উত্তর : ঋতুর মেয়াদ শেষে গোসলের পরিবর্তে তায়াম্মুম করে ছালাত আদায় করবে (মুসলিম হা/৩৩৪; বুলূগুল মারাম হা/১৩৯)। কারণ গোসল ও ওযূ করে যে সকল ইবাদত করা যায়, অসুস্থতার কারণে তায়াম্মুম করেও সে সকল ইবাদত করা যায়। আল্লাহ বলেন, ‘আর যদি পানি না পাও, তাহ’লে তোমরা পবিত্র মাটি দ্বারা তায়াম্মুম কর’... (মায়েদাহ ৫/৬; বুখারী হা/৩১৮; মিশকাত হা/৫২৮)

প্রশ্নকারী : রাফিয়া খানমরহমতগঞ্জসিরাজগঞ্জ







প্রশ্ন (১০/৩৩০) : আল্লাহ বলেছেন, তোমরা আল্লাহকে দেখতে পাবে না। তাহ’লে আদম (আঃ) কি আল্লাহকে দেখেছিলেন?
প্রশ্ন (৮/২০৮) : সমাজে মোবাইলে বা সাক্ষাতে বিদায়ের সময় অনেকেই ‘ভাল থাকবেন’ ‘ভাল থাকুন’ ইত্যাদি বলে থাকেন। এরূপ বলা কি শরী‘আতসম্মত হবে? না হলে এক্ষেত্রে কি বলা উচিৎ?
প্রশ্ন (১৮/২৫৮) : জনৈক ব্যক্তির লজ্জাস্থান দিয়ে পুঁজ বের হয়। এক্ষণে সে কিভাবে ছালাত ও ছিয়াম আদায় করবে?
প্রশ্ন (৩৪/৩৫৪) : আমার পিতাসহ অনেক মানুষকে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করতে দেখায় সবসময় আমি মৃত্যুচিন্তায় মগ্ন থাকি। ফলে আমার সার্বিক জীবন দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। কি কি আমল করলে এই অযাচিত ভয় থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে জানতে চাই।
প্রশ্ন (৩৫/৩৫৫) : আমি যে মসজিদে মুওয়াযযিন এবং ইমাম হিসাবে দায়িত্ব পালন করি, বর্ষাকালে প্রচুর ঝড়-বৃষ্টির মধ্যে মাঝে মাঝে সেখানে যেতে ভয় লাগে। ফলে সেই সব ওয়াক্তে মসজিদে আযান ও ছালাত হয় না। এতে কি আমি গুনাহগার হব?
প্রশ্ন (১৪/৩৭৪) : রাসূল (ছাঃ) জীবনে কতবার ইতেকাফ করেছিলেন? শেষ বছরে কেন তিনি ২০ দিন ইতেকাফ করেন? - -আল-আমীন, মধ্য নওদাপাড়া, রাজশাহী।
প্রশ্ন (৩৩/৩১৩) : কোন্ কোন্ পাপ আল্লাহ ক্ষমা করবেন না? জুববুল হুযুন কী? তাতে কারা প্রবেশ করবে?
প্রশ্ন (১৬/৩৭৬) : মসজিদ আল্লাহর ঘর, তিনিই এর হেফাযত করে থাকেন। কিন্তু প্রাকৃতিক দূর্যোগ বা যুদ্ধের সময় দেখা যায় যে অনেক মসজিদও বিলীন হয়ে যায়। এর ব্যাখ্যা কী?
প্রশ্ন (৩৪/২৩৪) : কোন কোন ক্ষেত্রে গীবত করা যায়? - -ইহসানুল হক, মান্দা, নওগাঁ।
প্রশ্ন (৩১/৩৯১) : অনেক প্রাইভেট কোম্পানীতে দাড়ি শেভ করার নির্দেশ দেওয়া হয়। সেখানে চাকুরী করা যাবে কি?
প্রশ্ন (১৮/৩৭৮) : রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেছেন, আমার উম্মত ৭৩ দলে বিভক্ত হবে। একটি ব্যতীত সবই জাহান্নামে যাবে। প্রশ্ন হ’ল, উম্মত বলতে মুসলিম, অমুসলিম সবাই না শুধু মুসলিম? যে দলটি জান্নাতে যাবে তাদের পরিচয় কি?
প্রশ্ন (৩১/৪৭১) : ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানে সরকার নির্ধারিত ৫% ভ্যাট প্রদান করতে হয়। তাতে পণ্যের মূল্য বেড়ে যায়। তাই প্রতিষ্ঠানকে টিকিয়ে রাখতে আইনের নানা ফাঁক-ফোকর দিয়ে ভ্যাট ফাঁকি দেয়া বা কম দেয়া ছাড়া উপায় থাকে না। এটা জায়েয হবে কি?
আরও
আরও
.