উত্তর : কসম ভঙ্গের কাফফারা একবার দিলেই যথেষ্ট হবে (মুছান্নাফ আব্দুর রাযযাক হা/১৬০৬১; আল-মাওসূ‘আতুল ফিক্বহিইয়া ৩৫/৪৮-৪৮)। তবে কসম ভিন্ন ভিন্ন বিষয়ে হ’লে প্রত্যেক কসমের জন্য আলাদা আলাদা কাফফারা দিতে হবে বলে একদল বিদ্বান মত প্রকাশ করেছেন। যদিও প্রথম মতটিই অধিকতর গ্রহণযোগ্য (ইবনু কুদামাহ, মুগনী ৯/৫১৫)। আর কসমের কাফ্ফারা হ’ল ১০ জন মিসকীনকে মধ্যম মানের খাদ্য বা পোষাক প্রদান করা অথবা একজন দাস বা দাসীকে মুক্ত করা অথবা তিনদিন ছিয়াম পালন করা (মায়েদাহ ৫/৮৯)। উল্লেখ্য যে, কসমকে নিয়ে খেল-তামাশা করা যাবে না। বরং কসম থেকে বিরত থাকার চেষ্টা করতে হবে (মায়েদাহ ৫/৮৯)

প্রশ্নকারী : রুবেল*, জয়পুরহাট।

[* আরবীতে ইসলামী নাম রাখুন (স. স.)]







প্রশ্ন (১৮/১৭৮) : ছালাতের কাতারসমূহের মাঝে কতটুকু ফাঁক রাখা শরী‘আতসম্মত? - -আব্দুল লতীফ, সিঙ্গাপুর।
প্রশ্ন (৯/৪০৯) : জনৈক বক্তা হাদীছে কুদসীর উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন, ‘আল্লাহ তা‘আলা ইবাদতগুযার যুবকের প্রশংসা করে ফেরেশতাদের বলেন, দেখ আমার বান্দার দিকে, সে আমার জন্য তার প্রবৃত্তিকে নিয়ন্ত্রণ করেছে। হে যুবক তুমি আমার নিকট কিছু ফেরেশতার মর্যাদাতুল্য’-উক্ত হাদীছের বিশুদ্ধতা জানতে চাই।
প্রশ্ন (২০/১৮০) : আয়েশা (রাঃ) বলেন, আল্লাহকে নবী করীম (ছাঃ) দেখেছেন বলে দাবীকারী মিথ্যুক। আবার আরেক ছাহাবী (রাঃ) বলেছেন, নবী করীম (ছাঃ) আল্লাহকে দেখেছেন। এমতাবস্থায় কার কথা মানতে হবে? - -নূর-ই- আলম ছিদ্দীকী, ধাপ, রংপুর।
প্রশ্ন (১৬/২৫৬) : পহেলা বৈশাখ উদযাপনে শরী‘আতে কোন বাধা আছে কি? এ উপলক্ষ্যে আয়োজিত মেলা থেকে কাপড়-চোপড় কেনা যাবে কি? - আবুল কালাম কুমিল্লা।
প্রশ্ন (৩৯/৪৩৯) : শূকরের নাম উচ্চারণ করলে ৪০ দিনের ইবাদত কবুল হয় না। এর কোন সত্যতা আছে কি?
প্রশ্ন (১১/৩৭১) : আমরা জানি কবরে মৃত ব্যক্তির প্রশ্নোত্তর হয়। কিন্তু যারা পানিতে ডুবে মরে, আগুনে পুড়ে মরে কিংবা বাঘে খেয়ে নেয় তাদের হিসাব কোথায় হবে?
প্রশ্ন (২৮/১০৮) : বুখারীর ১৫১১ নং হাদীছে বলা হয়েছে যে, ওমর বিন আব্দুল আযীয টাকা দিয়ে ফিতরা আদায়ের জন্য বলেছিলেন।
প্রশ্ন (৩৬/১৯৬) : বাংলাদেশ সরকারের আইন আছে, অবসরপ্রাপ্ত সরকারী কর্মচারী তার পাওয়া পেনশনের টাকা বাংলাদেশ ব্যাংকে রাখলে মাসে মাসে ৯৫০ টাকা করে লাভ দেওয়া হবে। এই লভ্যাংশ বৈধ হবে কি?
প্রশ্নঃ (৯/৮৯): নৈক ব্যক্তি এবার সস্ত্রীক হজ্জে যাচ্ছেন। তাঁর সংগৃহীত টাকার প্রায় অর্ধেক নিম্ন বর্ণিত টাকা। যেমন বাইশ বছর আগে এক ব্যক্তি তাঁর নিকটে ১৬ শতাংশ আবাদী জমি বিক্রি করে। দাতা-গ্রহীতা উভয়েই শিক্ষিত হওয়া সত্ত্বেও ভুলক্রমে আবাদী জমির দাগ নং দলীলে লিখিত না হয়ে বাস্ত্ত ভিটা লিখিত হয়। এক্ষণে জমি খারিজ করতে গেলে ভুল ধরা পড়ে। আবাদী জমির মূল্য এক লাখ টাকাও হবে না। বিক্রেতা মারা গেছে। তার ছেলে মেয়েরা দলীল সংশোধন করে দিতে রাযী। কিন্তু ক্রেতা বাড়ীর জমি দখলে নিতে চায়। ফলে দাতার ওয়ারিছরা এক লাখ টাকার বিনিময়ে হাজীর নিকট থেকে বাস্ত্ত ভিটা ফিরিয়ে নিতে চায়। তাতে রাজী না হ’লে এক লাখ আশি হাযার টাকা দিয়ে হাজীর কাছ থেকে বাড়ী ভিটা দলীল করে নেয়। প্রশ্ন হচ্ছে, এভাবে সংগৃহীত টাকা দ্বারা কৃত হজ কবুল হবে কি?
প্রশ্ন (৬/৬) : ভাই-বোনে পৃথক পরিবার। তারা কি একত্রে কুরবানী দিতে পারবে?
প্রশ্ন (৪০/৪৪০) : কোন ব্যক্তি যদি অলসতার কারণে মসজিদের না গিয়ে বাড়ীতে ছালাত আদায় করে তাহ’লে তার ছালাত হবে কি? বর্তমান সমাজে এ ধরনের লোকের সংখ্যা অনেক।
প্রশ্ন (১৬/৫৬) : হিন্দুদের বানানো মিষ্টি মুসলমানদের খেতে কোন বাধা আছে কি?
আরও
আরও
.