ভূমিকা : যাকাতুল ফিৎর একটি অন্যতম ফরয ইবাদত। যা ধনী-গরীব, পুরুষ-নারী, ছোট-বড় সকলের উপরে ফরয করা হয়েছে। ছায়েমের ভুল-ত্রুটি সংশোধন ও দরিদ্রদের খাদ্য খাওয়ানোর লক্ষ্যে যাকাতুল ফিৎর ফরয করা হয়েছে। যথাসময়ে ও সঠিক পদ্ধতিতে ফিৎরা প্রদান করা না হ’লে তা যেমন আদায় হয় না, তেমনি এর দ্বারা পরকালে কোন ছওয়াব লাভ করা যাবে না। তাই মানুষ যেন পবিত্র কুরআন ও ছহীহ হাদীছ মোতাবেক সঠিকভাবে যাকাতুল ফিৎর আদায় করতে পারে সেজন্যই আমাদের এই ক্ষুদ্র প্রয়াস। আলোচ্য নিবন্ধে আমরা যাকাতুল ফিৎর সম্পর্কে নাতিদীর্ঘ আলোচনার প্রয়াস পাব ইনশাআল্লাহ।-

পরিচয় : ‘যাকাতুল ফিৎর’ (زكاة الفطر) দু’টি শব্দের সমন্বয়ে গঠিত। যথা زكاة ও الفطر। (যাকাত) زكاة শব্দের অর্থ পবিত্রতা, পরিচ্ছন্নতা, প্রবৃদ্ধি, বিশুদ্ধতা ইত্যাদি।[1] আর ‘ফিৎর’ (الفطر) শব্দের অর্থ ভঙ্গ করা, ছিয়াম ভঙ্গ করা, ইফতার করা প্রভৃতি।[2]

পারিভাষিক সংজ্ঞা : ঈদের দিন ছালাতে যাওয়ার পূর্বে অথবা ঈদের দু’দিন আগে মাথা পিছু এক ‘ছা’ পরিমাণ খাদ্যবস্ত্ত আদায় করাকে ‘যাকাতুল ফিৎর’ বলা হয়।[3]

যাকাতুল ফিৎরের উদ্দেশ্য : এ প্রসঙ্গে ইবনে আববাস (রাঃ) বলেন,فَرَضَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم زَكَاةَ الْفِطْرِ طُهْرَةً لِلصَّائِمِ مِنَ اللَّغْوِ وَالرَّفَثِ وَطُعْمَةً لِلْمَسَاكِيْنِ، ‘ছায়েমের ছিয়ামকে অনর্থক কথা ও বাজে কাজ থেকে পবিত্র করার জন্য এবং মিসকীনদের খাদ্য খাওয়ানোর জন্য রাসূল (ছাঃ) ফিৎরা আদায় ফরয করেছেন’।[4]

ফিৎরা আদায়ের সময় : ফিৎরা আদায়ের তিনটি সময় রয়েছে। যথা-

১. উত্তম সময় : আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর (রাঃ) বর্ণনা করেন, أَمَرَ بِزَكَاةِ الْفِطْرِ قَبْلَ خُرُوْجِ النَّاسِ إِلَى الصَّلاَةِ ‘রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) যাকাতুল ফিৎর আদায় করতে আদেশ করেছেন লোকেরা ঈদের ছালাতে যাবার পূর্বে’।[5]

২. বৈধ সময় : শায়খ বিন বায (রহঃ) বলেন,ويجوز إخراجها قبل العيد بيوم أو يومين، ‘ঈদের একদিন বা দুই দিন পূর্বে আদায় করা জায়েয’।[6] যা ছাহাবীগণের আমল দ্বারা প্রমাণিত।

৩. নিষিদ্ধ সময় : ঈদের ছালাতের পর আদায় করা। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেছেন,مَنْ أَدَّاهَا قَبْلَ الصَّلاَةِ فَهِىَ زَكَاةٌ مَقْبُولَةٌ وَمَنْ أَدَّاهَا بَعْدَ الصَّلاَةِ فَهِىَ صَدَقَةٌ مِنَ الصَّدَقَاتِ- ‘যে ব্যক্তি ঈদের ছালাতের পূর্বে আদায় করবে, সেটি কবুল ছাদাক্বা হিসাবে গৃহীত হবে। আর যে ব্যক্তি এটি ছালাতের পরে আদায় করবে সেটি সাধারণ ছাদাক্বা হিসাবে গণ্য হবে’।[7] অনুরূপভাবে রামাযানের শুরু থেকে সারা মাস ফিৎরা প্রদানেরও কোন দলীল নেই।

