উত্তর : একমাত্র আল্লাহর জন্য ইবাদত খালেছ হওয়ার শর্ত হ’ল দু’টি : (ক) রিয়া মুক্ত হওয়া। অর্থাৎ একমাত্র আল্লাহকে রাযী-খুশী করার উদ্দেশ্যে ইবাদত করা। (খ) রাসূল (ছাঃ)-এর তরীকায় সম্পাদিত হওয়া (কাহফ ১১০)






প্রশ্ন (২৬/৩৪৬) : বাম হাত দ্বারা তাসবীহ গণনা করা যাবে কী?
প্রশ্ন (১৪/৪১৪) : পুরুষদের জন্য স্বর্ণ ব্যবহার হারাম। এক্ষণে তারা স্বর্ণকার হিসাবে স্বর্ণের বেচা-কেনায় জড়িত থাকতে পারবে কি? - -আলী আদনান, সাতক্ষীরা।
প্রশ্ন (২১/৩০১) : জনৈক ব্যক্তির শারীরিক অক্ষমতার কারণে স্ত্রী তাকে ডিভোর্স দিয়েছে। এক্ষণে তার মোহরানা স্বামীকে ফেরত দিতে হবে কি?
প্রশ্ন (২৫/২৫) : বর্তমান নির্বাচনের মাধ্যমে যেভাবে নেতা নির্বাচন করা হচ্ছে তা কি শরী‘আত সম্মত? একজন সর্বোচ্চ শিক্ষিত ব্যক্তি আর একজন অশিক্ষিত মূর্খ ব্যক্তির ভোটের মূল্য কি সমান? জ্ঞানের কোন মূল্যায়ন নেই কি?
প্রশ্ন (৩২/৩৫২) : আমার ছোট বোন বুদ্ধি-জ্ঞান হওয়া থেকেই নিজেকে ছেলে হিসাবে মনে করে। বর্তমানে সে মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েছে। ডাক্তাররা তার অপারেশন করাতে বলছে। এক্ষণে এভাবে লিঙ্গান্তর করা জায়েয হবে কি? - -নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক।
প্রশ্ন (৩০/৭০) : মক্কার বাসিন্দারা হজ্জ করার সময় আরাফা ও মুযদালিফায় ছালাত ক্বছর ও জমা করেন। অথচ তারা মুসাফির নন। ইমামও তাই করেন। তিনিও মক্কার বাসিন্দা। অথচ বাংলাদেশের হাজীগণ সেখানে গিয়ে ক্বছরও করেন না, জমাও করেন না। এর কারণ কি?
প্রশ্ন (১/১২১): ঢাকার একটি পুরাতন মাসিক ইসলামী পত্রিকার অক্টোবর ২০১০ সংখ্যায় প্রশ্নোত্তরে বলা হয়েছে, মৃত ব্যক্তি বা প্রিয় নবী (ছাঃ)-এর নামে নফল নামায পড়া শুধু জায়েযই নয়, বরং অনেক ভাল কাজ। উক্ত বক্তব্য কি সঠিক?
প্রশ্ন (৩৯/১৫৯) : মাসবূক বাকী ছালাত আদায়ের জন্য দাঁড়িয়ে প্রথমে রাফঊল ইয়াদায়েন করে হাত বাঁধবে কি? - -সাইফুর রহমান, ঢাকা।
প্রশ্ন (২৬/৪২৬) : সিজদায়ে তেলাওয়াতের নিয়ম কি? ওযূবিহীন অবস্থায় সিজদায়ে তেলাওয়াতের আয়াত পাঠ করলে সিজদা দেওয়া যাবে কি? এসময় নারীদের পর্দার পোষাক পরিধান করতে হবে কি? - -রফীকুল ইসলাম, নিয়ামতপুর, নওগাঁ।
প্রশ্ন (২৩/৩৮৩) : ছালাতের বাইরে সিজদার আয়াত পড়ার সাথে সাথে কি সিজদা করতে হবে, না কি পরে কোন এক সময় দিলে হবে। - -সাইফুল ইসলাম, কাজলা, রাজশাহী।
প্রশ্নঃ (১০/২৫০) : হাদীছে এসেছে, আয়েশা (রাঃ) আযান ও ইক্বামত দিতেন। প্রশ্ন হ’ল, তিনি কি উচ্চৈঃস্বরে আযান দিতেন?
প্রশ্ন (৩৬/২৩৬) : রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, আল্লাহ তা‘আলা জিবরীল (আঃ)-এর মাধ্যমে কিছু শহরকে অধিবাসীসহ উল্টিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দান করেন। কিন্তু সেখানে একজন পরহেযগার ব্যক্তি থাকায় জিবরীল (আঃ) আপত্তি করেন। তখন আল্লাহ তা‘আলা বললেন, তার ও তাদের সকলের উপরই শহরটিকে উল্টিয়ে দাও। কারণ তার সম্মুখে পাপাচার হতে দেখে মুহূর্তের জন্যও তার চেহারা মলিন হয়নি (শু‘আবুল ঈমান হা/৭৫৯৫; মিশকাত হা/৫১৫২)। উক্ত হাদীছকে জনৈক আলেম যঈফ বললেন। তার দাবী কি সঠিক?
আরও
আরও
.