উত্তর : জুমআ‘র দিন খুৎবার আগে বা পরে ইমাম ব্যতীত অন্য কারো আলোচনা করা সমীচীন নয়। কারণ রাসূল (ছাঃ) বা ছাহাবায়ে কেরামের যুগে এই ধরনের কোন আমল ছিল না। তাছাড়া খুৎবার পরিসমাপ্তি ও ছালাতের শুরুর মধ্যে বেশী ব্যবধান হ’লে ছালাত বাতিল হয়ে যাবে (শাফেঈ, কিতাবুল উম্ম ১/২২০; নববী, আল-মাজমূ‘ ৪/৫১৩; ইবনু কুদামাহ, আল মুগনী ২/২৩০; আল-মাওসূ‘আতুল ফিক্বহিয়া ১৯/১৮০; আল-বাহরুর রায়েক ২/১৫৯; আদ-দুরুল মুখতার ২/১৯)। তবে বিশেষ কারণবশতঃ সাময়িক কোন প্রয়োজনে কথা বললে দোষ হবে না ইনশাআল্লাহ (আব্দুল মুহসিন ‘আববাদ, শারহু সুনানু আবী দাউদ ২৮/১৩৯)






প্রশ্ন (১৩/৩৭৩) : অমুসলিমদের কাছ থেকে কুরবানীর পশু ক্রয় করা যাবে কি? এটা কবুলযোগ্য হবে কি?
প্রশ্ন (১৪/৩৭৪) : মৃত ব্যক্তিকে চুম্বন করায় শরী‘আতে কোন বাধা আছে কি?
প্রশ্ন (১৯/১৭৯) : কোন কবরস্থান নির্দিষ্ট কোন ব্যক্তি, বংশ বা গ্রামবাসীর জন্য নির্ধারণ করা যাবে কি? - -আম্মার, নাটোর।
প্রশ্ন (২৭/১৮৭) : মোহরানার টাকা পরিশোধের পদ্ধতি কি? যদি বাকীতে মোহরানা ধার্য করা হয় এবং স্ত্রী মারা যায় তাহলে স্বামী মোহরানার টাকা কার নিকট পরিশোধ করবে?
প্রশ্ন (২৪/১০৪) : স্ত্রী স্বামীর নিকটে বিশেষ কোন কারণ ছাড়াই তালাক চাইতে পারে কি? - -ছালেহা ইয়াসমীন, পলাশবাড়ী, গাইবান্ধা।
প্রশ্ন (২৪/২৪) : রাসূল (ছাঃ) হজ্জের সময় জাবালে রহমতে খুৎবা প্রদান করেছিলেন। অথচ বর্তমানে মসজিদে নামিরায় কেন খুৎবা দেওয়া হচ্ছে? - -আসমাউল আলমহরিমোহন সরকারী স্কুল, চাঁপাই নবাবগঞ্জ।
প্রশ্ন (৩৮/১৯৮) : ভূমিকম্পের আলামত পশু-পক্ষী জানতে পারে কি?
প্রশ্ন (১০/৩৩০) : মসজিদের জন্য জমি ওয়াকফ করার পর কমিটির কোন সদস্যের সাথে মনোমালিন্যের কারণে জমিদাতা তাকে বলেন যে, আপনি এ মসজিদে ছালাত আদায় থেকে বিরত না থাকলে কিয়ামত পর্যন্ত এর উপর আমার দাবী থাকবে। এক্ষণে ওয়াকফকারী কি এরূপ বলার অধিকার রাখেন? এতে কি ওয়াকফের কোন ক্ষতি হয়? উক্ত মুছল্লী এই মসজিদে ছালাত আদায় করতে পারবে কি?
প্রশ্ন (৩০/৩৫০) : বিদ‘আতী মসজিদের পরিচালনা কমিটির সভাপতি, সেক্রেটারী অথবা সদস্য হওয়া যাবে কি?
প্রশ্ন (১/৪০১) : বর্তমানে বাংলাদেশে ‘রেডিয়াম ইন্টারন্যাশনাল’ নামক একটি কোম্পানী ‘ক্রিপ্টোকারেন্সি বিনিয়োগে’র আহবান জানাচ্ছে। তাদের নিয়ম অনুযায়ী ১০ ইউএস ডলার দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হয়। এর বিনিময়ে তারা ‘রিপটন কয়েন’ নামে দুইশ’ কয়েন দিচ্ছে। যেটা একদিনে দেওয়া হয় না। বরং ন্যূনতম ছয় মাসে মাইনিং হিসাবে প্রতিদিন ১/২টা করে ছয় মাসের মধ্যে প্রদান করা হয়। তাদের দাবী অনুযায়ী আগামী ৬ মাসের মধ্যে এর রেট একটা উচ্চ পর্যায়ে যেতে পারে। আনুমানিক প্রতি কয়েন ১০ ডলার থেকে ১০০ ডলার হ’তে পারে। দ্বিতীয়তঃ তাদের সাথে কাজ করলে অর্থাৎ একাধিক ব্যক্তিকে রেফার করলে কোম্পানির পক্ষ থেকে ঐ ব্যক্তির বিনিয়োগের ৫% হারে মুনাফা প্রদান করবে। কিন্তু বিনিয়োগকারীর বিনিয়োগের কোন কমতি হবে না। এইভাবে বিভিন্ন পর্যায়ে কাজের বিনিময়ে তারা আরো পারসেন্টেজ লাভের ব্যবস্থা রাখছে। আবার এই কারেন্সির বিনিময় মূল্য রয়েছে এবং তারা বলছে অদূর ভবিষ্যতে বিশ্ববাজারে ভার্চুয়াল কারেন্সির ব্যাপক ব্যবহার শুরু হবে। ইতিপূর্বে ‘বিটকয়েন’ নামে এই ক্রিপ্টোকারেন্সি বাযারে এসেছিল ২০০৯ সালে। তখন তার মূল্য ছিল ৮/৯ টাকা। বর্তমানে ২০২০ সালে সেই কয়েনের মূল্য ৮ লক্ষ টাকা (১৩১১৯ সিঙ্গাপুরী ডলার)। ঠিক তেমনি ‘রিপটন কয়েন’ থেকে আয় আসবে বলে দাবী করা হচ্ছে। এখন প্রশ্ন হ’ল অধিক মুনাফা লাভের আশায় এ ধরনের কোম্পানিতে বিনিয়োগ করা যাবে কি? বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত জানালে উপকৃত হব।
প্রশ্ন (১৯/২১৯) : মাইয়েতকে গোসল করানো ব্যক্তি বা কবর খননকারীকে ওয়ারিছদের পক্ষ থেকে খাওয়ানো যাবে কী?
প্রশ্ন (২/১৬২) : কেউ যদি পাথরের খনিজ সম্পদ লাভ করে তাহ’লে তখনই কি এর যাকাতের অংশ বের করে আদায় করতে হবে?
আরও
আরও
.