উত্তর : যারা ছিয়াম পালন করে না, তাদেরও ফিৎরা আদায় করতে হবে। কারণ রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) প্রত্যেক মুসলিম নর-নারীর উপর ফিৎরা ফরয করেছেন (বুখারী, মুসলিম, মিশকাত হা/১৮১৫, ‘ছাদাক্বাতুল ফিৎর’ অনুচ্ছেদ)। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, ফিৎরা হচ্ছে ফক্বীর-মিসকীনদের খাদ্য (আবুদাঊদ, সনদ জাইয়িদ, মিশকাত হা/১৮১৮)। সুতরাং যাদেরকে মুসলমান বলা যাবে তাদের নিকট হতে ফিৎরা গ্রহণ করা যাবে।






প্রশ্ন (১৮/২৫৮) : জনৈক ব্যক্তির লজ্জাস্থান দিয়ে পুঁজ বের হয়। এক্ষণে সে কিভাবে ছালাত ও ছিয়াম আদায় করবে?
প্রশ্ন (৩৬/৩৯৬) : টার্কী মুরগীর গোশত খাওয়ায় কোন দোষ আছে কি? - -আব্দুল কুদ্দুস, মাদলপাড়া, পুঠিয়া, রাজশাহী।
প্রশ্ন (২৯/১৪৯) : পরামর্শের ক্ষেত্রে মন্দের ভালো কারো ব্যাপারে আল্লাহর উপর ভরসা রেখে যদি সুফারিশ করা হয়, তারপর সে যদি দায়িত্বে এসে কোন অন্যায় করে, তাহ’লে পরামর্শদাতাকে এর জন্য গুনাহগার হ’তে হবে কি?
প্রশ্ন (৩২/৩৫২) : এশা ও ফজরের ছালাত জামা‘আতের সাথে আদায় করলে তার মাধ্যমে সারারাত্রি ছালাত আদায়ের নেকী অর্জিত হয় মর্মে কোন ছহীহ আছে কি?
প্রশ্ন (১৫/৩৩৫) ছিয়ামরত অবস্থায় সুগন্ধি ব্যবহার করা যাবে কি?
প্রশ্ন (৪০/৮০): শিখা অনির্বাণ এবং শিখা চিরন্তন কেন শিরক? এগুলোর আসল উদ্দেশ্য কি?
প্রশ্ন (৪০/১২০) : ধর্মান্ধ কাকে বলে? ধর্মান্ধ ও প্রকৃত মুসলিমের মধ্যে পার্থক্য কি? - -জামালুদ্দীন, কালদিয়া, বাগেরহাট।
প্রশ্ন (২১/৩৪১) : হজ্জ ফরয হওয়া ব্যক্তি কেবল ওমরাহ পালন করলে তার হজ্জের ফরযিয়াত আদায় হয়ে যাবে কি? - -ওমর ফারূককালাই, জয়পুরহাট।
প্রশ্ন (২৫/৩৪৫) : অমুসলিমরা মাথার সিঁথি বাম দিকে উঠায়। মুসলিমরাও কি একই দিক থেকে উঠাতে পারবে? না তাদেরকে ডান দিকে উঠাতে হবে? আর বাম দিকে উঠালে গোনাহগার হ’তে হবে কি?
প্রশ্ন (১৩/২১৩) : বিবাহের ক্ষেত্রে ছেলের চেয়ে মেয়ের বয়স বেশী হ’লে শারঈ কোন বিধি-নিষেধ আছে কি? - -জসীম ক্বাযী, দোহা, কাতার।
প্রশ্ন (২৫/৬৫) : শারঈ বিধান অনুযায়ী ব্যভিচারের শাস্তির দাবীর ক্ষেত্রে ৪ জন সাক্ষী প্রয়োজন হয়। কিন্তু যদি ভিডিও ফুটেজ থাকে, তাহ’লে এই একটি সাক্ষ্য থাকলেই কি তা শাস্তির জন্য যথেষ্ট হবে?
প্রশ্ন (১/২৮১) : জনৈক লেখক বলেন যে, বাঁশির শব্দে ইবনু ওমর (রাঃ) কানে আঙ্গুল দেয়াতে গান হারাম হয়েছে তা বলা যায় না (সৌভাগ্যের পরশমণি)। আবার রাসূল (ছাঃ) নিজে কানে আঙ্গুল দিয়েছিলেন কিন্তু ইবনু ওমর (রাঃ)-কে তা করতে বলেননি। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) ও খলীফাদের যুগে বাদ্যযন্ত্র ও গান নিষেধ ছিল না; বরং তা উপভোগ করা হত (তাবারী)। তিনি আরো বলেন, কুরআনে এমন কোন আয়াত নেই যা গানকে হারাম করে। তাই ইবনে হাজার, ইবনু খাল্লিকান, জালালুদ্দীন সুয়ূত্বী, গাযালী প্রমুখ বিদ্বানদের মতে বাদ্যযন্ত্রসহ গান শোনা বৈধ। যদি তা সৎ উদ্দেশ্যে এবং কল্যাণকর কথা হয়। উক্ত দাবীগুলো কি সত্য? সৌভাগ্যের পরশমণি’ এবং ‘এহইয়াউ উলূমিদ্দীন’ বইগুলো কি গ্রহণযোগ্য?
আরও
আরও
.