উত্তর : বরকত ও ফযীলতের আশায় কেবল জুম‘আর রাত্রিকে নির্দিষ্ট করে জাগরণ করা নিষিদ্ধ। কারণ রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, তোমাদের কেউ যেন কেবল জুম‘আর রাত্রিকে জাগরণের জন্য নির্দিষ্ট না করে। অনুরূপভাবে কেবল জুম‘আর দিনকে নির্দিষ্ট করে ছিয়াম পালন না করে, তার একদিন আগে বা পরে ছিয়াম রাখা ব্যতীত (মুসলিম হা/১১৪৪; মিশকাত হা/২০৫২; ‘নফল ছিয়াম’ অনুচ্ছেদ)। আর কোন দিনকে নির্দিষ্ট করে পূর্বঘোষণার মাধ্যমে একত্রিতভাবে নিয়মিত তাহাজ্জুদ ছালাত আদায়ের ব্যাপারেও শরী‘আতে কোন প্রমাণ পাওয়া যায় না (উছায়মীন, শারহুল মুমতে‘ ৪/৬০-৬১)। তবে ফযীলতের প্রত্যাশা ব্যতীত স্রেফ তা‘লীমের জন্য মাঝে-মধ্যে জামা‘আতের সাথে রাত্রি জাগরণ করায় কোন বাধা নেই। যেমন মহিলাদের দাবীক্রমে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) তাদের তা‘লীমের জন্য একটা দিন ও স্থান নির্দিষ্ট করে দিয়েছিলেন (বুখারী হা/১১৩৫, ৭৩১০; মুসলিম হা/৭৭২, ২৬৩৩; মিশকাত হা/১৭৫৩)।







প্রশ্ন (১৬/৯৬) : কোন কারণে ওযূ বা তায়াম্মুম করার সুযোগ না হ’লে, ওযূ বা তায়াম্মুম ছাড়াই ছালাত আদায় করা যাবে কি?
প্রশ্ন (১৯/৩৩৯) : যাকাতের অর্থ অমুসলিমদেরকে প্রদান করা কি নিষিদ্ধ?
প্রশ্ন (৩৯/৩১৯) : কবরে মাটি দেওয়ার সময় কোন দো‘আটি পাঠ করতে হবে? - -এস, এম ফযলে রাববী, নিয়ামতপুর, নওগাঁ।
প্রশ্ন (২৫/৩০৫) : অনেক আলেম বলেন, স্ত্রীর চিকিৎসা খরচ বহন করা স্বামীর দায়িত্ব নয় এবং একাধিক স্ত্রী থাকলে কেবলমাত্র ভরণপোষণ ও রাত্রিযাপনের ক্ষেত্রে ইনছাফ করতে হবে। অন্য ক্ষেত্রে নয়। যেমন কারো কাছে দিনের অধিকাংশ সময় ব্যয় করা, কাউকে বেশী বেশী ভ্রমণে নিয়ে যাওয়া এসব ক্ষেত্রে ইনছাফ করার প্রয়োজন নেই। উক্ত বক্তব্য সঠিক কি?
প্রশ্ন (১৫/৫৫) : বিয়ের পরে সকল নফল ইবাদত স্বামীর অনুমতি নিয়ে করতে হয়। কিন্তু বিয়ের আগে নফল ইবাদত করতে হলে পিতা-মাতার অনুমতি নিয়ে করতে হয় কি ? - .
প্রশ্ন (১৩/২৫৩) : এক ব্যক্তি নিয়মিত ‘আইয়ামে বীয’-এর ছিয়াম পালন করে। কোন মাসে চাঁদের ১৩ তারিখ নির্ধারণ করতে না পারলে বা ভুলে গেলে সে ঐ মাসের ছিয়াম ছেড়ে দিবে, না শুধু ১৪ ও ১৫ তারিখ ছিয়াম রাখবে? তাছাড়া যিলহজ্জ মাসে কোন্ কোন্ দিন আইয়ামে বীযের ছিয়াম পালন করবে
প্রশ্ন (১৪/৪১৪) : চিকিৎসাকর্মে বিশেষত অপারেশনে নিয়োজিত থাকা কালে নির্ধারিত সময়ে ছালাত আদায় অসম্ভব হয়ে পড়ে। এরূপ অবস্থায় প্রায় নিয়মিতভাবে ছালাত ক্বাযা হয়ে যায়। এতে গোনাহগার হ’তে হবে কি? - ডা. আব্দুল জাববার, পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম।
প্রশ্ন (২৯/৪৬৯) : একটি হাদীছে অসুখের জন্য সূরা ফাতিহা, আয়াতুল কুরসী, সূরা নাস, ফালাক্ব, বাক্বারা, আলে-ইমরান, হাশর, মুমিনূন, জীন প্রভৃতি সূরার কিছু কিছু আয়াত পড়ার কথা এসেছে। উক্ত আয়াতসমূহ দ্বারা কোন অমুসলিমকে ঝাড়-ফুঁক করা যাবে কি? - -হাফীযুর রহমান, কুষ্টিয়া।
প্রশ্ন (১৮/২৫৮) : ছালাত ব্যতীত জীবনের কোন মূল্য নেই, যেমন মস্তিষ্ক ব্যতীত দেহের কোন মূল্য নেই। কথাটি ছহীহ হাদীছ দ্বারা প্রমাণিত কি? - -নাহীদ, বগুড়া।
প্রশ্ন (১৬/১৬) : দুধ বা কোন খাবারে বিড়াল মুখ দিলে উক্ত খাবার খাওয়া যাবে কি? - -তাওহীদ, নবাবগঞ্জ, দিনাজপুর।
প্রশ্ন (২০/৩৮০) : পিতার কোন ছেলে সন্তান না থাকায় জীবদ্দশায় সকল সম্পদ মেয়েদের নামে হেবা করে দিয়েছেন। এক্ষণে তিনি গোনাহগার হবেন কি?
প্রশ্ন (১৯/৫৯) : আরাফায় অবস্থানকালে জাবালে রহমত দর্শন করে দো‘আ করার সময় পাহাড়কে ক্বিবলা করা যাবে কি? দম দেওয়ার অর্থ কি?
আরও
আরও
.