উত্তরঃ উক্ত ঘটনা মিথ্যা। ঘটনাটি নূহ (আঃ)-এর ছেলের সাথে নয়; বরং মূসা (আঃ)-এর যুগের। ফেরাঊনের হাত থেকে নাজাত পাবার পর মূসা (আঃ) যখন ইহুদীদেরকে তাদের পিতৃভূমি ফিলিস্তীন দখলকারী মহাশক্তিধর আমালেক্বাদের বিরুদ্ধে জিহাদ করার হুকুম দেন এবং সেখানে বারো জন প্রতিনিধি পাঠান, তখন সেখানে গিয়ে তারা বিশালদেহী ও শক্তিশালী লোকদের দেখতে পান, যার মধ্যে একজন ব্যক্তি ছিল যার নাম আওজ ইবনে আনাক ইবনে আদম। তার দৈর্ঘ্য ছিল তিন হাযার তিনশত তেত্রিশ গজ এবং দেহের প্রস্থ ছিল তিন গজ। লাঠি দ্বারা আকাশের মেঘ থেকে বৃষ্টি নামিয়ে সে পানি পান করত। সাগরের মাছ ধরে সূর্যের তাপে সিদ্ধ করে খেত। তার বয়স ছিল তিন হাযার ছয় শত বছর। কেউ কেউ বলেন, মূসা (আঃ) আওজের টাখনুর নীচে রগের উপর মেরে তাকে নীল নদের উপর ফেলে দিয়েছিলেন। দেশবাসী তাকে এক বছর যাবৎ সেতু হিসাবে ব্যবহার করে (কুরতুবী ৬/৮৪; তাফসীর ইবনে কাছীর, মায়েদাহ ২২ নং আয়াত, আল-বিদায়া ওয়ান নিহায়াহ ১/৩৮৩)। মুফাসসিরগণ এ ঘটনাকে সম্পূর্ণ বানোয়াট ও ভিত্তিহীন বলে মন্তব্য করেছেন।






প্রশ্ন (৩৮/৩৫৮) : রাসূল (ছাঃ)-কে সৃষ্টি করা না হ’লে, এ পৃথিবী সৃষ্টি করা হ’ত না। এ হাদীছটির কোন ভিত্তি আছে কি? ছহীহ না হ’লে তার কারণ বিস্তারিত জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (৭/৭) : ওমর ইবনুল খাত্ত্বাব (রাঃ)-কে রাসূলের মিম্বারে খুৎবা দিতে দেখে হুসাইন (রাঃ) বলেন, ‘আপনি আমার পিতার (নানার) মিম্বার থেকে নেমে যান’ মর্মে বর্ণিত হাদীছটির সত্যতা জানতে চাই।
প্রশ্ন (৪/৮৪) : আমার বয়স ২৯। একটি মেয়েকে আমি পসন্দ করি। সে ও তার পরিবার, আমার মা এবং আত্মীয়-স্বজনও রাযী। কিন্তু আমার পিতা কোনভাবেই রাযী নন। তিনি তার নিজ পসন্দ মোতাবেক বিবাহ দেওয়ার ব্যাপারে বদ্ধপরিকর। অনেক বুঝানোর পরও কোন কাজ হয়নি। এক্ষণে ছেলেকে এভাবে বাধ্য করা পিতার জন্য যুলুম নয় কি? পিতার অমতে আমি বিবাহ করতে পারব কি?
প্রশ্ন (১৯/৪৫৯) : একটি হাদীছে বলা হয়েছে, ইজতিহাদ সঠিক হ’লে দ্বিগুণ নেকী এবং বেঠিক হলে একটি নেকী’। এ হাদীছটি কি ছহীহ? ছহীহ হলে কোন কোন ক্ষেত্রে এ হাদীছটি প্রযোজ্য? যে কেউ কি ইজতিহাদ করতে পারে?
প্রশ্ন (১/২৮১) : সিজোফ্রেনিয়া রোগের কারণে স্বামী মাঝে মাঝে চরম রাগান্বিত হয়ে আমাকে তালাক তালাক বলে। এগুলি তালাক হিসাবে গণ্য হবে কি? - -আমীনাকালিহাতি, টাঙ্গাইল।
প্রশ্ন (৪০/৩৬০) : ঈসা (আঃ) কি বর্তমানে জীবিত? ক্বিয়ামতের কতদিন পূর্বে তিনি আসবেন এবং কি কি কাজ করবেন?
প্রশ্ন (১৮/৯৮) : সাংগঠনিক নিয়মে আমাকে ইহতিসাব রাখতে হয় এবং উর্ধ্বতন দায়িত্বশীলকে দেখাতে হয়। এটি কি রিয়া তথা লোক দেখানো আমলের অন্তর্ভুক্ত হবে? - -মুজাহিদুল ইসলাম, সারিয়াকান্দি, বগুড়া।
প্রশ্ন (২৩/১৪৩) : ছালাতে সিজদা দেওয়ার সময় আগে নাক ঠেকবে না কপাল ঠেকবে, আর সিজদা থেকে উঠার সময় কপাল আগে উঠবে না নাক উঠাতে হবে?
প্রশ্ন (৭/১২৭) : চার হাতে মুছাফাহা করার বিষয়টি কি ছহীহ হাদীছ দ্বারা প্রমাণিত? বিস্তারিত জানিয়ে বাধিত করবেন। - -শাহাদত বিন আব্দুর রহমান, ইশ্বরদী।
প্রশ্ন (৩২/১৫২) : বুখারী ৪০২৪ নং হাদীছে উল্লেখ রয়েছে ওছমান (রাঃ)-এর হত্যাকান্ডের পর আর কোন বদরী ছাহাবী জীবিত ছিলেন না। কিন্তু ইতিহাসে প্রমাণিত যে আলী (রাঃ) চতূর্থ খলীফা হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। এর সমাধান কি? - -মাসঊদ রানা, শৈলকুপা, ঝিনাইদহ।
প্রশ্ন (৪/৪৪) : ভাগ্যে তো সবকিছু আছেই। আর তা অবশ্যই ঘটবে। অতএব চেষ্টা-প্রচেষ্টার প্রয়োজন কি? বিষয়টি স্পষ্ট করে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (৯/৪৯) : জয়ফলের মধ্যে অল্প মাত্রায় নেশাজাতীয় উপাদান থাকায় সঊদী আরব সহ কিছু দেশে তা আমদানী নিষিদ্ধ। অনেক আলেম এটিকে হারাম বলেছেন। কিন্তু আমাদের দেশে এটা বিরিয়ানী, হালীম ইত্যাদির মশলা হিসাবে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। এক্ষণে এটি খাওয়া জায়েয হবে কি?
আরও
আরও
.