উত্তর :
মেয়ের কোন দোষ না থাকলে সে তার স্বামীকে জানিয়ে তার মাধ্যমে সমাধান করার
চেষ্টা করবে। যদি সে সমাধান করতে ব্যর্থ হয় এবং তার পক্ষে ধৈর্য ধারণ করা
সম্ভব না হয় তাহলে সমাধানের লক্ষ্যে তার অভিভাবককে জানাতে পারবে এবং এর
জন্য বিচার প্রার্থী হতে পারবে। অতঃপর উভয় পরিবার মিলে এর সমাধান করবে।
বিচারপ্রার্থী হলে তা গীবতের অন্তর্ভুক্ত হবে না। কারণ ছয়টি ক্ষেত্রে গীবত
হয় না, যার একটি হ’ল অন্যায়ের জন্য বিচার প্রার্থী হওয়া (মুসলিম হা/২৫৮৯ ‘গীবত হারাম হওয়া’ অনুচ্ছেদ, নববীর ব্যাখ্যা দ্রষ্টব্য)। তবে সমাধানের উদ্দেশ্যে না হলে গীবত হয়ে যাবে।