উত্তর : যে কোন প্রাণীর ক্ষতি থেকে বাঁচার জন্য নিম্নোক্ত দো‘আটি পাঠ করতে হবে। আ‘ঊযু বি কালিমা-তিল্লাহিত তা-ম্মা-তি মিন শার্রি মা খালাক্বা’ ‘আমি আল্লাহর পূর্ণাঙ্গ কালেমাসমূহের মাধ্যমে সেই সবের ক্ষতি থেকে তাঁর আশ্রয় প্রার্থনা করছি, যেগুলি তিনি সৃষ্টি করেছেন’ (মুসলিম, মিশকাত হা/২৪২২ ‘বিভিন্ন সময়ের দো’আ সমুহ’ অনুচ্ছেদ)






প্রশ্ন (৪/৪) : জনৈক ব্যক্তিকে বলতে শুনলাম, সূরা বাক্বারাহ ১৮৭ আয়াতে ছিয়াম রাত্রি পর্যন্ত পূর্ণ করতে বলা হয়েছে। এছাড়া সূরা ইনশিক্বাক্বের ১৬-১৭ আয়াতে আল্লাহ সন্ধ্যা ও রাতকে পৃথকভাবে উল্লেখ করেছেন। সেকারণ সূর্যাস্তের পর নয়; বরং তার ১ ঘণ্টারও অধিক সময় পর রাত শুরু হ’লেই ইফতার করতে হবে। একথার কোন সত্যতা আছে কি? - -মুস্তাফীযুর রহমান, গুলশান, ঢাকা।
প্রশ্ন (১৯/১৭৯) : গরু-ছাগল ফসলের ক্ষতি করলে উক্ত পশুকে খোয়াড়ে দেওয়া বা তার মালিককে জরিমানা করা হয়। এটি শরী‘আতসম্মত কি?
প্রশ্ন (৩৯/৩৯৯) : কুরবানীর বকরী ক্রয়ের কিছুদিন পর বকরীর পায়ের খুর বড় হওয়ায় খুঁড়িয়ে হাটে। এমতাবস্থায় পায়ের ক্ষুর কাটা যাবে কি? অথবা যে অবস্থায় আছে সে অবস্থায় কুরবানী জায়েয হবে কি? জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (৩১/২৩১) : ফাযায়েলে আমল কি বিশুদ্ধ কিতাব? এ গ্রন্থ পাঠ করা যাবে কি? - -মুহাম্মাদ অনীকএনায়েতপুর, রাজশাহী।
প্রশ্ন (১১/২১১) : জনৈক ব্যক্তি চার কন্যা, এক ছেলে ও মৃত ছেলের এক কন্যা (পৌত্রী) রেখে মারা গেছেন। এক্ষণে ছেলে-মেয়ের উপস্থিতিতে পৌত্রী দাদার সম্পত্তিতে মীরাছ পাবে কি?
প্রশ্ন (২১/৩৮১) : নাবালক শিশু কুরআন মুখস্থে ও পড়ায় অধিক যোগ্য হলে ফরয বা নফল ছালাতে ইমামতি করতে পারবে কি? - নাছিরুদ্দীন, খুলনা।
প্রশ্ন (৪/২৮৪) :প্যারালাইসিস রোগী কি ডায়াপার পরা অবস্থায় ছালাত আদায় করতে পারবে?
প্রশ্ন (৩/২৪৩) : বার বার বলা সত্ত্বেও পিতা যাকাত আদায় করে না। এক্ষণে সন্তানের জন্য তার অর্থ গ্রহণ করা শরী‘আত সম্মত হবে কি?
প্রশ্ন (২২/২৬২) : বর্ণিত আছে যে, সাঈদ ইবনুল ‘আছ (রাঃ) তাবারিস্তানবাসীকে নিরাপত্তা প্রদানের পর বিশ্বাসঘাতকতা করে তাদের হত্যা করেন। উক্ত ঘটনার সত্যতা জানতে চাই।
প্রশ্ন (১০/৫০) : আমার এক আত্মীয় তার অধিকাংশ জমি ছেলেদের নামে রেজিষ্ট্রি করে দিয়েছে, অথচ মেয়েদের কিছুই দেননি। এক্ষণে পরকালে বাঁচার জন্য পিতার করণীয় কি?
প্রশ্ন (১/২৮১) : জনৈক লেখক বলেন যে, বাঁশির শব্দে ইবনু ওমর (রাঃ) কানে আঙ্গুল দেয়াতে গান হারাম হয়েছে তা বলা যায় না (সৌভাগ্যের পরশমণি)। আবার রাসূল (ছাঃ) নিজে কানে আঙ্গুল দিয়েছিলেন কিন্তু ইবনু ওমর (রাঃ)-কে তা করতে বলেননি। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) ও খলীফাদের যুগে বাদ্যযন্ত্র ও গান নিষেধ ছিল না; বরং তা উপভোগ করা হত (তাবারী)। তিনি আরো বলেন, কুরআনে এমন কোন আয়াত নেই যা গানকে হারাম করে। তাই ইবনে হাজার, ইবনু খাল্লিকান, জালালুদ্দীন সুয়ূত্বী, গাযালী প্রমুখ বিদ্বানদের মতে বাদ্যযন্ত্রসহ গান শোনা বৈধ। যদি তা সৎ উদ্দেশ্যে এবং কল্যাণকর কথা হয়। উক্ত দাবীগুলো কি সত্য? সৌভাগ্যের পরশমণি’ এবং ‘এহইয়াউ উলূমিদ্দীন’ বইগুলো কি গ্রহণযোগ্য?
প্রশ্ন (৩৭/১৯৭) : নিজ পরিবারের নিত্যপ্রয়োজনীয় খরচ যথাযথভাবে বহন করলে কোন নেকী অর্জিত হয় কি? - -যহীরুল ইসলামবাগমারা, রাজশাহী।
আরও
আরও
.