উত্তর : প্রথমে খাওয়ার দো‘আ পড়বে। অতঃপর মেযবানের জন্য দো‘আ পড়বে। খাবার পরে একাধিক দো‘আ রয়েছে। যেমন- আল-হামদু লিল্লা-হিল্লাযী আত্ব‘আমানী হা-যা ওয়া রাযাক্বানীহি মিন্ গাইরি হাওলিম্ মিন্নী ওয়া লা কুউওয়াহ। অর্থাৎ ‘সেই আল্লাহর জন্য যাবতীয় প্রশংসা, যিনি আমাকে পরিশ্রম ও প্রচেষ্টা ছাড়াই খাওয়ালেন ও রূযী দান করলেন’। নবী করীম (ছাঃ) বলেন, ‘কোন মুসলমান খাদ্য ভক্ষণের পর অথবা পানীয় পানের পর যদি দো‘আটি পড়ে, তবে তার পূর্বের গোনাহ সমূহ মাফ করে দেওয়া হয়’ (তিরমিযী হা/৩৪৫৮; মিশকাত হা/৪৩৪৩)। এরপর মেযবানের জন্য বর্ণিত অন্যতম দো‘আ- আল্লা-হুম্মা বা-রিক্ লাহুম ফীমা রাঝাক্বতাহুম ওয়াগফির লাহুম ওয়ার হাম্হুম অর্থাৎ ‘হে আল্লাহ! তুমি তাদেরকে যে রিযিক দিয়েছ তাতে তুমি বরকত দান কর, তাদেরকে ক্ষমা করে দাও এবং তাদের উপর রহমত বর্ষণ কর’ (মুসলিম হা/২০৪২; মিশকাত হা/২৩১৫) পাঠ করবে।

প্রশ্নকারী : শেরশাহ, মান্দা, নওগাঁ।


 






বিষয়সমূহ: দো‘আ
প্রশ্ন (১৮/১৭৮) : স্বামীর উপার্জন সামান্য হওয়ায় বাধ্য হয়েই চাকুরীর চেষ্টা করতে হচ্ছে। কিন্তু ভাইভার সময় সঠিক প্রার্থী যাচাইয়ের জন্য নেকাব খুলতে বাধ্য করে। এমতবস্থায় করণীয় কী?
প্রশ্ন (২৮/৪২৮) : ঈদায়নের খুৎবা একটি না দু’টি? ছহীহ দলীল ভিত্তিক জওয়াব দানে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (৩৪/৪৭৪) : জুম‘আর খুৎবায় ইমাম ছাহেব বিদ‘আতপূর্ণ কথা বলেন। একারণে ইচ্ছাকৃতভাবে দেরী করা যাবে কি? - -আব্দুর রকীব, ঝিনাইদহ।
প্রশ্ন (৩২/৩৫২) : বিবাহ শুদ্ধ হওয়ার জন্য কি কি শর্ত প্রযোজ্য? কোন একটি পূরণ না হ’লে বিবাহ সাব্যস্ত হবে কি?
প্রশ্ন (৩৪/৪৩৪) : বীমা কোম্পানীতে চাকুরী করা হারাম জেনে চাকুরী ছাড়ার প্রস্ত্ততি নিচ্ছি। এক্ষণে ১০ বছর চাকুরীর ফলে প্রাপ্ত প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্রাচুইটি, লভ্যাংশ ইত্যাদি থেকে প্রাপ্ত অর্থের ব্যাপারে শরী‘আতের বিধান কি? - -কামরুন নাহার, ঢাকা।
প্রশ্ন (১২/১৩২) : মৃতব্যক্তি কিংবা মুমূর্ষু ব্যক্তির শয্যাপার্শ্বে বসে কুরআন তিলাওয়াত করা যাবে কি? দলীল ভিত্তিক জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (৩২/৪৭২) : ঋণগ্রস্তের জন্য যাকাত আদায় করা ফরয কি?
প্রশ্ন (২৪/৪৬৪) : ধর্মভিত্তিক রাজনীতি কি জায়েয? ইসলামে রাজনীতির অবকাশ আছে কি?
প্রশ্ন (৯/৮৯) : খতমে ইউনুস, খতমে খাজেগান, খতমে শিফা, খতমে আম্বিয়া ইত্যাদির প্রচলন কবে থেকে হয়? এগুলো কি শরী‘আত সম্মত? - -আব্দুল হালীম, পবা, রাজশাহী।
প্রশ্ন (৩৭/৩১৭) : শহীদ কারা? প্রকৃত শহীদের পরিচয় ও বৈশিষ্ট্য জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (১৬/১৬) : আমাদের ৪ বছরের বিবাহিত জীবনে অনেকবার ঝগড়ার সময় স্বামী আমাকে বলেছেন, তোমার ভালো না লাগলে বাড়ি চলে যাও আর আসতে হবে না, বা কখনো বলেছেন, বাড়ি চলে যাও। যদিও কখনো আমরা ১ মাসও আলাদা অবস্থান করিনি। স্বামী এসব কথা ‘কেনায়া তালাক’ হিসাবে গণ্য হবে কি? বিশেষত স্বামী যদি তালাকের নিয়তে এরূপ বলে থাকেন?
প্রশ্ন (৩০/৭০) : আমাদের এলাকায় প্রচলিত আছে যে, স্বামী বা পরিবারের অভিভাবক ছালাত আদায় না করলে পরিবারের অন্য সদস্য বিশেষত স্ত্রীর ইবাদত কবুল হবে না। একথার সত্যতা আছে কি?
আরও
আরও
.