উত্তর : বিবাহের খুৎবা বর নিজেই পড়তে পারে। ইবনু হাবীব বলেন, তারা উত্তম মনে করতেন যে, বর প্রথমে আল্লাহর প্রশংসা ও রাসূল (ছাঃ)-এর প্রতি দরূদ পাঠ করবে (খুৎবা পাঠ করবে) অতঃপর কনেকে বিবাহের প্রস্তাব দিবে (ইবনু বাত্ত্বাল, শারহুল বুখারী ১৩/২৬০)। ইবনু কুদামা (রহঃ) বলেন, উত্তম হ’ল ঈজাব-কবুলের পূর্বে বর বা অন্য কেউ খুৎবা পাঠ করবে। এরপর বিবাহ সংঘটিত হবে (আল-মুগনী ৭/৬২)

শরী‘আতে উকীল পিতার কোন স্থান নেই। পিতার উপস্থিতিতে অন্য কেউ উকীল হ’তে পারে না। পিতার অনুপস্থিতিতে দাদা, অতঃপর তুলনামূলকভাবে নিকটবর্তী আত্মীয়রা উকীল হবে (মুগনী ৯/৩৫৫)। যেমন মা‘ক্বিল বিন ইয়াসার (রাঃ) তার বোনকে বিবাহ দিয়েছিলেন (বুখারী হা/৫১৩০)






প্রশ্ন (৪০/২৮০) : কোন ডায়াগনস্টিক সেন্টারে রেফার করার জন্য ডাক্তারকে যদি কমিশন দেওয়া হয়, তবে তা ঘুষের অন্তর্ভুক্ত হবে কি?
প্রশ্ন (১৫/৩৩৫) : ছালাত অবস্থায় টুপি পড়ে গেলে তুলে নেয়া যাবে কি? - -আব্দুল্লাহ, গোদাগাড়ী, রাজশাহী।
প্রশ্ন (১৩/৪১৩) : ইস্তেখারাহ কি? নিজের কোন বিষয়ে অন্য কেউ ইস্তেখারাহ করতে পারবে কি? না নিজের বিষয় নিজেকেই করতে হবে?
প্রশ্ন (৩০/৩০) : মসজিদে ২জন একসাথে প্রবেশ করে দেখি সামনের কাতারে ১জন দাঁড়ানোর জায়গা আছে। এমতাবস্থায় আমরা কাতার ফাঁকা রেখেই পেছনের কাতারে দাঁড়াবো কি? - -মুহাম্মাদধানমন্ডি, ঢাকা।
প্রশ্ন (২১/৩০১) : দোকানে সিঁদুর সহ হিন্দু ধর্মীয় জিনিসপত্র ক্রয়-বিক্রয় করা যাবে কি?
প্রশ্ন (৩০/৩০) : ‘ইমামের ক্বিরাআত মুক্তাদীর জন্য যথেষ্ট’। শায়েখ আলবানী হাদীছটি হাসান বললেও অনেক আহলেহাদীছ বিদ্বান হাদীছটিকে যঈফ সাব্যস্ত করেছেন। এক্ষণে কোন তাহকীকটি সঠিক হিসাবে গ্রহণ করতে হবে?
প্রশ্ন (৮/২৮৮) : বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের মেডিকেল টেকনোলজিস্ট হিসাবে বাধ্যতামূলকভাবে নারী-পুরুষ সবার শরীরে হাত পড়ে যায়। এ চাকুরী আমার জন্য বৈধ হবে কি?
প্রশ্ন (২৮/২২৮) : দাড়ি কেটে-ছোট রাখা যাবে কি এবং নিচের ঠোটের নিচে যে দাড়ির মত লোম গজায়, সেগুলো কাচি দ্বারা ছোট করা অথবা চেছে ফেলা যাবে কি? জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (২/১৬২) : চোখের পাপ থেকে বাঁচার উপায় কি?
প্রশ্ন (৮/২৮৮) : ওহোদের যুদ্ধে হিন্দা হামযা (রাঃ)-এর কলিজা চিবিয়ে খেয়েছিল মর্মে যে কথা প্রচলিত আছে তা কি সঠিক?
প্রশ্ন (১৬/১৬) : জনৈক আলেম বলেছেন, রাসূল (ছাঃ) বিভিন্ন সময়ে বিভিন্নভাবে ছালাত আদায় করেছেন। একথা কি ঠিক? মহিলাদের জন্য ছালাতের পৃথক কোন নিয়ম আছে কি?
প্রশ্ন (১২/২৫২) : মাওলানা আশরাফ আলী থানবী (রহঃ) তার ‘পূর্ণাঙ্গ নামায’ বইয়ে লিখেছেন, ওযূর পর সূরা ক্বদর পাঠ করতে হবে (পৃঃ ৪৫)। কিন্তু কোন দলীল উল্লেখ করেননি। উক্ত সূরা পড়ার দলীল জানিয়ে বাধিত করবেন।
আরও
আরও
.