পরিমাণ : এক ‘ছা’ খাদ্যবস্ত্ত। আর এক ‘ছা’-এর পরিমাণ হ’ল আড়াই কেজি। আমাদের দেশের প্রধান খাদ্যবস্ত্ত চাউল। তাই আমাদের প্রত্যেককে এক ‘ছা’ তথা আড়াই কেজি চাউল দিয়ে ‘যাকাতুল ফিৎর’ আদায় করতে হবে।

ফিৎরা আদায় করতে হবে খাদ্য বস্ত্ত দ্বারা : শরী‘আতের বিধান গ্রহণ করতে হবে ইসলামের মূল উৎস থেকে। মূল উৎস হ’ল দু’টি (১) পবিত্র কুরআন (আ‘রাফ ৭/৩) ও (২) ছহীহ হাদীছ।[8] কুরআন মাজীদের পর ছহীহ হাদীছই হবে শরী‘আতের দলীল।[9] মিস‘আর ইবনে কিদাম (রহঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, আমি সা‘দ ইবনে ইবরাহীমকে বলতে শুনেছি,لاَ يُحَدِّثُ عَنْ رَسُولِ اللهِ صلى الله عليه وسلم إِلاَّ الثِّقَاتُ، ‘নির্ভরযোগ্য ব্যক্তি ছাড়া অন্য কারো নিকট থেকে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর হাদীছ গ্রহণ করা যাবে না’।[10]

আবু ক্বাতাদা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-কে বলতে শুনেছি,إِيَّاكُمْ وَكَثْرَةَ الْحَدِيثِ عَنِّى فَمَنْ قَالَ عَلَىَّ فَلْيَقُلْ حَقًّا أَوْ صِدْقًا وَمَنْ تَقَوَّلَ عَلَىَّ مَا لَمْ أَقُلْ فَلْيَتَبَوَّأْ مَقْعَدَهُ مِنَ النَّارِ- ‘তোমরা আমার পক্ষ থেকে বেশী বেশী বর্ণনা করা থেকে বেঁচে থাকবে। যে ব্যক্তি আমার উপর কোন কথা আরোপ করবে সে যেন কেবল হক বা সত্য বলে। আর যে ব্যক্তি আমার উপর এমন কোন কথা আরোপ করবে যা আমি বলিনি, সে যেন জাহান্নামে তার ঠিকানা বানিয়ে নিল’।[11]

উপরোক্ত হাদীছ প্রমাণ করে যে, কুরআনে কোন বিষয় স্পষ্ট উল্লেখ না থাকলে সে বিষয়টি ছহীহ হাদীছ থেকে গ্রহণ করতে হবে। তেমনই একটি বিষয় হচ্ছে ‘যাকাতুল ফিৎর’ যা

রাসূল (ছাঃ)-এর হাদীছ দ্বারা ফরয করা হয়েছে।[12]

আর যাকাতুল ফিৎর আদায় করতে হবে খাদ্যবস্ত্ত দ্বারা। টাকা-পয়সা দিয়ে নয়। এ মর্মে বহু হাদীছ বিদ্যমান আছে। আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন,

فَرَضَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم زَكَاةَ الْفِطْرِ صَاعًا مِنْ تَمْرٍ، أَوْ صَاعًا مِنْ شَعِيْرٍ عَلَى الْعَبْدِ وَالْحُرِّ، وَالذَّكَرِ وَالأُنْثَى، وَالصَّغِيْرِ وَالْكَبِيْرِ مِنَ الْمُسْلِمِيْنَ، وَأَمَرَ بِهَا أَنْ تُؤَدَّى قَبْلَ خُرُوْجِ النَّاسِ إِلَى الصَّلاَةِ-

‘রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) প্রত্যেক মুসলিম ক্রীতদাস ও স্বাধীন ব্যক্তি, নর-নারী, ছোট ও বড়দের উপর যাকাতুল ফিৎর এক ‘ছা’ খেজুর কিংবা এক ‘ছা’ যব ফরয করেছেন। আর তিনি লোকেরা ঈদের ছালাতে যাবার পূর্বেই তা আদায় করার নির্দেশ দিয়েছেন’।[13]

