উত্তর :  মাহরাম ছাড়া কোন মহিলার উপর হজ্জ ফরয নয়। যদি কোন মহিলার সঙ্গে মাহরাম না যায় তাহ’লে তার উপর হজ্জ বা সফর বৈধ নয় (মুত্তাফাক্ব আলাইহ, মিশকাত হা/২৫১৩, ১৫ ‘হজ্জ’ অধ্যায়)। ভাগ্নী জামাই তার মামী শ্বাশুড়ীর জন্য মাহরাম নয়। অতএব তার সঙ্গে হজ্জে যাওয়া যাবে না।







প্রশ্ন (৩৪/৩৯৪) : মসজিদ কমিটি বিবাহ উপলক্ষে বর পক্ষ হ’তে বাধ্যতামূলক ৩০০, ৫০০ কিংবা ১০০০, ২৫০০ টাকা নেয়। এভাবে টাকা নেওয়া কি বৈধ?
প্রশ্নঃ (২০/২২০) : মহিলারা ইক্বামতের বাক্য জোরে বলবে, না নীরবে চলবে এবং মহিলা জামা‘আতের ক্ষেত্রে ইমাম কোথায় দাঁড়াবে জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (২৫/৩৮৫) : হাফহাতা বা স্যান্ডো গেঞ্জি পরে ছালাত আদায় করা যাবে কি? - রফীক আহমাদ - বিরামপুর, দিনাজপুর
প্রশ্ন (২৩/৪৬৩) : অজ্ঞতাবশতঃ কেউ শিরকে রত থাকা অবস্থায় মৃত্যুবরণ করলে ক্বিয়ামতের দিন আল্লাহ তা‘আলা তার বিচার কিভাবে করবেন?
প্রশ্নঃ (১০/২৫০) : হাদীছে এসেছে, আয়েশা (রাঃ) আযান ও ইক্বামত দিতেন। প্রশ্ন হ’ল, তিনি কি উচ্চৈঃস্বরে আযান দিতেন?
প্রশ্ন (২৪/১৪৪) : অবৈধ সম্পর্কের কারণে আমার জনৈক আত্মীয়া সন্তান জন্ম দিয়েছে এবং সে ভুল বুঝতে পেরে তওবা করেছে। এক্ষণে আমি তাকে বিবাহ করতে চাই। কিন্তু আমার পিতা-মাতা ও আত্মীয়-স্বজন তাকে মেনে নিতে চাচ্ছে না। এক্ষণে আমার করণীয় কি?
প্রশ্ন (২০/৩৮০) : আমার বিবাহের জন্য যে পাত্রী ঠিক করা হয়েছে তার পিতা পূর্বে সূদী কারবারের সাথে জড়িত ছিল। বর্তমানে নেই। এমন পরিবারে বিবাহ করা শরী‘আতসম্মত হবে কি?
প্রশ্ন (২৮/২২৮) : স্বামীর চাচা বা মামা তথা চাচা শ্বশুর বা মামা শ্বশুর কি স্ত্রীর মাহরাম হিসাবে গণ্য হবেন। তাদের সামনে কি পর্দা করতে হবে?
প্রশ্ন (১১/২৫১) : ফরয ছালাতের পর নিয়মিত ১টি হাদীছ শুনাতে গেলে মাসবূক ব্যক্তিদের ছালাতে বিঘ্ন ঘটে। অন্যদিকে দেরী করলে মুছল্লীরা চলে যায়। এক্ষণে মাসবূক ছালাতরত অবস্থায় মুছল্লীদের উদ্দেশ্যে কথা বলার ব্যাপারে শরী‘আতের বিধান কি?
প্রশ্ন (১৬/৩৩৬) : ‘তোমরা ফজরের সময় ফর্সা কর। কেননা এটাই নেকীর জন্য উত্তম সময়’ (তিরমিযী; আবুদাঊদ; মিশকাত হা/৬১৪)। হাদীছটির ব্যাখ্যা জানতে চাই।
প্রশ্ন (১৪/১৩৪) : কারো মাঝে ঈমান ভঙ্গের ১০টি মৌলিক কারণের কোন একটি দেখলে তাকে প্রকাশ্যে কাফের বলা যাবে কি? নাকি গোপনে কাফের ধারণা পোষণ করতে হবে?
প্রশ্ন (২০/৩০০) : আমি বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে চাকুরীরত। আমি কয়েকবার স্ত্রীকে তিন তালাক দেই। ১ম বার তাকে হায়েয অবস্থায় একসাথে তিন তালাক দেই এবং পরে আবার তওবা করে সংসার করি। ২য় বার ১ তালাক দেই এবং সাথে সাথেই ক্ষমা চেয়ে সংসার করতে থাকি। ৩য় বার পুনরায় তালাক দিয়ে আবার ক্ষমা চাই। ৪র্থ বার প্রচন্ড রাগারাগি করে হিতাহিত জ্ঞানশুন্য হয়ে ৩ তালাক দেই। এরপর থেকে আমরা আলাদা আছি। উল্লেখ্য, আমার রাগ খুবই বেশী, নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারি না। আর আমাদের সন্তান আছে। স্ত্রী চাকুরী ছাড়তে রাযী না হওয়ায় আমি প্রায়ই ক্ষুব্ধ হই। এক্ষণে আমরা পুনরায় সংসার করতে চাই। আমাদের করণীয় কি?
আরও
আরও
.