উত্তর : প্রথমে খাওয়ার দো‘আ পড়বে। অতঃপর মেযবানের জন্য দো‘আ পড়বে। খাবার পরে একাধিক দো‘আ রয়েছে। যেমন- আল-হামদু লিল্লা-হিল্লাযী আত্ব‘আমানী হা-যা ওয়া রাযাক্বানীহি মিন্ গাইরি হাওলিম্ মিন্নী ওয়া লা কুউওয়াহ। অর্থাৎ ‘সেই আল্লাহর জন্য যাবতীয় প্রশংসা, যিনি আমাকে পরিশ্রম ও প্রচেষ্টা ছাড়াই খাওয়ালেন ও রূযী দান করলেন’। নবী করীম (ছাঃ) বলেন, ‘কোন মুসলমান খাদ্য ভক্ষণের পর অথবা পানীয় পানের পর যদি দো‘আটি পড়ে, তবে তার পূর্বের গোনাহ সমূহ মাফ করে দেওয়া হয়’ (তিরমিযী হা/৩৪৫৮; মিশকাত হা/৪৩৪৩)। এরপর মেযবানের জন্য বর্ণিত অন্যতম দো‘আ- আল্লা-হুম্মা বা-রিক্ লাহুম ফীমা রাঝাক্বতাহুম ওয়াগফির লাহুম ওয়ার হাম্হুম অর্থাৎ ‘হে আল্লাহ! তুমি তাদেরকে যে রিযিক দিয়েছ তাতে তুমি বরকত দান কর, তাদেরকে ক্ষমা করে দাও এবং তাদের উপর রহমত বর্ষণ কর’ (মুসলিম হা/২০৪২; মিশকাত হা/২৩১৫) পাঠ করবে।

প্রশ্নকারী : শেরশাহ, মান্দা, নওগাঁ।


 






বিষয়সমূহ: দো‘আ
প্রশ্ন (১৫/২৯৫) : শী‘আদের রাফেযী বলার কারণ কি? সকল শী‘আই কি রাফেযী? - -শারমিন সুলতানা, সারিয়াকান্দি, বগুড়া।
প্রশ্ন (৩২/১৯২) : আমাকে নিজ যেলার বাইরে ১৫ দিনের একটি শিক্ষক প্রশিক্ষণ প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করতে হবে। আমি কি সেখানে ছালাত ক্বছর করতে পারব, যেহেতু আমাকে চার দিনের অধিক অবস্থান করতে হবে? - -আমাতুল্লাহ মুনীরা, শ্যামলী, ঢাকা।
প্রশ্ন (১/১) : আমি ছালাতরত অবস্থায় যদি বুঝতে পারি যে আমার জুতাসহ মালামাল চুরি হয়ে যাচ্ছে, তাহ’লে আমি কি ছালাত ছেড়ে চোরকে প্রতিহত করতে পারব?
প্রশ্ন (২৪/১৪৪) : সমাজে প্রচলিত আছে যে, মৃত মানুষের কবর সংরক্ষণের জন্য দেওয়া প্রাচীর ভেঙ্গে যাওয়ার পর কেউ তা জ্বালানী হিসাবে ব্যবহার করলে তার প্যারালাইসিস হবে। একথার সত্যতা আছে কি? এটা ব্যবহার করা জায়েয হবে কি?
প্রশ্ন (৮/২৮৮) : ইমাম রুকূতে যাওয়া অবস্থায় জামা‘আতে শরীক হ’লে সূরা ফাতিহা পড়ে শরীক হ’তে হবে, না ইমাম যে অবস্থায় আছেন সে অবস্থায় শরীক হ’তে হবে?
প্রশ্ন (২৬/৬৬) : আমার বন্ধু বিবাহের সময় কবরপুজার শিরকে পুরোপুরি লিপ্ত ছিল। অন্যদিকে তার স্ত্রী বিশুদ্ধ আক্বীদাসম্পন্ন ছিল। পরবর্তী সে শিরকী কার্যক্রম থেকে ফিরে আসে। বিবাহের সময় ভ্রষ্ট আক্বীদাসম্পন্ন হওয়ায় এখন পুনরায় বিবাহ পড়াতে হবে কি? - -যিয়াউর রহমান, মহাখালী, ঢাকা।
প্রশ্ন (৩/৮৩) : সূদখোর কি চিরস্থায়ী জাহান্নামী? - -আহসানুল্লাহ, নওহাটা, রাজশাহী।
প্রশ্ন (২৮/৩০৮) : জনৈক ইমাম বলেন, ইবনু আববাস (রাঃ) শিশুদের তাবীয দিতেন। তাই ছোটদের তাবীয দেওয়া যাবে, কিন্তু বড়দের নয়। আর হাদীছে বর্ণিত তামীমা দ্বারা তাবীয নয় বরং তাগা, সুতা এগুলো বুঝায়। আর তাবীযই ভালো করবে বা নাপা ওষুধই ভালো করবে এরকম মনে করলে শিরক হবে। সাধারণভাবে ব্যবহার করলে শিরক হবে না। এসব কথার সত্যতা আছে কি?
প্রশ্ন (১৮/৪৫৮) : জামা‘আতে ছালাত আদায়ের সময় সিজদারত অবস্থায় ঘুমিয়ে গেলে জামা‘আত শেষে তাকে পুনরায় ছালাত আদায় করতে হবে, নাকি ছালাতের বাকী অংশ পড়লেই চলবে?
প্রশ্ন (২৩/৩৮৩) : হারাম শরীফের এলাকার মধ্যে কোন মসজিদে ছালাত আদায় করলে হারামে আদায় করার নেকী পাওয়া যাবে কি?
প্রশ্ন (৩৬/৩৯৬) : জনৈক বক্তা বলেন, রাসূল (ছাঃ)-এর মৃত্যুর পর তাঁকে আয়েশা (রাঃ)-এর ঘরের একপার্শ্বে দাফন করা হয়। আর তিনি আরেক পাশে বসাবস করতে থাকেন। এর সত্যতা জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (১২/৪১২) : সমাজে একটি গল্প প্রচলিত আছে যে, মহিলাদের মধ্যে সর্বপ্রথম জান্নাতে প্রবেশ করবে একজন কাঠুরিয়ার স্ত্রী। এর কোন সত্যতা আছে কি? যদি সত্য হয়, তবে কোন কারণে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে? - -আব্দুর রহীম, ষষ্ঠীতলা, যশোর।
আরও
আরও
.