উল্লেখ্য, খাদ্যবস্ত্ত দ্বারা ফিৎরা আদায় করার ব্যাপারে বুখারীতে ৯টি হাদীছ[14] এবং মুসলিমে দু’টি হাদীছ এসেছে।[15] এছাড়া নাসাঈতে ১৭টি,[16] আবূদাঊদে ৫টি,[17] তিরমিযীতে ৪টি[18] এবং ইবনু মাজাহতে ৪টি ছহীহ হাদীছ বর্ণিত হয়েছে।[19] সুতরাং খাদ্যবস্ত্ত দ্বারা যাকাতুল ফিৎর আদায়ের ব্যাপারে ‘কুতুবে ছিত্তা’র গ্রন্থেই মোট ৪১টি ছহীহ হাদীছ উল্লিখিত হয়েছে। খাদ্যবস্ত্ত দ্বারা যাকাতুল ফিৎর আদায় করার জন্য এই ছহীহ হাদীছগুলোই যথেষ্ট। এতদসত্ত্বেও আরো কিছু বিখ্যাত হাদীছ গ্রন্থ থেকে শুধু হাদীছের নম্বর তুলে ধরা হ’ল, যাতে বিজ্ঞ পাঠকগণ বিষয়টি অনুধাবন করতে পারেন।

ইমাম মালেক বিন আনাস (রহঃ) সংকলিত মুয়াত্ত্বায় ৩টি[20], বুখারীর ভাষ্যকার আল্লামা ইবনু হাজার আসক্বালানী (রহঃ) সংকলিত ‘বুলূগুল মারাম মিন আদিল্লাতিল আহকাম’ গ্রন্থে ২টি[21], আল্লামা নাছীরুদ্দীন আলবানী (রহঃ) সংকলিত ‘সিলসিলাতু আহাদিছি ছহীহাহ’ গ্রন্থে ২টি[22] এবং খত্বীব আত-তাবরিযী সংকলিত মিশকাতুল মাছাবীহ গ্রন্থে ৩টি হাদীছ উল্লিখিত হয়েছে।[23]

কুতুবে ছিত্তাহ ব্যতীত আরো ৪টি কিতাব থেকে মোট ১০টি ছহীহ হাদীছ পেশ করা হ’ল। যা খাদ্যবস্ত্ত দ্বারা যাকাতুল ফিৎর আদায়ের ব্যাপারে বর্ণিত হয়েছে। উক্ত ৫১টি হাদীছ সঠিকভাবে যাকাতুল ফিৎর আদায়ের ক্ষেত্রে সুস্পষ্ট দলীল।

টাকা দ্বারা ফিৎরা আদায় করা : ছহীহ হাদীছর দ্বারা প্রমাণিত যে, ফিৎরা খাদ্যবস্ত্ত দিয়ে আদায় করতে হবে। কিন্তু বাংলাদেশে টাকা দ্বারা ফিৎরা প্রদানের নিয়ম চালু আছে। যা শরী‘আত সম্মত নয়।

ফিৎরা কিভাবে ও কি বস্ত্ত দিয়ে আদায় করতে হবে তা নবী করীম (ছাঃ) স্বীয় উম্মতকে শিখিয়ে দিয়ে গেছেন। রাসূল (ছাঃ)-এর যুগেও মুদ্রার প্রচলন ছিল। তৎকালীন মুদ্রাকে দীনার ও দিরহাম বলা হ’ত। বর্তমানে ‘রিয়াল’ বলা হয়। তারপরও রাসূল (ছাঃ) খাদ্যবস্ত্ত দ্বারা ফিৎরা করেছেন।

عَنْ أَبِى سَعِيدٍ رضى الله عنه قَالَ كُنَّا نُرْزَقُ تَمْرَ الْجَمْعِ، وَهْوَ الْخِلْطُ مِنَ التَّمْرِ، وَكُنَّا نَبِيعُ صَاعَيْنِ بِصَاعٍ فَقَالَ النَّبِىُّ صلى الله عليه وسلم لاَ صَاعَيْنِ بِصَاعٍ، وَلاَ دِرْهَمَيْنِ بِدِرْهَمٍ،

‘আবূ সাঈদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমাদেরকে মিশ্রিত খেজুর দেওয়া হ’ত, আমরা তা দু’ছা‘-এর পরিবর্তে এক ছা‘ বিক্রি করতাম। নবী করীম (ছাঃ) বলেন, এক ছা‘ এর পরিবর্তে দু’ ছা‘ এবং এক দিরহামের বিনিময়ে দুই দিরহাম বিক্রি করবে না’।[24]

দীনার-দিরহামের ব্যবহার রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর যুগে ছিল। সে যুগে দীনার-দিরহাম (টাকা-পয়সা) দিয়ে যাকাতুল ফিৎর আদায় করা হয়নি।[25]

