উত্তর : রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) মক্কায় কা‘বা গৃহের দিকে ফিরেই ছালাত আদায় করতেন। মদীনায় হিজরতের পর আল্লাহর নির্দেশে ১৬/১৭ মাস বায়তুল মুক্বাদ্দাসের দিকে ফিরে ছালাত আদায় করেন। পরে আল্লাহর হুকুমে পুনরায় কা‘বার দিকে ফিরে ছালাত আদায় শুরু করেন (বুখারী হা/৩৯৯, মুসলিম হা/৫২৭; বাক্বারাহ ১৪৪)






প্রশ্ন (৭/২০৭) : ‘মসজিদে খায়েফে’র নীচে সত্তরজন নবীর কবর রয়েছে। বর্ণনাটির সত্যতা জানতে চাই। - -আব্দুর রহীম, নিয়ামতপুর, নওগাঁ।
প্রশ্ন (৫/৮৫) : বেনামাযী ও বেপর্দা মহিলার রান্না করা খাবার খাওয়া যাবে কি?
প্রশ্ন (২৮/২২৮) : সম্প্রতি নেকাব পরিহিত অবস্থায় নারীদের ইন্টারনেটে বিশেষত ইউটিউবে ওয়ায-নছীহত করতে দেখা যাচ্ছে। এছাড়া গ্রামীণ এলাকায় মহিলাদের পূর্ণ পর্দার মধ্যে নারী-পুরুষের মিশ্রিত মজলিসে স্টেজে বক্তব্য দিতে দেখা যাচ্ছে। এটা জায়েয হবে কি? - -আবেদ আলীমালদহ, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত।
প্রশ্ন (২৬/৩৮৬) : অতিরিক্ত গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার জন্য মুক্বীম অবস্থায় দু’ওয়াক্তের ছালাত একত্রে জমা করে পড়া যাবে কি?
প্রশ্ন (৯/৪০৯) : কোন অমুসলিমকে দান করলে ছওয়াব পাওয়া যাবে কি?
প্রশ্ন (৩/১৬৩) : ঢাকা থেকে প্রকাশিত ‘হারাম খাদ্য বর্জন ঈমানের দাবী’ বইয়ে বলা হয়েছে, প্যাকেটজাত দুধ, আইসক্রীম, ঘি, লাচ্ছা সেমাই, লাক্স সাবান, আর.সি, টাইগার ইত্যাদি দ্রব্যে শূকরের চর্বি মিশানো হয়। (সূত্র : দৈনিক ইনকিলাব ৫ই সেপ্টেম্বর ২০০২)। প্রশ্ন হল, উক্ত খাদ্য ও পণ্যগুলো গ্রহণ করা যাবে কি?
প্রশ্ন (৩৮/২৩৮) : সোনা বা চাঁদির পাত্রে পানাহার করায় শরী‘আতে কোন বাধা আছে কি?
প্রশ্ন (১৬/১৬) : জনৈক লোকের শরীরে তাবীয থাকায় রাসূল (ছাঃ) তার বায়‘আত গ্রহণ করেননি। এর কোন সত্যতা আছে কি?
প্রশ্ন (৩৮/৭৮) : পিতা-মাতা আমার সাথে বৈষম্যমূলক আচরণ করেন। আমাকে সংসার থেকে আলাদা করে দিয়েছেন। বড় ভাই ও ভাবীকে নিয়েই তারা ব্যস্ত। আমার স্ত্রী গরীব ঘরের সন্তান হওয়ায় তার সাথে মন্দ আচরণ করেন। টাকা-পয়সা সব বড় ভাইকে দিতে চান। এমতাবস্থায় আমার করণীয় কি?
প্রশ্ন (২২/২২২) : পেশাব বা পায়খানা করার পর ওযূ করা যরূরী কি? - -আব্দুল হাই, ভারুয়াখালী, জামালপুর।
প্রশ্ন (৩৪/২৭৪) : ইয়াতীম সন্তান পিতার কবরের পাশে গিয়ে কেঁদে কেঁদে দো‘আ করলে তার আযাব মাফ হবে কি?
প্রশ্ন (৩৯/৩১৯) : মাদরাসা বোর্ডের বইয়ে লেখা হয়েছে, ইমাম আবু হানীফা (রহঃ) ইমাম আওযাঈর কাছে বর্ণনা করেছেন যে, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) ছালাতে রাফউল ইয়াদায়েন করেননি। উক্ত হাদীছকে ইমাম আবু হানীফা (রহঃ) ছহীহ মনে করতেন। এর সত্যতা সম্পর্কে জানিয়ে বাধিত করবেন।
আরও
আরও
.