উত্তর : এজন্য কুলি করে মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে। পুনরায় ওযূ করা ওয়াজিব নয়। কেননা বমি হওয়া ওযূ ভঙ্গের কারণ নয়। রাসূল (ছাঃ)-এর বমি হ’লে তিনি ওযূ করেন’ মর্মে বর্ণিত হাদীছটি ছহীহ হ’লেও তা ওযূ ভঙ্গের কারণ হওয়ার ব্যাপারে কোন দলীল নয় (আলবানী, ইরওয়া হা/১১১, ১/১৪৭-১৪৮; উছায়মীন, মাজমূ‘ ফাতাওয়া ১১/১৪০)

এরূপ অবস্থায় পুরো ছালাত আদায় করতে হবে। কেননা সালাম ফিরানোর পূর্বে কোন কারণে ছালাত পরিত্যাগ করলে তা ছালাত হিসাবে গণ্য হবে না। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, ‘ছালাতের জন্য সবকিছু হারাম হয় তাকবীরের মাধ্যমে এবং সবকিছু হালাল হয় সালাম ফিরানোর মাধ্যমে’ (আবুদাঊদ হা/৬১৮; মিশকাত হা/৩১২)






প্রশ্ন (৩৮/৩৫৮) : ইজতেমার আয়োজন করা যাবে কি? ইজতেমা বা ধর্মীয় সভার জন্য স্টেজ সাজানো কি শরী‘আত সম্মত?
প্রশ্ন (৯/৪০৯) : জনৈক বক্তা হাদীছে কুদসীর উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন, ‘আল্লাহ তা‘আলা ইবাদতগুযার যুবকের প্রশংসা করে ফেরেশতাদের বলেন, দেখ আমার বান্দার দিকে, সে আমার জন্য তার প্রবৃত্তিকে নিয়ন্ত্রণ করেছে। হে যুবক তুমি আমার নিকট কিছু ফেরেশতার মর্যাদাতুল্য’-উক্ত হাদীছের বিশুদ্ধতা জানতে চাই।
প্রশ্ন (১৪/১৪) : পিতা-মাতা আমার কল্যাণের জন্য মাযারে ছাগল মানত করেছেন। কিন্তু আমি এতে বিশ্বাস করি না। এক্ষণে আমার করণীয় কি? - -ইউসুফ আলী, গাযীপুর।
প্রশ্ন (৩২/৩৫২) : মসজিদ কমিটি মসজিদের ফান্ড থেকে মুসাফির দুস্থদেরকে টাকা দিতে পারে কি?
প্রশ্ন (৩৭/১১৭) : মোবাইলে বিবাহ সম্পন্ন হওয়ার ১ বছর পর দেশে যাচ্ছি। সেখানে গিয়ে পুনরায় বিবাহ করতে হবে কি?
প্রশ্ন (২৮/১৮৮) : আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ‘ওয়া খালাক্বনা -কুম আযওয়া-জা’। এর দ্বারা কি শুধু মানুষের কথা বলা হয়েছে? যদি তাই হয় তাহলে এক ব্যক্তি দু’টি বা তিনটি বিয়ে করে কেন? উক্ত আয়াতের ব্যখ্যা সম্পর্কে জানতে চাই।
প্রশ্ন (৬/২৪৬) : আল্লাহর প্রশংসা এবং রাসূল (ছাঃ)-এর উপর দরূদ পাঠ করা দো‘আ কবুলের অন্যতম শর্ত কি? এর জন্য কি কি দো‘আ পাঠ করা যাবে? দরূদ বলতে দরূদে ইব্রাহীমী পড়তে হবে না অন্য কিছু?
প্রশ্ন (১০/৪৫০) : জনৈক ব্যক্তি ইতিপূর্বে অনেক মানুষের সম্পদ চুরি করেছে। এখন তওবা করলে কি তা গ্রহণযোগ্য হবে, নাকি মালিকদের কাছে সেই সম্পদ ফিরিয়ে দিতে হবে? ফিরিয়ে দেওয়ার মত সামর্থ্য না থাকলে করণীয় কি?
প্রশ্ন (৩১/২৩১) : সূরা তওবার ২ নং আয়াতের প্রেক্ষাপট কি? প্রচলিত তিন চিল্লার সাথে সাথে এর কোন সম্পর্ক আছে কি?
প্রশ্নঃ (৯/২৮৯): মসজিদে প্রতিদিন বাদ ফজর কুরআন মাজীদ থেকে কমপক্ষে তিন আয়াত এবং বাদ এশা সুন্নাতের পূর্বে ছহীহ হাদীছ অথবা আত-তাহরীক থেকে কিছু অংশ পাঠ করে শোনানো হয়। কিন্তু যরূরী কাজ থাকার কারণে অনেকে ফরয ছালাতের পরেই সুন্নাত পড়তে শুরু করে। ফলে তার ছালাতে বিঘ্ন ঘটে। এমতাবস্থায় করণীয় কী? নিয়মিত করার কারণে এটি বিদ‘আতের অন্তর্ভূক্ত হবে কি?
প্রশ্ন (৩১/৪৩১) : মহিলাদের গার্মেন্টসে চাকুরী করা শরী‘আতসম্মত হবে কি?
প্রশ্ন (৩৬/২৭৬) : আরবী পড়তে না পারার কারণে বাংলায় উচ্চারণ করে কুরআন তেলাওয়াত করলে ছওয়াব পাওয়া যাবে কি? কুরআন মুখস্থ তেলাওয়াত করলে ছওয়াবের কোন কম-বেশী হবে কি? উত্তর : আরবী পড়ে কুরআন শিক্ষা করে কুরআন তেলাওয়াত করতে হবে (বুখারী, মিশকাত হা/২১০৯)। কুরআন শিক্ষা করার জন্য অক্ষরগুলি উচ্চারণ ও শব্দ বুঝার জন্য বাংলা উচ্চারণের সাহায্য নেওয়া যেতে পারে। কুরআন পড়ার জন্য চেষ্টা করলে দ্বিগুণ নেকী রয়েছে (মুত্তাফাক্ব আলাইহ, মিশকাত হা/২১১২)। কুরআন শিক্ষা করার চেষ্টা না করে শুধু বাংলা বা অন্য কোন ভাষায় উচ্চারণ করে পড়া উচিত নয়। কারণ এভাবে পড়লে কুরআন শিক্ষা করার গুরুত্ব ও ফযীলত থাকবে না। এছাড়াও উচ্চারণ সঠিক না হওয়ার কারণে অর্থের মধ্যে গোলমাল হয়ে যাবে। পবিত্র কুরআন মুখস্থ তেলাওয়াত করলে ছওয়াবে কোন কম-বেশী হবে না (ছহীহ তিরমিযী হা/২৯১০)। কারণ এতে দেখে আর মুখস্থ পড়ার মধ্যে কোন পার্থক্য করা হয়নি।
আরও
আরও
.