উত্তর : মসজিদের জায়গায় হারাম কোন কাজ করা বা মাদক সেবন করা নিষিদ্ধ। এক্ষণে মসজিদ কমিটির দায়িত্ব হ’ল তাদেরকে বাধা দেওয়া। তারা এ ব্যাপারে সচেতন না হ’লে এবং ব্যবস্থা না নিলে গুনাহগার হবেন।

প্রশ্নকারী : মুহাম্মাদ পলাশ, পাংশা, রাজবাড়ী।








বিষয়সমূহ: মসজিদ
প্রশ্ন (২৮/৩৪৮) : কুরবানীর পশু যবহ করার সুন্নাতসম্মত তরীকা জানতে চাই।
প্রশ্ন (৩৬/২৩৬) : রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, আল্লাহ তা‘আলা জিবরীল (আঃ)-এর মাধ্যমে কিছু শহরকে অধিবাসীসহ উল্টিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দান করেন। কিন্তু সেখানে একজন পরহেযগার ব্যক্তি থাকায় জিবরীল (আঃ) আপত্তি করেন। তখন আল্লাহ তা‘আলা বললেন, তার ও তাদের সকলের উপরই শহরটিকে উল্টিয়ে দাও। কারণ তার সম্মুখে পাপাচার হতে দেখে মুহূর্তের জন্যও তার চেহারা মলিন হয়নি (শু‘আবুল ঈমান হা/৭৫৯৫; মিশকাত হা/৫১৫২)। উক্ত হাদীছকে জনৈক আলেম যঈফ বললেন। তার দাবী কি সঠিক?
প্রশ্ন (৪০/১৬০) : জনৈক আলেম বলেন, যে ব্যক্তি সফর অবস্থায় মৃত্যুবরণ করল সে শহীদ হয়ে মারা গেল। উক্ত হাদীছটি কি ছহীহ?
প্রশ্ন (১৩/১৭৩) : সম্প্রতি দেশে ‘হিউম্যান মিল্ক ব্যাংক’ নামে যে মাতৃদুগ্ধ সংরক্ষণাগার স্থাপন করা হয়েছে। এটা শরী‘আতসম্মত কি? - -আবু আমাতুল্লাহমঠবাড়িয়া, পিরোজপুর।
প্রশ্ন (১৯/২৫৯) : বিবাহের সময় পাত্রীপক্ষ অন্যায়ভাবে ও জোরপূর্বক পাত্রের সাধ্যাতীত মোহরানা নির্ধারণ করেছে। বাধ্য হয়ে মৌন সম্মতি দিলেও ধার্যকৃত মোহর আদায় করা বরের পক্ষে অসম্ভব। এক্ষণে তার করণীয় কি?
প্রশ্ন (৩১/২৭১) : ফ টো স্টুডিও-র ব্যবসা করা শরী‘আত সম্মত হবে কি? - -রোকনুযযামানদুর্গাপুর, রাজশাহী।
প্রশ্ন (১৫/১৭৫) : আমি একটি সরকারী প্রজেক্টে কাজ করি। বাচ্চাদের নাশতা প্রদান করতে হয়। নির্ধারিত সংখ্যায় নাশতা তৈরি করতে হয়। কিন্তু মাঝে মাঝে বাচ্চাদের অনুপস্থিতির কারণে নাশতা থেকে যায়। সেগুলি পরে আর দেয়া সম্ভব হয় না, তাই সেগুলো আমি বাড়িতে নিয়ে যাই, এটা কি আমার জন্য জায়েয হবে?
প্রশ্ন (১৬/২১৬) : বিভিন্ন প্রচার পত্র ও ইসলামী সম্মেলনের চাঁদা আদায়ের রশিদের শীর্ষে ‘৭৮৬’ লেখা দেখা যায়। এর অর্থ কি? এটা লেখা কি ছহীহ হাদীছ সম্মত?
প্রশ্ন (৩৩/১১৩) : হস্তমৈথুন কেমন পাপ? এই অপকর্ম থেকে রক্ষা পাওয়ার উপায় কি? - -নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক, রাজশাহী।
প্রশ্ন (৩২/৭২) : জনৈক ব্যক্তি এক মেয়েকে বিবাহ করে। কিছুদিন পরে তার শ্যালিকাকে পসন্দ হয়। এক্ষণে স্ত্রীকে তালাক দিয়ে শ্যালিকাকে বিবাহ করা যাবে কি?
প্রশ্ন (১৬/৯৬) : জনৈক আলেম বলেন, সাত প্রকারের ঘুম আছে। যেমন ১. নাওমুল গাফেলীন, ওয়ায মাহফিলে ঘুমানো। ২. নাওমুল আশক্বিয়া, ছালাতের সময় ঘুমানো। ৩. নাওমুল মালঊনীন, ফজরের ছালাতের সময় ঘুমানো। ৪. নাওমুল মু‘আয্যিবীন, ফজরের আযান থেকে সূর্যোদয় পর্যন্ত ঘুমানো। ৫. নাওমুর রাহাহ অর্থ প্রশান্তির ঘুম। এসময়ের স্বপ্ন সত্য হয়। ৬. নাওমুল মারখূছ, মাগরিব ও এশার ছালাতদ্বয়ের পরে ঘুমানো। এসময় ঘুমানোয় কোন দোষ নেই। ৭. নাওমুল হাসরাহ অর্থ ক্ষতির ঘুম। এটি হ’ল জুম‘আর রাতের ঘুম। এমন ভাগাভাগির কোন শারঈ ভিত্তি আছে কি? - -আনছারুল ইসলাম, ঠাকুরগাঁও।
প্রশ্ন (১৬/৪৫৬) : মাইয়েতকে গোসল দিয়ে কাফন পরানোর পর পুনরায় মানুষকে দেখানো যাবে কি? - -দবীরুদ্দীন, শিবগঞ্জ, বগুড়া।
আরও
আরও
.