উত্তর : অন্যের খরচে হজ্জ পালনে বাধা নেই। এতে হজ্জের ফরযিয়াত আদায় হয়ে যাবে (ফাতাওয়া লাজনা দায়েমাহ, ফৎওয়া নং ৬৫৯৩)। কেননা হারাম পথে উপার্জিত সম্পদ কেবল উপার্জনকারীর জন্য হারাম। উপার্জনকারীর নিকট থেকে বৈধ পন্থায় গ্রহণকারী এর জন্য দায়ী হবে না। যেমন রাসূল (ছাঃ) ইহূদীদের সাথে লেনদেন করতেন, যদিও তারা সূদ-ঘুষে অভ্যস্ত ছিল (উছায়মীন, তাফসীর সূরা বাক্বারাহ ৫৭ আয়াত ১/১৯৮)। উল্লেখ্য যে, হারাম উপার্জনের জন্য সূদী প্রতিষ্ঠানের মালিক ও কর্মচারী সকলেই গোনাহগার হবে। কেননা রাসূল (ছাঃ) যারা সূদ খায়, সূদ দেয়, সূদের হিসাব লেখে এবং সূদের সাক্ষ্য দেয় তাদের সকলের উপর লা‘নত করেছেন। তিনি বলেন, পাপের ক্ষেত্রে তারা সবাই সমান’ (মুসলিম হা/১৫৯৮; মিশকাত হা/২৮০৭)






প্রশ্ন (৩/৪৪৩) : ফরয ছালাতে মাসবূক হিসাবে বাকী ছালাত আদায় করার সময় আমার দু’পাশে দু’জন মুছল্লী এসে আমার সাথে দাঁড়িয়ে ছালাত আদায় করলে আমার জন্য করণীয় কি?
প্রশ্ন (৩০/২৭০) : ওযন কমানোর জন্য আপেল সিডার ভিনেগার খাওয়া যাবে কী? - -মুখলেছুর রহমান, সাপাহার, নওগাঁ।
প্রশ্ন (২২/৩৪২) : কোন অমুসলিম ব্যক্তির জন্য মুসলিম হওয়ার আগে কিছু করণীয় আছে কি? কী কাজ করলে সে মুসলিম হতে পারবে?
প্রশ্ন (১০/১০) : বাঁশের বাঁশি বাজানো বা শোনা শরী‘আত সম্মত কি?
প্রশ্ন (১/২৪১) : রাসূল (ছাঃ)-এর কবর কারা খুঁড়েছিলেন?
প্রশ্ন (২৫/২২৫) : যোহরের আগে ও পরে চার রাক‘আত করে মোট আট রাক‘আত ছালাত আদায়ের বিশেষ কোন ফযীলত আছে কি? - -মাহফূযুর রহমান, লালপুর, নাটোর।
প্রশ্ন (৭/১৬৭) : আমাদের মসজিদে লেখা আছে জুম‘আর দিন আছর ছালাতের পর ‘আল্লাহুম্মা ছাল্লিআলা মুহাম্মাদীন নাবিয়িল উম্মী ওয়ালা আলীহী ওয়া ছাল্লাম তাসলীমা’- এ দরুদটি ৮০ বার পাঠ করলে মহান আল্লাহ ৮০ বছরের গুনাহ মাফ করে দেন এবং তার আমলনামায় ৮০ বছরের নফল ইবাদতের নেকী লেখা হবে। এর সত্যতা জানতে চাই। - .
প্রশ্ন (৮/২০৮) : ছালাতের সময় জামার হাতা গুটিয়ে রাখায় কোন বাধা আছে কি? - আরীফ, কোরপাই, বুড়িচং, কুমিল্লা।
প্রশ্ন (৩/১৬৩) : একাধিক সন্তান প্রতিপালনরত মা মাঝে মধ্যে প্রয়োজনবশত ছালাত জমা‘ করতে পারবেন কি? বিশেষত আছরের ছালাত অধিকাংশ সময় মাগরিবের কিছু আগে পড়তে হয়। সেক্ষেত্রে উক্ত ছালাত যোহরের সাথে জমা‘ করা যাবে কি?
প্রশ্ন (১৯/১৯) : জনৈক ব্যক্তির দু’জন স্ত্রী ছিল। এক্ষণে প্রথমা স্ত্রীর ছেলের সাথে দ্বিতীয়া স্ত্রীর নাতনীর বিয়ে দেওয়া যাবে কি? - -শহীদুল ইসলামবাগমারা, রাজশাহী।
প্রশ্ন (১৪/৪৫৪) : আমি পরিচিত এক ব্যক্তির নিকট থেকে ৪০ হাযার টাকা ধার করেছি। বর্তমানে আমি রোগে ভুগছি। যেকোন সময় মারা যেতে পারি। অসুস্থতার কারণে কোন চাকুরীতে ঢুকতে না পারায় পরিশোধ করাও অসম্ভব হয়ে পড়েছে। এমতাবস্থায় মারা গেলে আমার কি শাস্তি হবে? ঋণের ব্যাপারে আমার করণীয় কি? - -আসাদুল্লাহ, বংশাল, ঢাকা।
প্রশ্ন (২১/২১) : আমাদের দেশে ঔষধের গায়ে লেখা থাকে যে, ‘শুধুমাত্র রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার্য’। এক্ষণে দারিদ্রের কারণে যেসব গরীব রোগী ডাক্তার দেখাতে সক্ষম হয় না, তাদেরকে রোগের বিবরণ শুনে ঔষধ দেওয়া দোকানদারের জন্য জায়েয হবে কি? - -আবু সাঈদ, নাটোর।
আরও
আরও
.