২০২০ সালের ৮ই মার্চে দেশে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয়। অতঃপর ১৭ই মার্চ থেকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহ বন্ধ হয়। এরপর ১৮ই এপ্রিল থেকে ২৯টি যেলা সম্পূর্ণ ও ১৯টি যেলা আংশিকভাবে লকডাউন শুরু হয়। এসময় সারা দেশে সন্ধ্যা ৬-টা থেকে সকাল ৬-টা পর্যন্ত বাইরে বের হলে আইনানুক ব্যবস্থা নেওয়ার ঘোষণা দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারী করা হয়। সেই থেকে ২০২১ সালের এপ্রিল পর্যন্ত দেশে ৩ কোটি ২৪ লাখ মানুষ নতুন করে দরিদ্র হয়েছে।

বিআইজিডি ও পিপিআরসি নামে দু’টি সংস্থা করোনাকালে মানুষের জীবন ও জীবিকার ওপর প্রভাব নিয়ে চার দফায় জরিপটি পরিচালনা করে। জরিপ প্রতিবেদনে বলা হয়, করোনাকালে দারিদ্রের কারণে দেশের ২৮ শতাংশ মানুষ শহর থেকে গ্রামে চলে যায়। 

সর্বশেষ জরিপে দেখা গেছে, শহর অঞ্চলের মানুষের আয় কোভিড-পূর্ব সময়ের তুলনায় ৩০% কমে গেছে। গ্রামাঞ্চলে এ আয় কমেছে ১২%। কোভিডের আগে শহরাঞ্চলের দরিদ্র মানুষদের মধ্যে বেকারত্বের হার ছিল ৭%। সর্বশেষ জরিপে এটি বেড়ে দাঁড়ায় ১৫% এ। গ্রামে বেকারত্ব কোভিডকালে বেড়ে গেছে ৪%।

জরিপে দেখা যায়, মানুষের খাদ্যের ক্ষেত্রে ব্যয় করার অভ্যস তুলনামূলকভাবে কমে গেছে। অন্যদিকে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ব্যয়, শিক্ষা ও যোগাযোগ খাতে দরিদ্র মানুষের ব্যয় বেড়েছে। বাড়তি এসব ব্যয় মেটাতে মানুষদের ধার করতে হয়েছে। মানুষ সবচেয়ে বেশী ধার করেছে দোকানিদের কাছ থেকে। দৈনন্দিন জীবন পরিচালনার জন্যই সবচেয়ে বেশী ঋণ নেওয়া হয়েছে।






ইসলামী ব্যাংকের ঋণ সূদে-আসলে পরিশোধ করেও কারাগারে রহনপুরের কৃষক আফযাল
‘লিভিং ঈগল’ সাইফুল আজমের বিদায়
ফেসবুক তৈরী ছিল ‘ভয়ংকর ভুল’ : জাকারবার্গ
কওমী মাদ্রাসার শিক্ষার নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে না সরকার
স্বদেশ-বিদেশ
স্বদেশ-বিদেশ
হাইকোর্টের যুগান্তকারী রায় : ধর্ষণ মামলায় মেডিক্যাল রিপোর্ট গুরুত্বপূর্ণ নয়
রোহিঙ্গারা বাঙালী, তাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হ’তে হবে - -মিয়ানমার সেনাপ্রধান
গ্রীসে ওছমানীয় শাসনামলের অধিকাংশ মসজিদ ও স্থাপনা অবহেলিত
৪ বছর পরে কোমা থেকে ফিরে করোনার খবর শুনে অবাক!
দেশে অর্ধেক দুর্নীতির জন্য রাজনীতিকরা দায়ী - -ওবায়দুল কাদের
ধনী-গরীবের বৈষম্য ও ঋণখেলাপির সংখ্যা বাড়ছে (আট বছরে ৫০ হাযার নতুন কোটিপত)
আরও
আরও
.