কাতারের
জাতীয় ব্যাংক (কিউএনবি) উপসাগরীয় দেশটিতে প্রচুর প্রাকৃতিক গ্যাসের মজুদ
রয়েছে বলে দাবী করেছে। সম্প্রতি প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে দেয়া কিউএনবির
হিসাব অনুযায়ী, দেশটিতে আগামী ১৩৮ বছর পর্যন্ত বর্তমান হারে উৎপাদনযোগ্য
গ্যাসের মজুদ রয়েছে। প্রতিবেদনে দেখা গেছে, মাথাপিছু তেল ও গ্যাসের মজুদের
পরিপ্রেক্ষিতে কাতার অন্যান্য প্রধান তেল ও গ্যাস উৎপাদক দেশের চেয়ে এগিয়ে
রয়েছে। কাতার বিশ্বের তৃতীয় বৃহৎ প্রাকৃতিক গ্যাস উৎপাদনকারী দেশ হিসাবে
পরিচিত। কিন্তু দেশটির গ্যাস উত্তোলন নীতি ও আরো গ্যাস অনুসন্ধানের ওপর
রাষ্ট্র আরোপিত নিষেধাজ্ঞা এবং দেশটির উত্তরের গ্যাসক্ষেত্রের উন্নয়ন
কার্যক্রমের জন্য ২০১৪ সালে কাতারের গ্যাসের মওজুদ দশমিক ৬ শতাংশ কমে
গিয়েছিল। এ গ্যাসক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশী গ্যাসের মওজুদ রয়েছে।
[আল্লাহর এই অফুরন্ত নে‘মত মানবতার কল্যাণে ব্যয় না করে বিলাসিতায় ব্যয় করছে কাতার সরকার। আগামী বিশ্বকাপ ভেন্যু হচ্ছে সেখানে। ব্যয় হচ্ছে শত শত কোটি ডলার। পাশেই সিরিয়ার লাখ লাখ মুসলমান উদ্বাস্ত্তকে তারা আশ্রয় দিচ্ছে না। তারা ইউরোপমুখী হচ্ছে। আর ভূমধ্যসাগরে ডুবে মরছে। ধিক এইসব নেতাদের (স.স.)]