ভারতের মহারাষ্ট্রের আহমাদনগর থেকে ৩৫ কিলোমিটার দূরের গ্রাম শনি শিঙ্গনাপুর। এখানে বসবাস করেন হাযার পাঁচেক মানুষ। পেশায় এরা আখচাষী। এই গ্রামের বাড়িগুলোর দরজা কখনো বন্ধ করা হয় না। বাড়ি সব সময় খোলা থাকে। খোলা ঘরেই যেখানে সেখানে পড়ে থাকে টাকা-পয়সা, গহনা ইত্যাদি। এসব চুরি হয় না। এ গ্রামে কোন চোর নেই। তাই থানাও নেই। শুধু বাড়ি নয়, দোকান, বাযার, ব্যাংকের দরজায়ও তালা পড়ে না। এ গ্রামেই রয়েছে ইউকো ব্যাংকের শাখা, যার কোন দরজায় তালা লাগানোর ব্যবস্থা নেই। গ্রামের অধিবাসীরা জানান, পূর্বপুরুষেরা তাদের বলে গেছেন, দরজায় যেন পল্লা না লাগানো হয়। ঐ নির্দেশ এখনো তারা মেনে চলেন। এ কারণে কোন বিপদও হয় না। ৩০০ বছর ধরে এ নীতি চলে আসছে মহারাষ্ট্রের এ গ্রামে। তবে নামে গ্রাম হ’লেও এখন রীতিমতো শহর এ শনি শিঙ্গনাপুর।

[পূর্বপুরুষের রেওয়াজের প্রতি শ্রদ্ধাবোধের কারণে এই সুন্দর সমাজ গড়ে উঠলে আল্লাহভীরুতা সৃষ্টির মাধ্যমে এটা কেন সৃষ্ট করা যাবে না? অতএব আসুন! আমরা সবাই আল্লাহকে ভয় করি। যিনি আমাদের সবকিছু দেখছেন ও শুনছেন (স.স.)]






ভারতে অস্ত্রের বড় উৎস ইস্রাঈল
ভারতে পিএইচডি ডিগ্রীধারী সবজি বিক্রেতা!
একই ঈদগাহ ময়দানে ৮১ বছর যাবৎ ইমামতি, বিদায়ের সময় পেলেন বিরল সম্মাননা
যুক্তরাষ্ট্রে কয়েক বোতল বিয়ারের জন্য শিশু বিক্রি!
পৃথিবীতে সবচেয়ে সুখী মানুষ মুসলিমরা, আর সবচেয়ে অসুখী মানুষ নাস্তিকরা!
মেট্রোরেলের যুগে প্রবেশ করল বাংলাদেশ
বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় মাদ্রাসার ছাত্রদের কৃতিত্ব
দেশীয় শিপইয়ার্ডে যুদ্ধ জাহায নির্মাণে নতুন মাইলফলক
পাসপোর্ট থেকে ‘ইস্রাঈল ব্যতীত’ শব্দ বাদ দেওয়া দুঃখজনক -সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্দুল মোমেন
করোনায় কর্মহীনদের খাদ্য সহায়তায় ১০ হাযার টাকা দিলেন শেরপুরের ভিক্ষুক!
স্পেনের পর জার্মানী ও নেদারল্যান্ডসের মসজিদে মসজিদে আযান!
চিনিযুক্ত ফলের রস পানে মৃত্যু ডেকে আনে
আরও
আরও
.