উত্তরঃ
উক্ত আয়াত শুধু বিবাহের সাথে যুক্ত নয়। অতএব সাধ্যানুযায়ী চেষ্টা চালিয়ে
সৎ পাত্র-পাত্রীকে বিবাহ করতে হবে। তাছাড়া এই আয়াত যার উপর নাযিল হয়েছে
তিনিও বিবাহ করেছেন, অপরকে বিবাহ করতে বলেছেন। এমনকি বিবাহ থেকে বিরত থাকা
ব্যক্তিকে তার উম্মত থেকে খারিজ হওয়ার ভয় প্রদর্শন করেছেন (মুত্তাফাক্ব আলাইহ, মিশকাত হা/১৪৪)। অন্যত্র তিনি ধার্মিকতাকে প্রাধান্য দিতেও বলেছেন (মুত্তাফাক্ব আলাইহ, মিশকাত হা/৩০৮২)।
আর সমাজ সৎ পাত্র-পাত্রী শূন্য হয়ে গেছে তাও নয়। অতএব সামর্থ্য থাকলে বিয়ে
করতে হবে। বিয়ে না করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা ঠিক হবে না। আর যদি শারীরিক
অক্ষমতা থাকে তাহলে ভিন্ন কথা। তাছাড়া বিয়ের পরেও অনেকে তাকওয়াশীল হ’তে
পারে।