উপরোক্ত ছহীহ হাদীছ থেকে প্রমাণিত হয় যে, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর যামানায় মুদ্রার প্রচলন থাকা সত্ত্বেও তিনি খাদ্যদ্রব্য দ্বারা ফিৎরা আদায় করেছেন। তাই কোন ব্যক্তি, মাযহাব বা কোন বড় আলেমের মনগড়া মতামতের উপর নির্ভর না করে ছহীহ হাদীছ মোতাবেক খাদ্যবস্ত্ত দ্বারা ফিৎরা আদায় করা উচিত। এটিই সঠিক পদ্ধতি, যা আল্লাহ প্রদত্ত অহী-র বিধান। আল্লাহ আমাদের সকলকে জেনে-বুঝে সঠিকভাবে ফিৎরা আদায় করার তাওফীক্ব দান করুন!

খাদ্যবস্ত্ত দ্বারা ফিৎরা আদায়ের হিকমত : আল্লাহ মানুষের জন্য সহজ করতে চান, কঠিন চান না। মহান আল্লাহ বলেন, يُرِيدُ اللهُ بِكُمُ الْيُسْرَ وَلَا يُرِيدُ بِكُمُ الْعُسْرَ ‘আল্লাহ তোমাদের জন্য সহজ চান এবং কঠিন চান না’ (বাক্বারাহ ২/১৮৫)

খাদ্যবস্ত্ত দ্বারা ফিৎরা প্রদান করা সহজ ও দলীল সম্মত। কারণ সমাজের সকল মানুষ বিত্তশালী কিংবা দরিদ্র নয়। সমাজের কেউ সচ্ছল জীবন যাপন করেন। আবার কেউ অসচ্ছলতার মধ্য দিয়ে দিনাতিপাত করেন। তাই সমাজের সকল মানুষ একই মানের খাদ্য খান না। সম্পদশালীরা ভাল মানের খাদ্য খান। অর্থাৎ চিকন চালের ভাত খান। আর দরিদ্র শ্রেণীর মানুষ মোটা চালের ভাত খায়। আর বাযারে মোটা চাল ও চিকন চালের দাম এক নয়। যদি চিকন চালের দাম ৬০ টাকা কেজি হয়, তাহ’লে মোটা চালের দাম ৩৫/৪০ টাকা। এক্ষণে ফিৎরা নির্ধারণ হবে কোন মানের চালের হিসাবে। চিকন চালের মূল্য ধরলে গরীব ক্ষতিগ্রস্থ হবে। আবার মোটা চালের মূল্য ধরলে ধনী লাভবান হবে। সুতরাং মুদ্রায় কখনো সমতা সম্ভব নয়। পক্ষান্তরে খাদ্যবস্ত্ত তথা চাল দ্বারা ফিৎরা দেওয়া হ’লে সমাজের যে শ্রেণীরই মানুষ হোক না কেন এখানে সমতা রক্ষা হবে। কারণ যারা যে চালের

 ভাত খান, তারা সে চাল দ্বারা ফিৎরা দিবেন। সুতরাং আমাদের উচিত হবে সুন্নাতের অনুসরণে খাদ্যবস্ত্ত দ্বারাই ফিৎরা আদায় করা।

উপসংহার : উপরোক্ত আলোচনা থেকে প্রতীয়মান হয় যে, বর্তমানে সমাজে টাকা দ্বারা ফিৎরা আদায় করার যে পদ্ধতি চালু আছে তা সঠিক নয়। ছহীহ হাদীছ মতে খাদ্যবস্ত্ত দ্বারা ফিৎরা প্রদান করাই সঠিক। আল্লাহ আমাদেরকে ছহীহ হাদীছ মোতাবেক খাদ্যবস্ত্ত দ্বারা ‘যাকাতুল ফিৎর’ আদায় করার তাওফীক দান করুন-আমীন!

