উত্তর : কুরআনের সূরা ও আয়াত সমূহের বিন্যাস আল্লাহর হুকুমে জিবরীলের নির্দেশনায় রাসূল (ছাঃ) কর্তৃক সম্পন্ন হয়েছে। এটি তাওক্বীফী অর্থাৎ অপরিবর্তনীয় বিষয় সমূহের অন্তর্ভুক্ত। এ ব্যাপারে মুসলিম উম্মাহর ইজমা রয়েছে। ইবনু আববাস (রাঃ) বলেন, প্রতি বছর রামাযানের প্রতি রাত্রিতে জিবরীল (আঃ) আসতেন এবং রাসূল (ছাঃ) তার নিকট কুরআন পেশ করতেন (মুত্তাফাক্ব আলাইহ, মিশকাত হা/২০৯৮)। আবু হুরায়রা (রাঃ) বলেন, বছরে একবার রাসূলের নিকট কুরআন পেশ করা হ’ত। কিন্তু মৃত্যুর বছরে দু’বার পেশ করা হয়। তিনি প্রতি বছর রামাযানে ১০ দিন ই‘তিকাফ করতেন। কিন্তু মৃত্যুর বছরে ২০ দিন ই‘তিকাফ করেন’ (বুখারী, মিশকাত হা/২০৯৯)। এর দ্বারা প্রমাণিত হয় যে, কুরআনের বর্তমান বিন্যাস আল্লাহ কর্তৃক সরাসরি নির্ধারিত। যা সংরক্ষিত ছিল উম্মুল মুমেনীন হাফছা (রাঃ)-এর নিকটে। অতঃপর ওছমান (রাঃ) তাঁর কাছ থেকে নিয়ে সেভাবেই সংকলন করেছেন (বুখারী, মিশকাত হা/২২২১)। সূরা বাক্বারাহ ২৪০ আয়াতটি সম্পর্কে এক প্রশ্নের উত্তরে ওছমান (রাঃ) বলেন, لا أغيِّرُ شيئا منه من مكانه ‘কুরআনের কোন কিছুকেই আমি তার স্থান থেকে সরাবো না’ (বুখারী ‘তাফসীর’ অধ্যায়, হা/৪৫৩৬)






প্রশ্ন (১৩/৪১৩) : ইসলামী সম্মেলনে জনৈক বক্তা বলেন, কবরে নবী-রাসূল, ছাহাবায়ে কেরাম, পীর-আওলিয়াদের লাশ অক্ষত থাকে। তাঁদের লাশ মাটিতে খায় না। উক্ত বক্তব্য কি সঠিক?
প্রশ্ন (১১/২৯১) : প্রতি মাসে দিন নির্দিষ্ট করে ছিয়াম পালন করায় শরী‘আতে কোন বাধা আছে কি?
প্রশ্ন (১২/৩৭২) : সূরা হূদের ১০৭ ও ১০৮ নং আয়াতে জান্নাতবাসী ও জাহান্নামীদের ব্যাপারে বলা হয়েছে, তারা অনন্তকাল সেখানে থাকবে, যে পর্যন্ত আসমান ও যমীন স্থায়ী থাকবে। তবে আল্লাহ অন্য কিছু চাইলে ভিন্ন কথা’। উক্ত আয়াত থেকে বুঝা যায় যে, এক সময় জাহান্নামের শাস্তি থেকে সবাইকে রেহাই দেয়া হবে। চিরস্থায়ীভাবে কাউকে জাহান্নামে থাকতে হবে না। উক্ত আয়াতের ব্যাখ্যা জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (৩২/২৭২) : হাদীছে আউয়াল ওয়াক্ত বলতে কি বুঝানো হয়েছে? আউয়াল ওয়াক্তে ছালাত আদায় করা কতটুকু গুরুত্বপূর্ণ? - মুহাম্মাদ মুহসিন কলারোয়া, সাতক্ষীরা।
প্রশ্ন (১০/১৩০) : জনৈক ব্যক্তি তার পিতা-মাতার জন্য প্রতি ওয়াক্তে দু’রাক‘আত ছালাত অতিরিক্ত আদায় করে বখশিয়ে দেন। উক্ত আমল সঠিক হচ্ছে কি? - -ইমদাদুল হকবড়গাছি, পবা, রাজশাহী।
প্রশ্ন (৭/৪৭) : কোন্ দলীলের ভিত্তিতে তাওহীদকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়?
প্রশ্ন (৩০/২৭০) : বিভিন্ন ধরনের প্রাণী ও কীট-পতঙ্গ যেমন সাপ, বিচ্ছু, মশা, মাছি, ইঁদুর, কুকুর, বিড়াল ইত্যাদি আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ক্ষতি করার কারণে তাদেরকে হত্যা করলে আমাদের কোন গোনাহ হবে কী?
প্রশ্ন (১০/২৯০) : অর্থ সংকটের কারণে পিতা অর্থ উপার্জন করতে বলেন। কিন্তু আমি পড়াশুনা করতে চাই। এক্ষণে আমার করণীয় কি?
প্রশ্ন (২৭/২৭) : অনেকে বলে থাকেন, মুহাররম মাসে বিবাহ -শাদী করা অশুভ ও বড় ক্ষতির কারণ। একথার সত্য কি? - -আজীবর রহমান, বাঘা, রাজশাহী।
প্রশ্ন (৩৮/৩৮) : পায়খানার দ্বার দিয়ে কৃমি বের হ’লে ওযূ নষ্ট হবে কি?
প্রশ্ন (১২/৪১২) : আমার পিছনে একজন বসে আছে। তার পিছনে একজন ছালাত আদায় করছে আমি আমার পিছনের লোককে সুতরা ধরে উঠে চলে যেতে পারি কি?
প্রশ্ন (৩১/৭১): আমাদের আহলেহাদীছ মসজিদে তারাবীহ ছালাতের শেষে বিতর ছালাত জামা‘আতে পড়ানোর সময় ইমাম ছাহেব কোন দিন এক রাক‘আত কোন দিন তিন রাক‘আত পড়ান। কিন্তু মুছল্লীগণকে কিছু বলেন না। এমতাবস্থায় মুছল্লীরা কিভাবে নিয়ত করবে। আর এভাবে কি ইমাম ছাহেবের ছালাত পড়ানো ঠিক হচ্ছে।
আরও
আরও
.