উত্তর : এভাবে শ্রেণী বিন্যাসের কোন শারঈ ভিত্তি নেই। তাছাড়া এতে কিছু বাড়াবাড়ি রয়েছে। কারণ ঘুমের মৌলিক বিষয় হ’ল সেটি জায়েয এবং যেকোন সময় যেকোন কারণে তা হ’তে পারে। আল্লাহ বলেন, ‘তাঁর নিদর্শনাবলীর মধ্যে অন্যতম হ’ল রাত্রি ও দিবাভাগে তোমাদের নিদ্রা ও তার মধ্যে আল্লাহর অনুগ্রহ সন্ধান। নিশ্চয়ই এতে নিদর্শন সমূহ রয়েছে (বুঝদার) শ্রবণকারী সম্প্রদায়ের জন্য’ (রূম ৩০/২৩)। রাসূল (ছাঃ) বলেন, শোন! নিদ্রা অবস্থার কোন অবহেলা ধর্তব্য নয় (তিরমিযী হা/১৭৭; ছহীহুল জামে‘ হা/২৪১০)। সুতরাং মানুষ প্রয়োজনবোধে যেকোন সময় ঘুমাতে পারে। তবে ছালাত আদায় না করে ইচ্ছাকৃতভাবে ঘুমালে কঠিন শাস্তির কথা হাদীছে এসেছে। জাহান্নামে তার মাথা অব্যাহতভাবে পাথর দিয়ে চূর্ণবিচূর্ণ করা হবে (বুখারী হা/১৩৮৬; মিশকাত হা/৪৬২১)। রাসূল (ছাঃ) ও ছাহাবীগণের ফজরের ছালাতের পরে সূর্যোদয় পর্যন্ত ঘুমাতেন না (মুসলিম হা/৬৭০; মিশকাত হা/৪৭৪৭)। এসময় রিযিকে বরকত হয় এবং রিযিক বণ্টন করা হয়। এজন্য এসময় না ঘুমানোই সমীচীন, যদিও নিষেধাজ্ঞা নেই (আবুদাঊদ হা/২৬০৬; মিশকাত হা/৩৯০৮)। এছাড়া এশার ছালাতের পূর্বে ঘুমানোকে রাসূল (ছাঃ) অপসন্দ করতেন (বুখারী হা/৫৬৮; মুসলিম হা/৬৪৭)






প্রশ্ন (১৫/২১৫) : বর্তমান হারামাইন কর্তৃপক্ষের আইন অনুযায়ী ইহরামের কাপড় ছাড়া তথা ওমরাহকারী ছাড়া অন্য কেউ মাতাফে নেমে তওয়াফ করতে পারবে না। তাদেরকে কেবল উপরের তলাগুলো দিয়ে তওয়াফ করতে হবে। সেকারণে অনেক ওমরাহকারী ওমরাহ শেষ হওয়ার পরও কৌশল করে ইহরামের কাপড় পরে নীচে তওয়াফ করছেন। এরূপ করা সঠিক হবে কি?
প্রশ্ন (১৯/১৭৯) : জুম‘আ ও যোহর ছালাতের সময় কি একই? যদি তাই হয়, তবে খুৎবা লম্বা না করে জুম‘আর ছালাত আউয়াল ওয়াক্তে আদায় করাই কি উত্তম হবে?
প্রশ্ন (৫/৫) : পিতার নির্দেশে স্বীয় অসম্মতিতে বিবাহ করায় স্ত্রীর প্রতি স্বামী চরম বিতৃষ্ণ। কিন্তু তালাক প্রদানে সম্মত নয়। এমতাবস্থায় স্ত্রী যদি উক্ত স্বামী থেকে পৃথক থাকতে বা ডিভোর্স দিতে চায় তাতে শরী‘আতে কোন বাধা আছে কি?
প্রশ্ন (১৯/২৫৯) : বিবাহের পর স্বামী কর্মহীন থাকায় পরিবারের চাপে বাধ্য হয়ে স্ত্রী ডিভোর্স লেটারে স্বাক্ষর করে। তবে স্বামী তা গ্রহণ করেনি। পরবর্তীতে স্ত্রী স্বামী থেকে আলাদা বসাবস করলেও তাদের মাঝে সম্পর্ক ছিন্ন হয়নি। এক্ষণে স্বামীর নিকটে ফিরে যেতে বিবাহের প্রয়োজন হবে কি? - -মুহাম্মাদ লিটন, পাবনা।
প্রশ্ন (১৫/২৫৫) : আমি কুরআন তেলাওয়াত করতে পারি না। এক্ষণে অনুবাদ পাঠ করলে তেলাওয়াতের নেকী পাওয়া যাবে কি? - -ইকবাল বারী, আড়ানী, রাজশাহী।
প্রশ্ন (১৩/৯৩) : সফর অবস্থায় ছালাত ক্বছর করতেই হবে এরূপ কোন বাধ্যবাধকতা আছে কি? - -মেহদী হাসান, সাতক্ষীরা।
প্রশ্ন (৩/২৮৩): দ্বীনের সকল হুকুম অনুসরণ করেও যদি কেউ বিদ‘আতী রসম-রেওয়াজ পরিত্যাগ না করে তবে তার ইবাদত কতটুকু ফলপ্রসু হবে? জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (২৬/২২৬) : আমি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থের বিনিময়ে ১০ দিনের জন্য গাড়ি ভাড়া নেই। তারপর ইচ্ছামত তা দিয়ে ইনকাম করি। কখনো লাভ হয়। কখনো লস হয়। এভাবে ব্যবসা করা জায়েয হবে কি?
প্রশ্ন (৬/৪০৬) : ছিয়াম অবস্থায় ইচ্ছাকৃতভাবে বীর্যপাত করলে কাফফারা দিতে হবে কি? - -নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক, কালিহাতী, টাঙ্গাইল।
প্রশ্ন (১২/১৩২) : ইস্তেখা-রার দো‘আ ফরয ছালাতের শেষ তাশাহহুদের মধ্যে পাঠ করা যাবে কি? - -রুকসানা ইয়াসমীন, খুলনা।
প্রশ্ন (১/৪০১) : জিন-ইনসানকে আল্লাহ ইবাদতের জন্য সৃষ্টি করেছেন। ইয়াজুজ, মাজুজ এবং দাজ্জালকে কি নাফরমানী করার জন্য সৃষ্টি করেছেন? মানুষকে বিভ্রান্ত করার জন্য দাজ্জালের হাতে জান্নাত-জাহান্নাম দিলেন কেন?
প্রশ্ন (৩/১২৩) : ইশরাক, চাশত ও আউওয়াবীনের ছালাতের সঠিক সময় কোনটি? প্রত্যেকটি পৃথক পৃথকভাবে আদায় করাই কি সুন্নাত? - -ফাহীম মুনতাছির, ধানমন্ডি, ঢাকা।
আরও
আরও
.