মুহাম্মাদ খোরশেদ আলম

দাওরায়ে হাদীছ; কামিল (অধ্যয়নরত), আদব বিভাগ, বিজুল কামিল মাদ্রাসা, বিরামপুর, দিনাজপুর।

[1]. ড. মুহাম্মাদ ফজলুর রহমান, আল-মু‘জামুল ওয়াফী, পৃঃ ৫৩৭।

[2]. ঐ পৃঃ ৭৬১।

[3]. নাসাঈ হা/২৫২১, পৃঃ ২৮৭।

[4]. আবূদাঊদ হা/১৬২৯; ইবনু মাজাহ হা/১৮২৭; ছহীহুল জামে‘ হা/৩৫৭০।

[5]. বুখারী হা/১৫০৯; মুসলিম হা/৯৮৬; আবূদাঊদ হা/১৬১০।

[6]. মাজমূ‘ ফাতাওয়া, ১৪/৩২ পৃঃ।

[7]. আবূদাঊদ হা/১৬০৯; ইবনু মাজাহ হা/১৮২৭; বুলূগুল মারাম হা/২৬৫৬।

[8]. আবূদাঊদ হা/৪৬০৪; মুসনাদে আহমাদ হা/১৭৩০৬।

[9]. ইমাম মুহাম্মাদ ইবনে আলী আশ-শাওকানী (রহঃ), আল-কাওলুল মুফীদ ফী হুকমিত তাক্বলীদ, অনুবাদ আবুল কালাম আজাদ, (চট্টগ্রাম : আযাদ প্রকাশন, ৩য় সংস্করণ, ২০১৫খৃঃ), পৃঃ ১১।

[10]. মুক্বাদ্দামা ছহীহ মুসলিম হা/৩১ পৃঃ ১।

[11]. ইবনু মাজাহ হা/৩৫; ছহীহাহ হা/১৭৫৩।

[12]. বুখারী হা/১৫০৩, ১৫০৪, ১৫১১, ১৫২২।

[13]. বুখারী হা/১৫০৩, ১৫০৪।

[14]. বুখারী হা/১৫০৩-১৫০৮, ১৫১০-১৫১২।

[15]. মুসলিম হা/৯৮২, ৯৮৫, পৃঃ ৩১০, ৩১৮।

[16]. নাসাঈ হা/২৫০০-২৫০৫, ২৫০৮-২৫১৮।

[17]. আবূদাঊদ হা/১৬১১, ১৬১৩, ১৬১৫-১৬১৬, ১৬২০।

[18]. তিরমিযী হা/৬৭৩-৬৭৬।

[19]. ইবনু মাজাহ হা/১৮২৫-১৮২৬, ১৮২৯-১৮৩০ পৃঃ ১৯০-১৯১।

[20]. মুওয়াত্ত্বা মালেক, হা/৫২-৫৪।

[21]. বুলূগুল মারাম হা/৬৪৭, ৬৪৯।

[22]. সিলসিলা ছহীহাহ হা/১১৭৭, ১১৭৯।

[23]. মিশকাত হা/১৮১০-১২।

[24]. বুখারী হা/২০৮০

[25]. বুখারী হা/২০৭৯, ২২০২, ২৩১২; মুসলিম হা/১৫৮৪, ১৫৯৩, ১৫৯৪, ১৫৯৫, ১৫৯৬; মুয়াত্ত্বা মালেক হা/১৩১৫।






বিষয়সমূহ: যাকাত ও ছাদাক্বা
ঈদায়ন সম্পর্কিত কতিপয় ত্রুটি-বিচ্যুতি - ড. মুহাম্মাদ কাবীরুল ইসলাম
সম্মিলিত মুনাজাত কী ইজতিহাদী মাসআলা? - মুহাম্মাদ আব্দুর রহীম
আক্বীদা ও আহকামে হাদীছের প্রামাণ্যতা (৮ম কিস্তি) - মীযানুর রহমান মাদানী
পাপাচার থেকে পরিত্রাণের উপায় সমূহ - ড. মুহাম্মাদ কাবীরুল ইসলাম
মানব জাতির সাফল্য লাভের উপায় (শেষ কিস্তি) - হাফেয আব্দুল মতীন - পিএইচ.ডি গবেষক, আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, মালয়েশিয়া
সর্বনাশের সিঁড়ি - মুহাম্মাদ হাবীবুর রহমান
চুল ও দাড়িতে মেহেদী ব্যবহার করার বিধান - মুহাম্মাদ আব্দুর রহীম
ছাওম ও স্বাস্থ্য বিজ্ঞান - শামসুল আলম
ঈমান বিধ্বংসী দশটি কারণ - মুহাম্মাদ খায়রুল ইসলাম
হজ্জ পরবর্তী করণীয় - ড. মুহাম্মাদ কাবীরুল ইসলাম
দাওয়াতের ক্ষেত্র ও আধুনিক মাধ্যম সমূহ (২য় কিস্তি) - ড. মুহাম্মাদ সাখাওয়াত হোসাইন
এক নযরে হজ্জ - আত-তাহরীক ডেস্ক
আরও
আরও
.