উত্তর : খিযির (আঃ) ‘আবে হায়াৎ’ পান করে আজও বেঁচে আছেন’ এবং উক্ত মর্মে আরও যেসব কথা প্রচলিত আছে তা ‘ইস্রাঈলিয়াত’ (الإسرائيليات)-এর অন্তর্ভুক্ত (দ্রঃ ফাৎহুল বারী ৮/২৬৮ পৃঃ, হা/৪৭২৬-এর ব্যাখ্যা দ্রঃ; ইবনু কাছীর, আল-বিদায়াহ ওয়ান নিহায়াহ ১/৩৩৭)। এসব কাহিনী মানুষ অজ্ঞতাবশতঃ বিশ্বাস করে থাকে। আল্লাহপাক স্বীয় রাসূল (ছাঃ)-কে বলেন, তোমার পূর্বে কোন মানুষকে আমি স্থায়ী জীবন দান করিনি (আম্বিয়া ২১/৩৪)। সত্য জানার পর এসব কাহিনী বিশ্বাস করলে বা প্রচার করলে কবীরা গুনাহগার হ’তে হবে। তবে যেহেতু এগুলি মৌলিক আক্বীদাগত বিভ্রান্তি নয় সেহেতু তার পিছনে ছালাত আদায়ে কোন বাধা নেই (বিস্তারিত দ্রঃ নবীদের কাহিনী ২/১০৭)






প্রশ্ন (২২/৩৪২) : দাড়ি কাটা, ছেটে সাইজ করা এবং টাখনুর নীচে কাপড় ঝুলিয়ে পরার বিধান কী?
প্রশ্ন (২/৮২) : ইক্বামতের সময় ইমাম কোনদিকে ঘুরে থাকবে? ক্বিবলার দিকে না মুছল্লীদের দিকে?
প্রশ্ন (৩৩/৩৯৩) : নূহ (আঃ)-এর সময়ে যে মহাপ্লাবন সংঘটিত হয়েছিল তা কি সারা বিশ্বব্যাপী হয়েছিল, না কেবল তাঁর কওমের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল?
প্রশ্ন (৩৮/১৯৮) : ওয়ায মাহফিলের আয়োজন করা হ’লে সেখানে যে উন্নতমানের খাওয়া-দাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়, তার পুরো খরচ মাহফিলে আম জনতার অনুদান থেকে ব্যয় করা হয়। যেখানে মসজিদ বা মাদ্রাসা কমিটির সদস্য, এলাকার গণ্যমান্য সামর্থ্যবান ব্যক্তিরাই মূলতঃ অংশগ্রহণ করেন। এক্ষণে দানের অর্থে এসব সামর্থ্যবান মানুষদের খাওয়ানো যাবে কি?
প্রশ্ন (৩৭/৩৭) : হজ্জ করতে গিয়ে সেখান থেকে ব্যবসার উদ্দেশ্যে কিছু আনা যাবে কি? - -আব্দুর রহমানগোদাগাড়ী, রাজশাহী।
প্রশ্ন (১১/২৯১) : ইসমে আযম কোনটি সে ব্যাপারে কি ওলামায়ে কেরামের মধ্যে মতপার্থক্য রয়েছে? ছহীহ হাদীছ দ্বারা প্রমাণিত ইসমে আযম কোনটি? - -হাবীবুর রহমান, মহিষখোচা, লালমনিরহাট।
প্রশ্ন (১৪/৪৫৪) : হজ্জ পালনকালে প্রায় ৪৫ দিন সেখানে অবস্থানকালে কোন কোন নফল ছালাত আদায় করা যাবে এবং কোনগুলি বর্জন করতে হবে? - -বদীউয্যামান, ঘোড়াঘাট, দিনাজপুর।
প্রশ্ন (১৪/১৭৪) : রাসূল (ছাঃ) মি‘রাজে কতকাল ছিলেন? কেউ কেউ বলেন, তিনি ২৭ বছর ছিলেন। এ সময় দুনিয়ার সবকিছু স্থির করে দেয়া হয়েছিল। এ বিষয়ে দলীলসহ জবাব দিলে উপকৃত হব। - -মুহাম্মাদ যিল্লুর রহমান, যশোর।
প্রশ্ন (১৯/৪৫৯) : স্বামী-সন্তানহীন বিধবা নারী সক্ষম হলে তার জন্য কুরবানী করা কর্তব্য হবে কি? - -জাহিদ হাসান রাজিব , রাজশাহী।
প্রশ্ন (২৮/৩০৮) : জনৈক ইমাম বলেন, ইবনু আববাস (রাঃ) শিশুদের তাবীয দিতেন। তাই ছোটদের তাবীয দেওয়া যাবে, কিন্তু বড়দের নয়। আর হাদীছে বর্ণিত তামীমা দ্বারা তাবীয নয় বরং তাগা, সুতা এগুলো বুঝায়। আর তাবীযই ভালো করবে বা নাপা ওষুধই ভালো করবে এরকম মনে করলে শিরক হবে। সাধারণভাবে ব্যবহার করলে শিরক হবে না। এসব কথার সত্যতা আছে কি?
প্রশ্ন (১৬/২৫৬) :‘পিতা-মাতাকে সন্তুষ্ট করতে পারলে দুনিয়া জান্নাত এবং তাদের সন্তুষ্টি অর্জনে ব্যর্থ হ’লে দুনিয়া তাদের জন্য জাহান্নাম’ এ হাদীছের সত্যতা আছে কি?
প্রশ্ন (১৪/৯৪) : বিবাহের ওয়ালীমা কি বিয়ের পরের দিন করাই যরূরী। না পরে করা যাবে?
আরও
আরও
.