উত্তর : বলা যাবে না। কারণ এগুলি বিদ‘আতী রেওয়াজ মাত্র। শরী‘আতে এর কোন ভিত্তি নেই। শুধু ফজর নয়, কোন আযানের পূর্বেই দরূদ পাঠ, কুরআন পাঠ বা আহবানসূচক অন্য কিছু পাঠ করা বা বক্তব্য রাখা কিছুরই কোন ভিত্তি নেই। ইসলামের স্বর্ণযুগে এগুলির কোন রেওয়াজ ছিল না। (ইবনু তায়মিয়াহ, ইখতিয়ারাতুল ফিক্বহিইয়াহ, ৪০৭ পৃঃ; ফাতাওয়া লাজনা দায়েমা ৪/৪০)। ইবনু হাজার আসক্বালানী ও ইবনুল জাওযী (রহঃ)ও একে বিদ‘আত বলেছেন (ফাৎহুল বারী ২/৯২; তালবীসু ইবলীস ১/১২৩)। অনেকে আযানের দো‘আর সাথে অনেক কিছু যোগ করেন, যা ভিত্তিহীন। তাছাড়া উক্ত দো‘আ মাইকে পাঠ করা আরও অন্যায়’ (ছালাতুর রাসূল (ছাঃ) পৃ. ৭৯)। উল্লেখ্য যে, ইমামের উক্ত কথাগুলি অত্যন্ত আপত্তিকর। এভাবেই মুসলিম সমাজে শিরক ও বিদ‘আতের প্রচলন হয়েছে। অতএব সাবধান! 






প্রশ্ন (২৮/২৬৮) : রাসূল (ছাঃ) ছালাতে কুরআন তেলাওয়াত কালে কি তাসবীহ পাঠ করতেন? এসময় তিনি কী বলতেন? - -আব্দুল হালীম, বাগমারা, রাজশাহী।
প্রশ্ন (৫/৮৫) : প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত কুকুরকে ‘বিসমিল্লাহ’ বলে ছেড়ে দিলে, হালাল পশু শিকার করে মৃত অবস্থায় আনলে খাওয়া যাবে এবং কুকুরকে বাড়িতে রাখলে এক ওহোদ পাহাড় পরিমাণ নেকী নষ্ট হয়ে যাবে। এসব কথা কি সত্য?
প্রশ্ন (৫/৪০৫) : আমি কলেজ ছাত্র। ছালাতের সময় আমার ক্লাস থাকে। এক্ষেত্রে আমার করণীয় কি?
প্রশ্ন (২৫/৪২৫) : জনৈক আলেম বলেন, আমি যদি এটা করতাম, তাহ’লে এটা হ’ত’- এরূপ বলা নাজায়েয। এক্ষণে ‘আমি যদি পড়ে যেতাম, তাহ’লে হাত ভেঙ্গে যেত’ এরূপ বলা জায়েয হবে কি?
প্রশ্ন (৩১/৪৩১) : চিংড়ি মাছ খাওয়ার ব্যাপারে শরী‘আতে কোন নিষেধাজ্ঞা আছে কি? দাঊদ (আঃ)-এর দেহে সৃষ্ট পোকাই চিংড়ি মাছ’ বলে সমাজে যে কথা চালু আছে তার কোন ভিত্তি আছে কি?
প্রশ্ন (২৭/২২৭) : ‘আখেরী চাহার সোম্বা’ কাকে বলে। শরী‘আতে এরূপ কোন দিবসের অনুমোদন আছে কি? - -নাঈমুর রহমান নাঈম।
প্রশ্ন (১৬/২৯৬) : কোন পাখীকে তীর, ধনুক বা অন্য কিছু দ্বারা আঘাত করে মাটিতে ফেলে দিয়ে যবহ করা হলে খাওয়া যাবে কি?
প্রশ্ন (১৭/১৭৭) : নিম্নাঙ্গে হাত লাগলে ওযূ ভঙ্গ হয়ে যায় কি? গোসলের সময় ওযুর পর লজ্জাস্থানে হাত পড়লে কি পুনরায় ওযূ করতে হবে? - -রেযাউল করীম, দুর্গাপুর, রাজশাহী।
প্রশ্ন (২৫/৩৪৫) : আমার পিতা আমার মায়ের সাথে আমার সামনে খুবই মন্দ আচরণ করেন। যা সহ্য করা আমার জন্য অনেক কঠিন হয়ে যায়। এক্ষেত্রে আমার করণীয় কি?
প্রশ্ন (৮/৮) : ইয়াযীদ বিন মু‘আবিয়া কিভাবে মৃত্যুবরণ করেছিলেন? তার মৃত্যুর ব্যাপারে যেসব কাহিনী প্রচলিত আছে, তার কোন ভিত্তি আছে কি?
প্রশ্ন (৫/৩২৫) : মাসিক আত-তাহরীক অক্টোবর’০৬ সংখ্যায় বলা হয়েছে যুল কিফল বনী ইসরাঈলের একজন সৎকর্মশীল ব্যক্তি ছিলেন। ‘পবিত্র কুরআনে বর্ণিত ২৫জন নবীর কাহিনী’তে বলা হচ্ছে তিনি একজন নবী ছিলেন। কোনটি সঠিক? দলীল ভিত্তিক জবাব দানে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (২৯/১৪৯) : সফরকালে কেউ দো‘আ চাইলে ‘ফী আমানিল্লাহ’ বলা যাবে কী?
আরও
আরও
.