তায় মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা ‘এফবিআই’ তাকে অপহরণ করে আফগানিস্তানে মার্কিনীদের বাগরাম বিমানঘাঁটিতে বন্দী করে রাখে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের প্রায় ১৪৪টি অনারারী ডিগ্রী ও সার্টিফিকেটের অধিকারিণী কুরআনের হাফেযা ড. আফিয়ার উপর তখন থেকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন চালাতে থাকে মার্কিন প্রশাসন। মার্কিন সৈন্যরা তাকে ক্রমাগত ধর্ষণ করে। ইভোননি রিডলী লিখেছেন, ‘অসহায় এই নারীর আর্তচিৎকার বন্দীশালার দেয়ালে দেয়ালে এমন ভয়াবহভাবে প্রতিধ্বনিত হয় যে, শেষ পর্যন্ত অন্যান্য কয়েদীরা এর প্রতিবাদে অনশন ধর্মঘট করে’। অপহরণের দীর্ঘদিন পর ২০০৮ সালে ‘এশিয়ান হিউম্যান রাইটস কমিশন’-এর এক নিখোঁজ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হ’লে বিষয়টি বিশ্ববাসীর নজরে আসলে মার্কিন কর্তৃপক্ষ এক নতুন গল্প তৈরী করে। আল-কায়েদার সাথে তার জড়িত থাকার অভিযোগ এনে দাবী করে যে, আফিয়াকে নাকি আফগান সৈন্যরা গজনী প্রদেশের বাইরে বিস্ফোরক প্রস্ত্ততকারক ম্যানুয়াল এবং বিপদজনক দ্রব্যসহ আটক করে আর তখন কোন এক মার্কিন সৈন্যের কাছ থেকে অস্ত্র ছিনিয়ে নিয়ে তিনি নাকি মার্কিন সৈন্যদের উদ্দেশ্য করে গুলি ছোঁড়ে। যদিও তাতে কেউ আহত বা নিহত হয়নি। ২০০৮ সালের জুলাই থেকে আফিয়া যুক্তরাষ্ট্রের কারাগারে বন্দী রয়েছেন। ২০০৮ সালের ৭ আগষ্ট ‘দ্য নিউজ’ পত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্ট থেকে আফিয়ার সর্বশেষ অবস্থা সম্পর্কে জানা গেছে যে, তার একটি কিডনী অপসারণ করা হয়েছে, দাঁতগুলো ভেঙ্গে ফেলা হয়েছে এবং নাক ভেঙ্গে সেটিকে আবার যেনতেনভাবে জোড়া লাগানো হয়েছে। আর মার্কিন সেনাদের গুলির আঘাতে তার শরীরে যে ক্ষত সৃষ্ট হয়েছে চিকিৎসা না হবার কারণে সেখান থেকে ক্রমাগত পুঁজ আর রক্ত পড়ছে। এভাবে মার্কিন সন্ত্রাসের শিকার সুন্দরী আফিয়া স্মৃতিশক্তি হারিয়ে রীতিমত উন্মাদে পরিণত হয়েছে। তার বিকৃত চেহারা দেখে তাকে চেনার উপায় নেই। তার সন্তানদের কোন হদিস এ পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। এখন তাকে খাবার প্রদান করলে সে জেলখানার কর্মচারীদের বলে, তারা আফিয়ার প্লেট থেকে কিছু খাবার নিয়ে যেন আফগানিস্তানে তার সন্তানদের কাছে পৌঁছে দেয়। এরপরও পাকিস্তানী কর্তৃপক্ষ মুখে কুলুপ এঁটে আছে কেন-তা ভাবার বিষয়।






ইসলাম গ্রহণের আনন্দে ফরাসী তরুণীর অঝোর কান্না
বিশ্বের ভয়াবহতম কলেরার শিকার ইয়ামন
পবিত্র কুরআন অবমাননা করলেই মৃত্যুদন্ডের শাস্তি ঘোষণা করল নাইজেরিয়া
স্বাধীনতার পর প্রথমবারের মত বাংলাদেশের বন্দরে পাকিস্তানী পণ্যবাহী জাহায
যেরুযালেমের ৫০০ বছরের ইতিহাস উন্মুক্ত
মুসলিম জাহান
হজ্জ পালনে প্রতিবন্ধকতা কাটল, উঠে গেল বয়সের নিষেধাজ্ঞা
পবিত্র কা‘বা ও মসজিদে নববীতে ছবি তোলার উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ
ইসলামাবাদের স্কুলে আরবী ভাষা শিক্ষা বাধ্যতামূলক করে সংসদে বিল পাশ
পরপারে পাড়ি জমালেন প্রখ্যাত মুহাদ্দিছ ও মুহাক্কিক শু‘আইব আরনাঊত
সঊদী আরবে বিশ্বের সবচেয়ে বড় খেজুর বাগান
ইসরাঈলের সাথে আরব আমিরাতের শান্তি চুক্তি!
আরও
আরও
.