উত্তর : এগুলো সামাজিক কুসংস্কার মাত্র। এ ধরনের আকীদা রাখা শিরক। এ থেকে বেঁচে থাকা আবশ্যক। আগুন, ম্যাচ বা লোহা কারো উপকার বা ক্ষতি করা করার ক্ষমতা রাখে না। জিন  ভূতের আছর হতে রক্ষা পাওয়ার শারঈ পন্থা হল, দৈনন্দিন সূরা ইখলাছ, ফালাক্ব, নাস, সূরা বাক্বারাহর শেষ দুই আয়াত পাঠ করা ও বিভিন্ন আযকার নিয়মিত আমল করা। ইনশাআল্লাহ কোন জিন-ভুতের আছর হবে না (মুত্তাফাক্ব আলাইহ, মিশকাত হা/২১২৫ ও ২১৩২)।  






প্রশ্ন (৭/২০৭) : অনেক মুছল্লীকে দেখা যায়, ইমাম রুকূতে যাওয়ার পর জামা‘আতে যোগ দিয়ে রাক‘আত গণ্য হওয়ার আশায় ইমাম রুকূ থেকে উঠার আগ পর্যন্ত দ্রুত সূরা ফাতিহা পাঠ করে রুকূতে যায়। এরূপ করা শরী‘আতসম্মত কি? - -মুহাইমিন, শেখপাড়া, রাজশাহী।
প্রশ্ন (২৬/২৬) : বহু পুরাতন খানজাহান আলীর সময়কার কবরস্থানের জমি বায়না করার পর এলাকাবাসী বলছে, এটা কবরস্থান ছিল। মালিক অস্বীকার করছেন। এখানে ঘর-বাড়ি করা যাবে কি?
প্রশ্ন (২৫/৪২৫) : জনৈক আলেম বলেন, আমি যদি এটা করতাম, তাহ’লে এটা হ’ত’- এরূপ বলা নাজায়েয। এক্ষণে ‘আমি যদি পড়ে যেতাম, তাহ’লে হাত ভেঙ্গে যেত’ এরূপ বলা জায়েয হবে কি?
প্রশ্ন (১২/৪১২) : পিতা সন্তানদের কোন সম্পদ না দিয়ে সব কিছু মসজিদ-মাদ্রাসায় দান করতে চান। কিন্তু ছেলেরাও সবাই কষ্টের মধ্যে দিনাতিপাত করে। এমতাবস্থায় পিতার জন্য এরূপ করা জায়েয হবে কি?
প্রশ্ন (১২/১২) : আমি একটি মসজিদের বেতনভুক মুওয়াযযিন। কিন্ত কর্মব্যস্ততার কারণে যোহর ও আছরের ছালাতে আযান দিতে পারি না। এজন্য আমি দায়ী হব কি? - -রফীকুল ইসলামবাগমারা, রাজশাহী।
প্রশ্ন (২৫/৩০৫) : কী কী কারণে কাবীরা গোনাহ হয়।
প্রশ্ন (৫/২০৫) : শিশুরা বিভিন্ন বিপদাপদে পতিত হ’লে যেমন উঁচু স্থান থেকে পড়ে গেলে ফেরেশতারা তাদের রক্ষা করে- এ কথার কোন সত্যতা আছে কি? - -আমীনুল ইসলাম, কামরাঙ্গীর চর, ঢাকা।
প্রশ্ন (৩৯/৩১৯) : মাদরাসা বোর্ডের বইয়ে লেখা হয়েছে, ইমাম আবু হানীফা (রহঃ) ইমাম আওযাঈর কাছে বর্ণনা করেছেন যে, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) ছালাতে রাফউল ইয়াদায়েন করেননি। উক্ত হাদীছকে ইমাম আবু হানীফা (রহঃ) ছহীহ মনে করতেন। এর সত্যতা সম্পর্কে জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (১৮/৫৮) : মৃত ব্যক্তির সম্মানে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করার যে রীতি সমাজে প্রচলিত রয়েছে, তা শরী‘আতসম্মত কি? - -ফারূক হোসাইন, মান্দা, নওগাঁ।
প্রশ্ন (৪/৪০৪) : ‘মাসআলা ও হাকীকত’ নামক বইয়ে জনৈক লেখক লিখেছেন, দাড়ির সর্বোচ্চ পরিমাণ এক মুষ্টি। এর অতিরিক্ত লম্বা দাড়ি রাখা হারাম। কারণ রাসূল (ছাঃ) বলেন, তোমরা দাড়ি অল্প লম্বা কর। অনুরূপ চুল-দাড়িতে কালো খেযাব, কালো মেহেদী ব্যবহার করা সুন্নাত। আবুবকর, ওমর, ওছমান (রাঃ) সহ অনেক ছাহাবী কালো কলপ ব্যবহার করেছেন। কালো খেযাব ব্যবহার করার বিরুদ্ধে যেসব হাদীছ বর্ণিত হয়েছে, সেগুলো সবই জাল, যঈফ। লেখকের উক্ত দাবী কি সঠিক?
প্রশ্ন (৩৯/১৯৯) : মসজিদের ইমাম ও মুওয়াযযিনের বেতন সঠিকভাবে আদায় করা সম্ভব হচ্ছে না। সে কারণে মসজিদের নীচতলা সম্পূর্ণ মার্কেট করে ২য় তলায় ছালাত আদায় করা যাবে কি?
প্রশ্ন (২৬/৩৪৬) : ছালাত আদায় করে না, কিন্তু আচার-ব্যবহার এবং মানুষ হিসাবে অনেক ভালো, এরূপ কারো সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রাখা ও ওঠা-বসা করা জায়েয হবে কি?
আরও
আরও
.