উত্তর : উক্ত আয়াত দ্বারা উদ্দেশ্য হ’ল, কোন সৎকর্মশীল পুরুষের জন্য কোন ব্যভিচারিণী নারীকে বিবাহ করা বৈধ নয়, যতক্ষণ না সে তওবা করে। অনুরূপ এর বিপরীত। অর্থাৎ তওবা করলে বিবাহ করা জায়েয। ইমাম আহমাদ বলেছেন, কোন সৎকর্মশীল পুরুষের সাথে কোন ব্যভিচারিণী নারীর বিবাহ শুদ্ধ হবে না, যতক্ষণ না সে তওবা করে। অনুরূপ কোন সতী নারীর সাথে কোন ব্যভিচারী পুরুষের বিবাহ শুদ্ধ হবে না, যতক্ষণ না সে তওবা করে (ইবনু কাছীর, তাফসীর সূরা নূর ৩ আয়াত)






প্রশ্ন (২১/১৮১) : রেডিও-টিভিতে সম্প্রচারিত ফরয ছালাতের ইমামের অনুসরণে বাড়ীতে ছালাত আদায় করা বৈধ হবে কি?
প্রশ্ন (২২/১০২) : উট, গরু, মহিষ বা ভেড়া দিয়ে আক্বীক্বা করা যাবে কি?
প্রশ্ন (১১/২৯১) : জনৈক ব্যক্তি বলেন, হাদীছে রয়েছে, কোন খাবারের পাত্রে কুকুর মুখ দিয়ে খেলে সেখান থেকে খাবার ফেলে দিয়ে পাত্রের বাকি খাবার খাওয়া যাবে। কিন্তু ঐ পাত্রে যদি কোন বেনামাযী হাত দেয়, তাহ’লে ঐ পাত্রের খাবার খাওয়া যাবে না। উক্ত হাদীছ উদ্ধৃতিসহ সত্যতা জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (২৪/১৪৪) : যরূরী কোন কাজ করার ক্ষেত্রে ছালাত ক্বাযা হওয়ার সম্ভাবনা থাকলে ওয়াক্ত হওয়ার পূর্বেই ছালাত আদায় করে নেওয়া যাবে কি?
প্রশ্ন (২৭/৬৭) : বাংলাদেশ সরকারের আইন অনুযায়ী ১৮ বছরের নীচে কন্যা সন্তানের এবং ২১ বছরের নীচে ছেলেদের বিবাহ দেওয়া শাস্তিযোগ্য অপরাধ। অপর দিকে ইসলামী শরী‘আতের দৃষ্টিতে ছেলে-মেয়ে বালেগ হ’লেই বিবাহ দেওয়া যাবে। এমতাবস্থায় করণীয় কি?
প্রশ্ন (১৬/৪৫৬) : জারজ সন্তান যদি কুরআন ও ছহীহ হাদীছ অনুযায়ী ছালাত আদায় করে তাহলে তার সাথে চলাফেরা করা এবং তার মৃত্যুর পর জানাযায় শরীক হওয়া যাবে কি?
প্রশ্ন (৪০/৪৮০) : হজ্জব্রত পালনকালে এহরাম অবস্থায় কেউ মৃত্যুবরণ করলে তার শরীরে সুগন্ধি লাগানো যাবে কি?
প্রশ্ন (১৯/১৩৯) : কারো বিরুদ্ধে বদদো‘আ করা জায়েয কি? - -মোতালেব হোসেন,কুলাঘাট, লালমণিরহাট।
প্রশ্ন (২২/১৮২) : পবিত্র কুরআনে বর্ণিত ইরাম দ্বারা কাদেরকে বুঝানো হয়েছে?
প্রশ্ন (৭/৮৭) : পিতা মারা যাওয়ার পর মা তার গহনা খুলে আমাকে দিয়ে দিয়েছে। তার ধারণা এসময় গহনা পরে থাকলে স্বামীর বিপদ হবে। এ ধারণা সঠিক কি?
প্রশ্ন (২৩/৬৩) : পবিত্র কুরআনে বর্ণিত শো‘আয়েব (আঃ) কি নবী ছিলেন, না একজন সৎ ব্যক্তি ছিলেন?
প্রশ্ন (১৪/৩৭৪) : জনৈক আলেম বলেন, আইয়ূব (আঃ)-এর শরীরে পোকা হওয়ায় তার পরিবার তাকে ছেড়ে চলে যায়। গ্রামবাসী তাকে গ্রামের বাইরে আবর্জনাস্থলে ফেলে আসে। একমাত্র স্ত্রী রহীমা তাকে ছেড়ে যায়নি। তিনি মানুষের বাড়ি কাজ করে তাকে খাওয়াতেন। একদিন খাদ্য সংগ্রহ করতে না পেরে মাথার চুল বিক্রি করে খাদ্য সংগ্রহ করেন। যেহেতু আইয়ূব (আঃ) তার চুল ধরে নড়াচড়া ওঠাবসা করতেন। সেদিন আর তা করতে পারলেন না। তখন তিনি বললেন, আমি কি দুঃখ-কষ্টে পতিত হয়েছি। তখন শয়তান এসে তাকে বলল, আপনার স্ত্রী যেনা করে ধরা পড়ায় তার মাথার চুল কেটে নিয়েছে, তখন তিনি বললেন তাকে আমি দোররা মারবো। এই তাফসীরের সত্যতা জানতে চাই।
আরও
আরও
.