উত্তর : পিতার সাথে যোগাযোগ করে তার অনুমতি নিয়েই মেয়ের বিবাহ দিতে হবে। আর পিতা মেয়ের খরচ দেয়া বা দেখা-শোনা না করার জন্য গুনাহগার হবেন। উল্লেখ্য যে, স্ত্রী তালাকপ্রাপ্তা হয়ে আদালত কর্তৃক কন্যা সন্তানের দায়িত্ব পেয়ে গেলেও বিবাহের ক্ষেত্রে পিতা বা তার অবর্তমানে পিতার নিকটতম আত্মীয়রা অভিভাবক হবে। যদি কাউকে না পাওয়া যায়, তবে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি অভিভাবক হবেন। উল্লেখ্য যে, মা, মামা বা নানা তাদের মেয়ে, নাতনী বা ভাগ্নীর বিবাহে অভিভাবক হ’তে পারবে না (ইজলী, হাশিয়াতুল জামাল ৪/৫২২; আল-মাওসূ‘আতুল ফিক্বহিয়া ৫/৪৬)।
প্রশ্নকারী : নাঈমা সুলতানা, কলারোয়া, সাতক্ষীরা।