দেশের সড়কগুলি ক্রমেই প্রাণঘাতী হয়ে উঠছে। সড়ক দুর্ঘটনায় প্রতি বছর মারা যাচ্ছে প্রায় ২১ হাযার মানুষ। সড়কে প্রাণহানির দিক থেকে বাংলাদেশ বর্তমানে বিশ্বের ১৩তম এবং এশিয়ায় ৭ম দেশ। অধিকাংশ দুর্ঘটনার মূল কারণ অতিরিক্ত গতি, বিপজ্জনকভাবে ওভারটেকিং, অদক্ষ ড্রাইভিং এবং রাস্তা ও যানবাহনের দুরবস্থা। বেশীর ভাগ ক্ষেত্রে চালক দায়ী হ’লেও তাদের শাস্তি হওয়ার নযীর কম। দুর্ঘটনায় চালক বা মালিকের সাজা হয় না। হ’লেও জামিন পেয়ে যায় সহজেই। ফলে নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করে কম খরচে অদক্ষ বেপরোয়া চালক দিয়েই গাড়ি চালিয়ে থাকে মালিকেরা। এভাবে প্রতিবছর ঝরে পড়ছে হাযারো মানুষের জীবন।

[এ ব্যাপারে সড়ক ও সেতুমন্ত্রীর আবেগময় বক্তব্যে তার আন্তরিকতার পরিচয় মেলে। কিন্তু তিনি অপারগ। তার প্রধান কারণ দলবাজী প্রশাসন। প্রশাসন ও নিম্ন আদালতগুলিতে যার কুপ্রভাব সর্বত্র। ফলে তিনি চাইলেও ড্রাইভারদের বশ মানাতে পারবেন না। এমতাবস্থায় আমাদের প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়নের কাহিনী শোনা ছাড়া কিছু করার আছে বলে মনে হয় না। অতএব চাই সিস্টেমের পরিবর্তন ও দ্রুত ন্যায়বিচার নিশ্চিতকরণ (স.স.)]

 







চালু হ’ল দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবল ল্যান্ডিং স্টেশন
পুড়ছে পৃথিবীর ফুসফুস খ্যাত আমাজন
ক্যাথলিক চার্চে যৌন নিপীড়নের শিকার ৪৪৪০ শিশু
দেশের ৮০ শতাংশ তরুণ ভোটারের অপসন্দ রাজনীতি
এক বছরের মধ্যে ‘নাতি-নাতনী’ চেয়ে ছেলেকে আদালতে তুলছেন ভারতীয় দম্পতি!
৩৯ বছরে ৪৪ সন্তানের জননী মরিয়ম
সচিব ১৩, অতিরিক্ত সচিব ৩৮৬, যুগ্ম সচিব ১০৫, উপসচিব ২৭০, ডিসি ৯ এবং ইউএনও ১৭২ জন (প্রশাসনের সর্বত্র নারীর দাপট)
জন্মদাতা বা জন্মদাত্রী থেকে যাচ্ছে অদৃশ্যে (বাড়ছে নবজাতক হত্যাকান্ড)
আশা করি নেতানিয়াহু এবং তার ফেরাঊনী সরকার জাহান্নামে জ্বলবে-আয়ারল্যান্ডের এমপি টমাস গোল্ড
আইসল্যান্ডবাসীর ২২ ঘন্টার ছিয়াম
ইফতারির ৫৫ মিনিট পরই সাহরী
স্বদেশ-বিদেশ
আরও
আরও
.