উত্তর : দ্বীনের স্তর হচ্ছে তিনটি : (১) ইসলাম, যা পাঁচটি স্তম্ভের উপর প্রতিষ্ঠিত। কালেমায়ে শাহাদাত, ছালাত, যাকাত, ছিয়াম ও হজ্জ। (২) ঈমান, যা ছয়টি রুকনের উপর প্রতিষ্ঠিত। আল্লাহ, ফেরেশতাগণ, আসমানী কিতাবসমূহ, নবী ও রাসূলগণ, ক্বিয়ামত দিবস এবং তাক্বদীরের ভালো-মন্দের উপর বিশ্বাস স্থাপন করা। (৩) ইহসান, যা একনিষ্ঠচিত্তে ও পূর্ণ ইখলাছের সাথে আল্লাহর ইবাদত করাকে বুঝায়। অর্থাৎ এমনভাবে আল্লাহর ইবাদত করা যেন বান্দা আল্লাহকে দেখতে পাচ্ছে অথবা আল্লাহ স্বীয় বান্দাকে দেখছেন। পূর্ণ ঈমানের সাথে সকল প্রকার সৎকর্ম ইসলাম ও ঈমানের অন্তর্ভুক্ত। আর সেগুলি পূর্ণ ইখলাছের সাথে সম্পাদন করা ইহসানের অন্তর্ভুক্ত। উল্লিখিত তিনটি বিষয় হাদীছে জিব্রীলে স্পষ্টভাবে বর্ণিত হয়েছে (বুখারী হা/৫০, মুসলিম হা/৯; মিশকাত হা/২)






প্রশ্ন (২৪/১৮৪) : কোন অনুষ্ঠান বা সম্মেলনের শেষে সম্মিলিতভাবে হাত তুলে মুনাজাত করা যাবে কি? - -আব্দুল্লাহ, আল-বারাকা জুয়েলার্স, রাজশাহী।
প্রশ্ন (৪০/২৪০) : ওযূর ক্ষেত্রে নাকে ও মুখে পৃথক পৃথকভাবে পানি দেওয়ায় সুবিধা হয়। এটা জায়েয হবে কি? - - মীযানুর রহমান, চৌডালা, চাঁপাই নবাবগঞ্জ।
প্রশ্ন (২৭/২৭) : ইমামের সূরা ফাতিহা পাঠের শেষের দিকে ছালাতে যোগদান করলে প্রথমে সূরা ফাতিহা পড়তে হবে, না ইমামের সাথে আমীন বলতে হবে?
প্রশ্ন (১৭/১৭) : আমি জীবনে বহু মানুষের কাছে দুধ বিক্রয়ের সময় ২ লিটারকে আড়াই লিটার বলে বিক্রয় করেছি। এক্ষণে সবার নিকট থেকে পৃথকভাবে ক্ষমা না নিলে এ পাপ থেকে মুক্তি পাওয়ার কোন উপায় আছে কি?
প্রশ্ন (৯/৮৯) : আমি একাধিকবার কসম করে তা ভঙ্গ করেছি। এক্ষণে কাফফারা কি একবার দিলেই চলবে না প্রত্যেক কসম ভাঙ্গার জন্য পৃথকভাবে কাফফারা দিতে হবে?
প্রশ্ন (৩৪/৭৪) : মালয়েশিয়ায় সাপ্তাহিক ছুটি রবিবার হওয়ায় এখানে শুক্রবারেও ডিউটি করতে হয়। ফলে জুম‘আর ছালাতে যাওয়া সম্ভব হয় না। অফিসের কোন স্থানে বা বাসায় জুম‘আ আদায়ের কোন বিধান আছে কি?
প্রশ্ন (৩১/৩১) : আমি প্রতিদিন ১ ঘন্টা মটরসাইকেল চালিয়ে স্কুলে যাই। এসময় আমি দো‘আ পাঠ করতে পারি কি?
প্রশ্ন (৭/৩২৭) : ওয়ায মাহফিলের সভাপতি বা প্রধান অতিথি করার শর্তে জনৈক ব্যক্তি অধিক পরিমাণে দান করার ওয়াদা করেছে। এরূপ চুক্তিভিত্তিক দান গ্রহণ করা মাহফিল কর্তৃপক্ষের জন্য জায়েয হবে কি?
প্রশ্ন (১৫/৫৫) : সুন্নাত ছালাত আদায় করার সময় দেখা যায়, মুছল্লীরা সামনে দিয়ে যাতায়াত করে। এমন অবস্থায় সুৎরা রেখে অতিক্রম করলে শরী‘আত সম্মত হবে কি? - -আমীরুল ইসলাম, দৌলতপুর, কুষ্টিয়া।
প্রশ্ন (১৬/৯৬) : জনৈক আলেম বলেন, সাত প্রকারের ঘুম আছে। যেমন ১. নাওমুল গাফেলীন, ওয়ায মাহফিলে ঘুমানো। ২. নাওমুল আশক্বিয়া, ছালাতের সময় ঘুমানো। ৩. নাওমুল মালঊনীন, ফজরের ছালাতের সময় ঘুমানো। ৪. নাওমুল মু‘আয্যিবীন, ফজরের আযান থেকে সূর্যোদয় পর্যন্ত ঘুমানো। ৫. নাওমুর রাহাহ অর্থ প্রশান্তির ঘুম। এসময়ের স্বপ্ন সত্য হয়। ৬. নাওমুল মারখূছ, মাগরিব ও এশার ছালাতদ্বয়ের পরে ঘুমানো। এসময় ঘুমানোয় কোন দোষ নেই। ৭. নাওমুল হাসরাহ অর্থ ক্ষতির ঘুম। এটি হ’ল জুম‘আর রাতের ঘুম। এমন ভাগাভাগির কোন শারঈ ভিত্তি আছে কি? - -আনছারুল ইসলাম, ঠাকুরগাঁও।
প্রশ্ন (২৬/৬৬) : প্রভিডেন্ট ফান্ডে জমাকৃত টাকার যাকাত দিতে হবে কি? সেখানে সূদ সহ টাকা জমা হয়। এক্ষণে এর যাকাত দিবে কিভাবে?
প্রশ্ন (১৫/১৩৫) : একটি সূদী আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে কর্মচারীদের প্রতিষ্ঠানের খরচে প্রতিবছর হজ্জে পাঠানো হয়। উক্ত অর্থ দিয়ে হজ্জ করলে তা কবুলযোগ্য হবে কি? - -ফারূক হোসাইন, মীরপুর, ঢাকা।
আরও
আরও
.